বশির হোসেন, খুলনা
প্রকাশ : ২৪ মে ২০২৪, ০২:৩৮ এএম
আপডেট : ২৪ মে ২০২৪, ০৮:৪৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

দুর্ধর্ষ চরমপন্থির অনেকেই রাজনীতির ছত্রছায়ায়

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল
দুর্ধর্ষ চরমপন্থির অনেকেই রাজনীতির ছত্রছায়ায়

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে এক সময়ের আলোচিত গোপন রাজনৈতিক দলগুলোর ‘চরমপন্থি’ নেতার অনেকেই এখন হয়ে উঠেছেন প্রকাশ্য রাজনীতির দাপুটে চরিত্র। কেউ কেউ ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের পদ বাগিয়ে নিয়েছেন। দলীয় সমর্থনে হয়েছেন জনপ্রতিনিধিও। তবে রাজনীতিতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় পুরোনো পন্থা কাজে লাগাতে পিছপা হন না তাদের অনেকেই। ওই অঞ্চলের অন্তত দুই ডজন রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে চরমপন্থি গ্রুপগুলোর সরাসরি সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে তথ্য রয়েছে পুলিশের কাছে।

একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক থেকে শুরু করে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাও দিনদুপুরে খুন হয়েছেন চরমপন্থিদের হাতে। প্রতিপক্ষকে দমনের কাজে এসব চরমপন্থিকে ব্যবহার করেন রাজনৈতিক নেতারা। আবার কখনো চরমপন্থি নেতা নিজেই বনে গেছেন রাজনীতিবিদ। আবার এক সময় মানুষের কাছে ত্রাস হিসেবে পরিচিত শীর্ষ চরমপন্থি নেতা এখন প্রতিষ্ঠিত ঠিকাদার।

খুলনায় চরমপন্থিদের উত্থান: ১৯৭১ সালে ভারতের চারু মজুমদারের অনুসারীরা বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে নকশালবাড়ী আন্দোলন শুরু করে। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টিসহ নানা নামে তারা সশস্ত্র তৎপরতা চালায়। তবে আদর্শিক বা স্বার্থের দ্বন্দ্বে এই গ্রুপগুলোতে ভাঙন ছিল নিয়মিত ব্যাপার। কেউ কেউ বাম রাজনীতির তাত্ত্বিক অবস্থান ধরে রাখলেও বিচ্যুত হয়ে পড়ে অনেকেই। আদর্শিক অবস্থানের পরিবর্তে অস্ত্র ব্যবহার করে ব্যক্তি বা গোষ্ঠীগত লাভের দিকে ঝুঁকে পড়ে কেউ কেউ। এরাই বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে। নব্বই দশকের শুরু থেকে খুলনা অঞ্চলে বেশ কয়েকটি চরমপন্থি সংগঠন বেপরোয়া হয়ে ওঠে। হত্যা, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ ছিল তখনকার নিত্যদিনের ঘটনা। এর মধ্যে পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টি, পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল) জনযুদ্ধ, নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টিসহ কয়েকটি দলের বেপরোয়া কার্যক্রম মানুষকে দিশেহারা করে তুলেছিল।

নব্বই দশকে আদালত চত্বর থেকে ফিল্মি স্টাইলে পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির ক্যাডার তপন ওরফে দাদা তপনকে ছিনিয়ে নেওয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে পুলিশের তৎপরতা শুরু হয়। এরপর তার নেতৃত্বে জনযুদ্ধ নামে আরেকটি চরমপন্থি সংগঠন আত্মপ্রকাশ করে। একসময় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে তপনের মৃত্যু হয়। অন্যদিকে পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির আঞ্চলিক নেতা আব্দুর রশিদ মালিথা ওরফে তাপু খুলনার বেশ কয়েকটি উপজেলা নিয়ে তাদের তৎপরতা চালান। তিনিও একসময় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। এরপর ওই সংগঠনের তাত্ত্বিক নেতা মোফাখখার চৌধুরী ওরফে মধু বাবু পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন। ডুমুরিয়া উপজেলার মনোরঞ্জন গোসাই ওরফে মৃণাল আশির দশকে চরমপন্থি সংগঠনে যোগ দিলেও ১৫-১৬ বছর পর বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টি গড়ে তোলেন। তিনি এবং তার সহযোগী আলম ভারতে পুলিশের হাতে নিহত হন। তবে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে খুলনা অঞ্চলে বড় ধরনের অভিযান পরিচালনা করে অনেকটাই কোণঠাসা করে ফেলে এই চরমপন্থিদের।

আওয়ামী লীগেই বেশি ভিড়ছে চরমপন্থিরা: ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে সম্প্রতি ভারতে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার সৈয়দ আমানুল্লাহ ওরফে শিমুল ভূঁইয়া দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের চরমপন্থি নেটওয়ার্কের অন্যতম শীর্ষ নেতা। এলাকাবাসীর কাছে এক আতঙ্কের নাম শিমুল। এলাকাবাসী বলছেন, রাজশাহীতে থাকাকালীন শিমুলের যাতায়াত ছিল ঝিনাইদহে। সেখানে পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল-জনযুদ্ধ) শীর্ষ নেতা আব্দুর রশিদ মালিথা ওরফে দাদা তপনের সঙ্গে তার সখ্য গড়ে ওঠে। একাধিকবার জেল খাটার কারণে লেখাপড়া বন্ধ করে চরমপন্থি দলে যোগ দেন শিমুল। দায়িত্ব পান খুলনা অঞ্চলের। এরপর তিনি ও তার পরিবারের অন্য সদস্যরা হয়ে ওঠেন আরও বেপরোয়া।

শিমুলের স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমীন মুক্তা খুলনা জেলা পরিষদের সদস্য। এ ছাড়া তার আপন ভাই চরমপন্থি দলের এক সময়কার নেতা শিপলু ভূঁইয়া এখন খুলনার ফুলতলা উপজেলার দামোদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তিনি ২০১৬ সালে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে বিজয়ী হন। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার তালিকায় তার পরিচয় পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির (জনযুদ্ধ) খুলনার আঞ্চলিক নেতা। চরমপন্থিদের নিয়ে গোয়েন্দা সংস্থার ওই তালিকার ৩ নম্বরে রয়েছে শিপলু ভূঁইয়ার নাম। তার বিরুদ্ধে হত্যা, অপহরণ, চাঁদাবাজিসহ প্রায় এক ডজন মামলা রয়েছে। একটি মামলায় তার ৩২ বছরের সাজাও হয়েছে।

শিপলু ভূঁইয়া ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ার পর ভাই শিমুলের পাসপোর্টে বসিয়ে দেওয়া হয় আমানুল্লাহ নামটি। ভুয়া পাসপোর্ট তৈরি করতে ওই নামে জাতীয় পরিচয়পত্রও বানিয়ে নেন শিমুল। আমানুল্লাহ নামের পাসপোর্ট ব্যবহার করেই তিনি ভারতে যাওয়া-আসা করতেন। শিমুল থেকে আমানুল্লাহ হয়ে ওঠা এবং কীভাবে তিনি ভুয়া পাসপোর্ট ও ভুয়া এনআইডি তৈরি করলেন—এগুলোই এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনে বড় প্রশ্ন।

২০১৯ সালে শিপলু ভূঁইয়ার সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তখন তিনি দাবি করেছিলেন, তার ভাই শিমুল ভূঁইয়া চরমপন্থি দলে জড়িত ছিলেন। তাকেও সেই দলে নেওয়ার চেষ্টা করলেও তিনি যাননি। জেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত এসএম মোস্তফা রশীদী সুজার হাত ধরে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ফুলতলা উপজেলার তালিকাভুক্ত চরমপন্থিদের মধ্যে ১০ থেকে ১৫ জন এখন শিপলুর সঙ্গে আছে বলে পুলিশের কাছে তথ্য রয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার শিপলু ভূঁইয়ার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।

ডুমুরিয়া উপজেলার চরমপন্থিদের তালিকার ২১ নম্বরে আছে অজয় সরকারের নাম। বর্তমানে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে হয়েছেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক। দলীয় সমর্থনে জেলা পরিষদের সদস্য হয়েছেন তিনি। নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য অজয় সরকারের চরমপন্থি যোগাযোগ খুলনায় ওপেন সিক্রেট।

অজয় সরকার বলেন, ‘২০০৩-০৪ সাল থেকে আমাকে চরমপন্থি বলা হচ্ছে। আসলে আমি সেভাবে কখনো জড়িত ছিলাম না। জামায়াত এই প্রচার করছে।’

অজয় সরকার বলেন, আমি আওয়ামী লীগ ও এলাকার মানুষের জন্য কাজ করছি, কাজ করে যাব।

চরমপন্থিদের তালিকার ১০ নম্বরে আছে রফিক জোয়ারদারের নাম। তিনি এখন ডুমুরিয়া উপজেলায় একটি ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। ওই তালিকার ১২ নম্বরে থাকা শফিকুল ইসলাম এখন ডুমুরিয়া উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক।

খুলনা নগরীর দৌলতপুর দেয়ানা এলাকার গাজী কামরুল ইসলাম নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ নেতা। তিনি হত্যাসহ বেশ কয়েকটি মামলার আসামি। দীর্ঘদিন জেল খেটে জামিনে বেরিয়ে এখন নিজ বাড়িতে থাকেন। গাজী কামরুল সাবেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী এবং সংরক্ষিত সাংসদ মন্নুজান সুফিয়ানের অনুসারী হিসেবে এলাকায় পরিচিত।

চরমপন্থিদের আওয়ামী লীগে যোগদানের ব্যাপারে খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুজিত অধিকারী কালবেলাকে বলেন, ‘তাদের নাম আগে তালিকায় ছিল কি না আমি জানি না। সুতরাং এ ব্যাপারে আমার কোনো বক্তব্য নেই।’

খুলনা জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাঈদুর রহমান কালবেলাকে বলেন, ‘নানান লেবাসে অনেকের রাজনীতিতে আসার ব্যাপারে আমরাও বিভিন্ন সময় শুনেছি। পুলিশ সর্বদা সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। জেলার মানুষের শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের জন্য কোনো সমস্যা নেই।’

চরমপন্থি মুকুল প্রতিষ্ঠিত ঠিকাদার: আমিনুল ইসলাম মুকুল ৯০ দশকের শীর্ষ চরমপন্থি সন্ত্রাসী। শ্রমজীবী মুক্তি আন্দোলন থেকে গণমুক্তিফৌজের জনক তিনি। খুনখারাবির রাজনীতিতেও পটু। জাসদ গণবাহিনী তার প্রধান শত্রু হলেও এসব বাহিনীর অস্তিত্ব এখন নেই বললেই চলে। ২০০৪ সালের পর থেকে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টি, এমএল জনযুদ্ধ, কিংবা এমএল লাল পতাকার মতো অসংখ্য বাহিনী দমন করতে সক্ষম হয় র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বন্দুকযুদ্ধে শীর্ষ নেতাদের মৃত্যুর পর ওইসব সংগঠনের নাম-নিশানাও মুছে যায়। তবে ওই দলগুলোর অনেক নেতা কিংবা সদস্য ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে চলে আসেন। হামিদুল রাশিদুল, গামা, মফিজদের মতো বাহিনীপ্রধানরা নিহত হলেও তাদের অনুসারীদের অনেকেই রয়ে যান। কারও কারও সংগ্রহে থাকা অস্ত্রশস্ত্রও তাদের নিয়ন্ত্রণেই থেকে গেছে। তাদের অনেকে পুরোনো পথ ছেড়ে প্রকাশ্য রাজনীতিতে এলেও সশস্ত্র লাইন ধরে রেখেছেন। টেন্ডারবাজি, হাট-ঘাট দখলসহ নানা ক্ষেত্রে চলছে সেই শক্তির ব্যবহার।

চরমপন্থি নেতা আমিনুল ইসলাম মুকুল দেশের বাইরে আছেন। কিন্তু কুষ্টিয়া অঞ্চলে এখনো রয়ে গেছে তার প্রভাব। সৈকত এন্টারপ্রাইজের নামে তার রয়েছে ঠিকাদারি লাইসেন্স। ওই নামেই পরিচালিত হয় বিভিন্ন দপ্তরের ঠিকাদারি কাজ। বিশেষ করে পানি উন্নয়ন বোর্ডে, বিএডিসি, শিক্ষা প্রকৌশল, এলজিইডিতে একচেটিয়ে আধিপত্য তার। একেক অফিসে একেকজনের দায়িত্ব দেওয়া আছে। মুকুল দেশের বাইরে অবস্থান করলেও ঠিকাদারি কাজের নিয়ন্ত্রণ তিনিই করেন। এভাবেই হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন বলে ধারণা করা হয়। তিনি এখন সামাজিক কর্মকাণ্ডেও যুক্ত হয়েছেন। তার টাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।

কথিত আছে, মুকুলের এসব কাজে সহযোগী ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতারা। বিনিময়ে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া থেকে শুরু করে হাট-ঘাট দখলে ব্যবহার করেন তাদের।

শুধু মুকুলই নয়, এক সময়ের চরমপন্থি দলের অধিকাংশ নেতা কিংবা সদস্যই বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় রয়েছেন। জাহাঙ্গীর কবির লিপ্টনও একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী। একসময় মুকুল শাহীনের ঘনিষ্ঠ সহচর থাকলেও তার এক আত্মীয় বকুল সওদাগর খুনের দায়ে মুকুলের সঙ্গে বিরোধ দেখা দেয়। তারপর থেকেই প্রকাশ্যে অবস্থান নেয় লিপ্টন। মুকুলের অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। দেশে ও দেশের বাইরে বিভিন্ন মাধ্যমে মুকুলকে হত্যার চেষ্টা করেও সফল হননি। একপর্যায়ে ভোল পাল্টে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত তাতে খুব বেশি সুবিধা করতে পারেননি।

জানা গেছে, মুকুল নিজে সরাসরি রাজনীতি না করলেও ছাত্রলীগ ও যুবলীগের শতাধিক নেতাকর্মীকে নিয়ন্ত্রণ করেন। সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও এরা মূলত মুকুলের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেন।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

হুইলচেয়ারে বসেই আলো ছড়াচ্ছেন ফয়সাল

হেঁটে এক টাকায় জ্ঞান বিলিয়ে যাচ্ছেন লুৎফর রহমান

সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী মারা গেছেন

ময়মনসিংহে মায়ের হাতে মেয়ে খুন

কোনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না : সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

টিসিবির পণ্যসহ আটক বিএনপির সেই সভাপতিকে অব্যাহতি

বাংলা ভাষাকে ‘ধ্রুপদী ভাষা’র মর্যাদা দিল ভারত

রাজশাহী মহানগর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার

শেরপুরে বন্যাকবলিত মানুষের পাশে বিজিবি

চট্টগ্রামে ফের তেলের ট্যাংকারে ভয়াবহ আগুন

১০

আসিয়ানে অন্তর্ভুক্ত হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন চায় বাংলাদেশ

১১

খুলনায় সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপির ৪ নেতাকে বহিষ্কার

১২

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ৫ পরিচালকের যোগদান

১৩

দুর্গাপূজার প্রতিমা ভাঙচুর, বাকেরগঞ্জ থানার ওসি প্রত্যাহার

১৪

আন্দোলনে নিহত ৩ যুবকের মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ

১৫

মালয়েশিয়ায় আরও জনশক্তি পাঠাতে সহযোগিতা চাইলেন রাষ্ট্রপতি

১৬

সিলেটে পিকআপ চাপায় প্রাণ গেল পুলিশ কর্মকর্তার

১৭

খুলনায় বিএনপির সমাবেশে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৫

১৮

চবির হলে আসন বরাদ্দে বৈষম্য, ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা

১৯

মসজিদে তালা দিয়ে দোকানে দুর্বৃত্তের হামলা

২০
X