সুশোভন অর্ক
প্রকাশ : ২২ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৩৮ এএম
আপডেট : ২২ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

মিরপুরে শালা দুলাভাই ভাগনের অবৈধ সাম্রাজ্য

সরকারি জায়গা দখল করে থানার পাশেই মাদকের হাট
মিরপুরে শালা দুলাভাই ভাগনের অবৈধ সাম্রাজ্য

ঢাকার মিরপুরের শাহ আলী থানা থেকে দক্ষিণ দিকে কয়েক গজ সামনেই তোরাব আলী চত্বর। পাশেই তিনতলা একটি ভবন। চত্বর কিংবা ভবনের জায়গাটি কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়। সরকারি জায়গা দখল করে প্রয়াত তোরাব আলীর নামে হাউজিংয়ের চত্বর বানিয়েছেন তার ছেলে জনাব আলী। দখল করা জায়গায় গড়েছেন ভবনও। মিরপুরের মানুষের কাছে এই জনাব আলী ‘শাহেনশাহ’ হিসেবে পরিচিত।

ওই ভবনের পেছনেও প্রায় দুই বিঘা সরকারি জমি দখল করেছেন জনাব আলী। সেখানে গড়ে তুলেছেন রিকশা গ্যারেজ ও বস্তি। এই বস্তি আর গ্যারেজ ঘিরে ওই এলাকায় গড়ে উঠেছে মাদকের হাট। শাহ আলী থানার নাকের ডগায় পরিচালিত হচ্ছে মাদকের এই প্রকাশ্য সাম্রাজ্য। থানার কয়েকজন সোর্স এর সঙ্গে জড়িত। তবে মূলহোতা জনাব আলীর ছেলে জাহিদুল ইসলাম নাদিম। ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি তিনি। এই পরিচয়েই ম্যানেজ হয় সব অপকর্ম।

সরেজমিন ওই এলাকা ঘুরে এবং লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভেতরে ভেতরে আসলে বাপ-ছেলের মাদক কারবার থেকে বখরা নেয় থানা পুলিশও। নির্বিঘ্নেই মাদকের বেচাবিক্রি হয় এই হাটে।

গত কয়েকদিন ওই এলাকা ঘুরে, স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাপ-বেটার এই সাম্রাজ্যের আরেক সিপাহশালার বাবুল তালুকদার। তিনি ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। আর পারিবারিক পরিচয় হলো জনাব আলীর আপন শ্যালক তিনি। দুলাভাই-ভাগনের দখল ‘রাজ্যে’ মূল তালুকদারি করছেন এই বাবুলই। তার আরেক ভাই সাইফুল তালুকদারও এসবের অংশীদার।

জনাব আলী, নাদিম ও বাবুলের মাদকের হাটে নিয়মিত মাদক বিক্রি করেন মো. আলম নামে এক কারবারি। সরেজমিন ঘুরে তাকে প্রকাশ্যে গাঁজা বিক্রি করতে দেখা গেছে। ক্রেতা বেশে সরাসরি কথা হয় তার সঙ্গে। জনি জানান, এই গ্যারেজ এলাকায় প্রায় তিন বছর ধরে গাঁজার কারবার করেন তিনি। মাঝে মাঝে ইয়াবাও বিক্রি করেন। এজন্য তিনি নাদিম এবং তার বাবাকে প্রতিদিনই বখরা দেন। কারণ জায়গাটা তাদের। তার মতো এখানে যারা মাদক কারবার করেন, সবাই তাদের টাকা দেন। কেউ তাদের টাকা কম দিলে কিংবা না দিতে চাইলে নির্যাতন চালায় কিশোর গ্যাং বাহিনী। কখনো বা ধরে নিয়ে যায় পুলিশ।

এলাকার লোকজন বলছেন, দখল বাণিজ্যে দুলাভাই-ভাগনেকে ছাড়িয়ে গেছেন দুই ভাই বাবুল আর সাইফুল। হাউজিং এলাকার পাশে চিড়িয়াখানার প্রায় ৭ একর জমি দখল করে বস্তি গড়েছেন তারা। স্থানীয়ভাবে এটি লালমাঠ বস্তি নামে পরিচিত। সেখানে মাদক কারবারের নাটাই সাইফুল তালুকদারের হাতে। সরকারি জমি বিক্রি করার নজিরও গড়েছেন এ দুই ভাই। চিড়িয়াখানার দখল করা জমির একাংশ আবার বিক্রি করে দিয়েছেন আরেক মাদক কারবারির কাছে।

হাউজিংয়ের সরকারি জমি দখল করে মাদকের হাট বসানোর বিষয়ে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের ঢাকা ডিভিশন-১ (মিরপুর)-এর নির্বাহী প্রকৌশলী জোয়ারদার তাবেদুন নবী কালবেলাকে বলেন, ‘বিষয়টি আপনার মাধ্যমেই আমরা অবগত হলাম। শিগগির ওই জায়গার অবৈধ দখল উচ্ছেদ করা হবে।’

চিড়িয়াখানার জায়গা দখল করে লালমাঠ বস্তি গড়ে তোলার বিষয়ে জানতে চাইলে চিড়িয়াখানার পরিচালক ড. মোহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম তালুকদার কালবেলাকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমরা দখল হওয়া জায়গা ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছি। উচ্ছেদ অভিযানে গেলে আমাদের ওপর হামলাও চালানো হয়েছে। বাবুল তালুকদার গং উল্টো আমাদের নামে জমি দখলের মামলা করেছিল। এরপর মামলায় তারা হেরে গেলে আপিল করে। সেই আপিলও তাদের খারিজ হয়ে যায়। এরপর এখনো জায়গা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।’

শাহ আলী এলাকায় বাপ-বেটা আর ভাই ভাই চক্রের দখলবাজি, মাদক কারবার ও ত্রাসের রাজত্বে অসহায় স্থানীয়রা। তাদের প্রত্যেকের নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী আর স্থানীয় প্রশাসনের না দেখার ভান করায় আতঙ্কিত সাধারণ মানুষও।

সরেজমিন দেখা যায়, দখল করা তোরাব আলী চত্বরের তিনতলা ভবনে আবার গড়ে তোলা হয়েছে ‘তোরাব আলী পাঠাগার’। যদিও ওই পাঠাগারে কোনো বই নেই। স্থানীয়রা বলছেন, শুধু দখলের উদ্দেশ্যেই পাঠাগারের নাম দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া মাদকের হাট থেকে যেন সাধারণের দৃষ্টি অন্যদিকে থাকে, সেই চেষ্টাও হতে পারে। যার নামে এই পাঠাগার, সেই তোরাব আলী বিখ্যাত কেউ নন বলেও জানান স্থানীয়রা।

পাঠাগার ভবনটিতে রয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৯৩ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের অফিস। ওই ওয়ার্ডে স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক সময়ের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম নাদিম সেখানে নিয়মিত অফিসও করেন। তাকে ঘিরে থাকে নিজস্ব কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। এই গ্যাংয়ের সদস্যরাই মূলত লাঠিয়াল হিসেবে হাউজিংয়ের গ্যারেজ এলাকার মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করে। সেখানে গিয়ে ইশারা দিলেই মেলে গাঁজা, ফেনসিডিল আর ইয়াবা।

গ্যারেজে গিয়ে দেখা যায় শত শত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। আর এসব রিকশায় চার্জ দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ। এ ছাড়া গ্যারেজের পাশেই তৈরি বস্তির শত শত বাড়িতে নেওয়া হয়েছে অবৈধ গ্যাস সংযোগও।

স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা কালবেলাকে বলেন, এই অবৈধ গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে বিভিন্ন সময় সংশ্লিষ্ট অফিসের লোকজন গেলেও ক্ষমতার কারণে কিছুই করতে পারেননি। বছরের পর বছর ধরে এভাবে অবৈধ সংযোগ চালিয়ে এলেও তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলারও সাহস পায় না। কথা বললেই হামলা করা হয়। অনেককে এলাকা ছাড়াও করেছে এই চক্র।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে জনাব আলী বলেন, ‘আমার এই ভবন অবৈধ কি না, সেটি আগা খান মিন্টুকে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন। তিনিই উদ্বোধন করেছেন। যদি অবৈধ হয়, তাহলে আমার ভবন ভেঙে দিতে বলেন।

গ্যারেজ এবং বস্তি বানিয়ে মাদকের কারবারের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপনাদের কাছে তথ্য থাকলে আমার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেন।’

কে এই জনাব আলী:

স্থানীয়রা জানান, একসময় ছিনতাই ও ডাকাতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন জনাব আলী। তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে এক সময় মিরপুরের বেড়িবাঁধ, গাবতলীসহ আশপাশের এলাকা কাঁপত। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তিনি মিরপুর হাউজিংয়ের প্রায় দুই বিঘা জায়গা দখল করে রিকশা গ্যারেজ ও বস্তি বানিয়ে ভাড়া দেওয়া শুরু করেন। প্রতি বছর তিনি সেখান থেকে ভাড়া তোলেন প্রায় অর্ধকোটি টাকা। এরপর মিরপুরের আওয়ামী লীগ নেতা আগা খান মিন্টু উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে তার সঙ্গে চলাফেরা শুরু করেন। নিজেকে পরিচয় দিতে থাকেন আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে। দীর্ঘ বছর অবৈধ গ্যারেজ ও বস্তি বাণিজ্য চালানোর পর ২০২৩ সালের শেষের দিকে হাউজিংয়ের জায়গা নিজের নামে নিয়ে নিতে বাবা তোরাব আলীর নামে ‘তোরাব আলী চত্বর’ তৈরি করেন জনাব আলী। এরপর তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। প্রভাবশালী নেতা আর প্রশাসন ম্যানেজ করে তিনি দখল আর মাদকের কারবার চালিয়ে যাচ্ছেন। এখনো তাকে আগা খান মিন্টুর লোক হিসেবেই চেনে লোকজন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা-১৪ আসনের সাবেক এমপি আগা খান মিন্টু কালবেলাকে বলেন, ‘এই জায়গা নিয়ে আমার সঙ্গে কথা না বলে হাউজিংয়ের লোকের সঙ্গে কথা বলেন।’ এরপর লাইন কেটে দেন।

ছিনতাইকারী থেকে স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা বাবুল তালুকদার:

স্থানীয়রা জানান, বাবুলের প্রকাশ্য পেশা গাড়িচালক হলেও নেপথ্যে তিনি ছিনতাইয়ে জড়িত ছিলেন। পাশাপাশি আওয়ামী লীগ বিরোধী দল থাকতে মিছিল-মিটিংয়ে যেতেন। তবে দল ক্ষমতায় আসার পর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা হন। সর্বশেষ ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হন তিনি।

বাবুলের এক বন্ধু জানান, এক সময় তারা একসঙ্গেই ছিনতাই করতেন। এখন বাবুল নেতা হয়ে গেছে, পুরোনো বন্ধুদের আর চেনে না।

বাবুলের ঘনিষ্ঠজনরা বলছেন, বাবুলদের কোনো বাড়ির এবং জমির কাগজপত্র নেই। ক্ষমতার জোরে সব ঘরবাড়ি বানিয়ে ভাড়া খাচ্ছেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথমে এইচ ব্লক ১০ নম্বর রোডে সত্তার সাহেবের জোড়া প্লট দখল করেন এই বাবুল। এরপর লালমাঠ বস্তি নিজের দখলে নেন। এই বস্তিতে রয়েছে ৪০০ থেকে ৫০০ ঘর। প্রতি ঘরের ভাড়া ২ হাজার থেকে ২ হাজার ২০০ টাকা করে। এই হিসেবে প্রতি মাসে ভাড়া ওঠে ৯ লাখ টাকার ওপরে। এ ছাড়া রয়েল সিটির পাশে রয়েছে তারসহ পরিবারের বাড়িঘর। এগুলা বেশিরভাগই দখল করা। এগুলোতে গ্যাস ও পানির সংযোগও অবৈধ।

বাবুলের এক ঘনিষ্ঠজন বলেন, বাবুল ২০০৯ সালের পর আওয়ামী লীগের নেতা হয়ে যান। যোগ দেন সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের সঙ্গে। এরপরই চিড়িয়াখানার জায়গায় মাটি ভরাট করে বস্তি বানানো শুরু করেন। চিড়িয়াখানার কিছু জায়গা মনির ওরফে পিচ্চি মনির নামে এক মাদক ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রিও করেছেন তিনি। বর্তমানে সেখানে দোতলা বাড়ি তৈরি করেছে মনির। আর বাবুল তালুকদারকে মাসোহারা দিয়ে দিব্যি চালিয়ে যাচ্ছেন ইয়াবার ব্যবসা। এই মনিরের বিরুদ্ধে শাহ আলী থানাসহ বিভিন্ন থানায় বেশ কয়েকটি মাদক মামলা থাকলেও প্রকাশ্যেই চালাচ্ছেন কারবার। এ ছাড়া বাবুলের রয়েছে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী। স্থানীয় ইউনিট আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত মো. শাহজাহান, রাসেল মৃধা, মো. কামাল এবং পুলিশের সোর্স খলিল এই ক্যাডার বাহিনী নিয়ন্ত্রণ করে।

স্থানীয়রা জানান, লালমাঠ বস্তিতে মাদক ও জুয়ার আসর নিয়ন্ত্রণ করেন বাবুলের ভাই সাইফুল তালুকদার। থানা পুলিশের কিছু সদস্যকে টাকা দিয়ে এসব করেন তিনি। অথচ খোদ সাইফুলের বিরুদ্ধে শাহ আলী থানায় মাদক, ভাঙচুরসহ তিনটি মামলা আছে। বস্তি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি প্রতারণার আরেক ধান্ধা হিসেবে আদর্শ সমিতি নামে সমিতি গড়ে তুলেছেন সাইফুল। তার কথা ছাড়া এ সমিতির কোনো সদস্য জমানো টাকা তুলতে পারেন না। শত শত লোক সেখানে টাকা রেখে এখন ফেরত পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।

চিড়িয়াখানার জায়গা দখল করে লালমাঠ বস্তি তৈরির বিষয়ে জানতে চাইলে বাবুল তালুকদার কালবেলাকে বলেন, ‘যা মন চায় লিখে দেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে আমি কথা বলি না।’

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য সাবেক সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

থানার সামনে মাদকের হাট বসানোর বিষয়ে শাহ আলী থানার ওসি মওদুদ হাওলাদার বলেন, ‘আসলে বিষয়গুলা তো জানি না। আপনি জানালেন, এখন বিষয়গুলো নিয়ে খোঁজ নেব। অবৈধ কিছু থাকলে তা চলতে দেওয়া হবে না।’

থানার কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ সম্পর্কে বলেন, ‘এগুলো অনেকেই বলে। সব বিষয় নিয়েই খোঁজ নেওয়া হবে।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে তৃণমূলের আস্থা হুদাতে

১ হাজারে দৈনিক সুদ ১০০ টাকা!

বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটেনের রাজা

‘ড্রেসিংয়ে গেলে বলতেন আন্দোলনে গেছিলা ক্যান’

৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ : যুবদল সম্পাদক

শহীদ শাকিলের কবরে ছাত্র ফেডারেশনের শ্রদ্ধা নিবেদন

দুই দিনের ব্যবধানে সোনার দাম বৃদ্ধি, ভরি কত?

সাগরে লুঘচাপের মধ্যেই বৃষ্টি নিয়ে বড় দুঃসংবাদ   

আ.লীগের ধ্বংসস্তূপ থেকে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ : রাশেদ প্রধান

সাতছড়ি উদ্যান দখল করে প্রভাবশালীদের লেবু চাষ

১০

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কমিটি নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সংঘর্ষ

১১

এবার মারা গেলেন পরীমণির প্রথম সিনেমার পরিচালক

১২

বিএনপিতে অনুপ্রবেশকারীর ঠাঁই হবে না : আমিনুল হক 

১৩

‘আ.লীগ ভিন্ন রাষ্ট্রের আদেশ বাস্তবায়নে ক্ষমতা দখলে রেখেছিল’

১৪

ঢাবির ইসলামের ইতিহাস বিভাগে মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির সুযোগ

১৫

কওমি সনদকে কার্যকরী করতে ছাত্রদল ভূমিকা রাখবে : নাছির উদ্দীন 

১৬

তিনবারের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আজাদ গ্রেপ্তার

১৭

শিল্পকলায় প্রদর্শিত হলো সার্কাস

১৮

৮ দফা অবিলম্বে বাস্তবায়ন দাবি ঐক্য পরিষদের

১৯

পুলিশ পরিচয়ে দখলবাণিজ্য এসপি শামীমা ইয়াসমিনের

২০
X