শফিকুল ইসলাম
প্রকাশ : ০১ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৩৩ এএম
আপডেট : ০১ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫৩ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
গঠনতন্ত্রের বিধান কার্যকর হয়নি আট বছরেও

বিএনপির নেতৃত্ব বিকাশে বাধা এক নেতার বহু পদ

বিএনপির নেতৃত্ব বিকাশে বাধা এক নেতার বহু পদ

যার আছে তারই সব, যার নেই শুধুই শূন্য তার—দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির পদ-পদবির ক্ষেত্রে যেন এটিই নিয়ম। বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক পদ পেয়ে বসে আছেন কেউ কেউ। আবার যোগ্যতা থাকলেও সর্বত্র পদবঞ্চিত হচ্ছেন অনেকেই। দল ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের পদ বণ্টনে এমন বৈষম্য দলটিতে নতুন নেতৃত্ব বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে অনেকে মনে করেন।

জানা গেছে, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের শতাধিক সাবেক নেতা বর্তমানে কোনো পর্যায়ের পদে নেই। বিএনপির তৃণমূলের অনেক নেতার অবস্থাও একই। দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হলেও দীর্ঘদিন পদবঞ্চিত থাকায় তাদের অনেকেই হতাশায় ভুগছেন। অথচ ২০১৬ সালে ষষ্ঠ কাউন্সিলে দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে ‘এক নেতা এক পদ’ নীতি গ্রহণ করা হয়। অর্থাৎ, একজন নেতা একটির বেশি পদে থাকতে পারবেন না। এটি পুরোপুরি কার্যকর হলে বঞ্চনার হার অনেক কমে যেত।

বিএনপির গঠনতন্ত্রের ১৫নং অনুচ্ছেদে ‘বিশেষ বিধান: এক নেতা এক পদ’ শিরোনামে বলা আছে—‘(ক) কোনো ব্যক্তি একই সঙ্গে দলের জেলা, মহানগর, উপজেলা, থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন কিংবা ওয়ার্ড কমিটিতে সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত

হতে পারবেন না। (খ) দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটি কিংবা চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা কাউন্সিলের কোনো সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটির কোনো কর্মকর্তা এবং দলের অঙ্গ দল কিংবা সহযোগী সংগঠনের কোনো সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক দলের কোনো পর্যায়ের কমিটিতে কর্মকর্তা নির্বাচিত হতে পারবেন না। তবে অনিবার্য কারণে দলের চেয়ারম্যান সাময়িকভাবে ব্যতিক্রম অনুমোদন করতে পারবেন।’

জানা গেছে, নীতি গ্রহণের পর শুরুর দিকে অনেক নেতা একাধিক পদ ছেড়েছিলেন। পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে উদাসীনতা তৈরি হয়। ফলে দীর্ঘ ৮ বছরেও ‘এক নেতা এক পদ’ নীতি পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যকর হয়নি। এখনো স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টাসহ অর্ধশতাধিক নেতা একাধিক পদে বহাল আছেন। কেউ কেউ একাই চার থেকে পাঁচটি পদে আছেন।

জানা যায়, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে কোনো মূল্যে ‘এক নেতা এক পদ’ নীতি বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন। ২০১৬ সালের কাউন্সিলের পর দল পুনর্গঠনের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের এ বিষয়ে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে নেতাদের অনেকেই জেলা বা উপজেলার শীর্ষ পদ ছাড়লেও তৃণমূলের রাজত্ব ধরে রাখতে নানা কৌশলের আশ্রয় নেন। কোন পদে থাকলে বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে, তা নিয়েও অনেকে চিন্তিত হন। অনেকে আবার নিজে দায়িত্ব ছাড়লেও পরিবারের সদস্য অথবা বিশ্বস্ত অনুগতদের জেলার শীর্ষ পদে বসিয়েছেন।

বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতা কালবেলাকে বলেন, এক নেতা এক পদ নীতি দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত। তাহলে তরুণ এবং নতুন নেতৃত্বের বিকাশ ঘটবে এবং দলের মধ্যে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। কারণ একাধিক পদে থেকে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করা যায় না।

তবে একাধিক পদে থাকা কয়েক নেতা জানান, দলের প্রয়োজনে তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দলের নীতিনির্ধারকরা চাইলে, তখনই পদ ছেড়ে দেবেন।

জানতে চাইলে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু রোববার কালবেলাকে বলেন, ‘আসলেই সময় অনেক চলে গেছে। সরকার পতনের একদফা আন্দোলনে বেশি গুরুত্ব দেওয়ায় এক নেতার এক পদ নীতি খুব একটা বাস্তবায়ন হয়নি। অবশ্য অনেকেই শুরুর দিকে একাধিক পদ ছেড়েছেন এবং অনেকেই আবেদন করেছিলেন। কিছু বিষয়ে দলের নীতিনির্ধারকরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে এখন যেহেতু আন্দোলন শিথিল সামনে হয়তো নতুনভাবে বিষয়টি আসবে এবং পরবর্তী পদক্ষেপ দল নেবে।’

একাধিক পদ ছেড়েছেন যারা:

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দলীয় গঠনতন্ত্রের আলোকে ২০১৬ সালের ২ এপ্রিল মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপির মহাসচিব পদ ধরে রেখে কৃষক দলের সভাপতি এবং ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সভাপতি পদ ত্যাগ করেন। তাকে অনুসরণ করে দলের আরও বেশ কয়েকজন এক পদ ধরে রেখে বাকি পদগুলো ছেড়ে দেন। সে সময় ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের পদ ছাড়েন আমানউল্লাহ আমান। তিনি এখনো দলের চেয়াপারসনের উপদেষ্টা এবং ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক। একইভাবে দলের ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী পটুয়াখালী জেলার সভাপতি, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (বর্তমানে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য) ঝালকাঠি জেলা বিএনপির সভাপতির পদ ছাড়েন। মজিবর রহমান সরোয়ার যুগ্ম মহাসচিব হওয়ায় বরিশাল মহানগরীর সভাপতির পদ ছাড়েন। বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় যুবদলের তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদকের পদ ছেড়েছিলেন অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খানও। ঢাকা বিভাগীয় সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় কেন্দ্রের পদ ছেড়েছেন। সে সময় মোহাম্মদ শাহজাহান নোয়াখালী জেলা সভাপতি, আহমেদ আযম খান টাঙ্গাইলের সভাপতি, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু সিরাজগঞ্জের সভাপতি, সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া চাঁপাইনবাবগঞ্জের সাধারণ সম্পাদকের পদ ছাড়েন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ষষ্ঠ কাউন্সিলের পর ‘পছন্দমতো’ পদ রেখে বাকি পদ ছাড়তে একাধিক নেতাকে দলের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। অনেকেই চিঠি জবাব দিলেও পদ ছাড়তে রাজি ছিলেন না। আবার সিনিয়র অনেক নেতা পদ ছেড়ে দেন। পরবর্তী সময়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উদ্যোগ থাকলেও অদৃশ্য কারণে ‘এক নেতা এক পদ’ নীতি এখনো পুরোপুরিভাবে বাস্তবায়ন হয়নি। সম্প্রতি নতুন প্রজন্মের কয়েক নেতাও এই তালিকা যুক্ত হয়েছেন। ২০২১ সালের ৩ আগস্ট ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব হওয়ায় আমিনুল হক কেন্দ্রীয় ক্রীড়া সম্পাদক পদ ছেড়ে দেন। একইভাবে ঢাকা মহানগর যুবদলের পদ ছাড়েন দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু; কিন্তু মহানগর কমিটিতে থাকা অন্যরা এখনো একাধিক পদ ধরে রেখেছেন।

এখনো একাধিক পদে যেসব নেতা:

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান, বেগম সেলিমা রহমান স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং দলের নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের আহ্বায়ক এবং ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু স্থায়ী কমিটির পাশাপাশি আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন। তবে স্থায়ী কমিটির পাশাপাশি তাদের অন্য দায়িত্বগুলো গঠনতন্ত্রের বিধানের পরিপন্থি নয় বলে বিএনপির একাধিক নেতা জানিয়েছেন।

দলের দুজন ভাইস চেয়ারম্যান একাধিক পদে আছেন। এর মধ্যে ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক। আরেক ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী বিএনপি সমর্থিত হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের উপদেষ্টা। বিএনপির চেয়ারপারসনের সাত উপদেষ্টা জেলা বা মহানগরের পদে রয়েছেন। তারা হলেন আব্দুস সালাম ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক, আমানউল্লাহ আমান ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার ঢাকা মহানগর উত্তরের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক, হাবিবুর রহমান হাবিব পাবনা জেলা বিএনপির সভাপতি, সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি, আবুল খায়ের ভূঁইয়া লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এবং বিজন কান্তি সরকার হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের চেয়ারম্যান।

কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন নরসিংদী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক, কায়সার কামাল আইনবিষয়ক সম্পাদক এবং জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব, শামা ওবায়েদ দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য, আসাদুল হাবিব দুলু রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবং লালমনিরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি, কামরুজ্জামান রতন বিএনপির সমাজকল্যাণ সম্পাদক ও মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব, ফরহাদ হোসেন আজাদ পল্লি উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক ও পঞ্চগড় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব, মো. শরীফুল আলম ময়মনসিংহ বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি, শাহ ওয়ারেস আলী মামুন সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও জামালপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ও মিডিয়া সেলের সদস্য, হাসান জাফির তুহিন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবার কৃষক দলের সভাপতি, ইশরাক হোসেন কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কেন্দ্রীয় সদস্য, খন্দকার আবু আশফাক ঢাকা জেলা সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য। এ ছাড়া তিন বা চারটি পদে থাকা নেতারা হলেন নিপুণ রায় চৌধুরী বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য, ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ থানা বিএনপির সভাপতি এবং নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্য সচিব। শাম্মী আক্তার বিএনপির সহ-স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক, হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক, মিডিয়া সেলের সদস্য এবং জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের সদস্য। ব্যারিস্টার মীর হেলাল বিএনপির নির্বাহী কমিটি, মিডিয়া সেল এবং আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল মান্নান নবীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি, শাহ রিয়াজুল হান্নান গাজীপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও কাপাসিয়া উপজেলার সভাপতি, শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক নির্বাহী কমিটির সদস্য ও চাঁদপুর জেলা বিএনপির সভাপতি, রাজীব আহসান বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক। তাদের বাইরেও বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের এক ব্যক্তির একাধিক পদ আঁকড়ে রাখার নজির রয়েছে।

মূল্যায়নের অপেক্ষায় সাবেক ছাত্রনেতারা:

জানা গেছে, অতীতে আন্দোলন সংগ্রামে সক্রিয় যেসব নেতা পদবঞ্চিত ও অবমূল্যায়িত হয়েছেন, তারা আগামীতে তাদের কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন চান। বিশেষ করে ছাত্রদলের সাবেক নেতারা দলের হাইকমান্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন। আগামীতে বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের কমিটিতে পদ পেয়ে ফের সক্রিয়ভাবে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে ভূমিকা রাখতে চান তারা। প্রত্যাশীদের অভিযোগ, ছাত্রদলের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তারা নানাভাবে হামলা, মামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ছাত্র রাজনীতি শেষে অনেককেই বিএনপি যথার্থ মূল্যায়ন করেনি। দলীয় কোনো পদ-পরিচয় না থাকায় কেউ কেউ এখন অনেকটা নিষ্ক্রিয় আছেন।

কর্মের প্রতিদান পাওয়ার অপেক্ষায় থাকা সাবেক ছাত্রনেতারা হলেন গোলাম সারোয়ার, ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুল, আবুল কালাম আজাদ, রফিক হাওলাদার, ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, শাহাবুদ্দিন আহমেদ মুন্না, আশরাফ উদ্দিন আহমেদ রুবেল, আহসান উদ্দিন খান শিপন, আব্দুল হালিম খোকন, জাকির হোসেন মিজান, আবু তাহের পাটোয়ারী, পারভেজ আল বাকি, রফিকুল ইসলাম রফিক, শহীদুল্লাহ ইমরান, মো. এজমল হোসেন পাইলট, ইখতিয়ার রহমান কবির, মামুন বিল্লাহ, জয়দেব জয়, আসাদুজ্জামান আসাদ, বায়েজিদ আরেফিন, মো. শরীফুল হাসান আরিফ, দবির উদ্দিন তুষার, গোলাম আজম সৈকত, আবুল বাসার সিদ্দিকী, আব্দুল মালেক, আজিজুল হক পাটোয়ারী আজিম, তারেক উজ জামান তারেক, শোয়াইব খন্দকার, আশরাফুর রহমান বাবু, হুমায়ুন কবির, সাজ্জাদ হোসেন উজ্জ্বল, জাকির হোসেন খান, মিজানুর রহমান সোহাগ, সামসুল আলম রানা, এবিএম মহসিন বিশ্বাস, এসএম রাসেল, মাহবুব সিকদার, আনোয়ার জাহিদ, কাজী মেজবাহুল আলম, সৈয়দ আবেদিন প্রিন্স, হাফিজুর রহমান শরিফ, সাইদুর রহমান রয়েল, কোয়েল হোসেন, রকিবুল হাসান হাওলাদার, শফিউল আজম, শহিদুল ইসলাম, মাসুদ সরকার, খোরশেদ আলম, খন্দকার রিয়াজ, মাজেদুল ইসলাম মাসুম, রবিউল হাসান আরিফ, জিল্লুর রহমান কাজল, আব্দুল ওয়াহাব, জহিরুল ইসলাম বিপ্লব, মির্জা ইয়াসিন আলী, রাশিদুল ইসলাম রিপন, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, রাজীব আহসান চৌধুরী পাপ্পু, আবুল হাসান, আনিসুর রহমান রানা প্রমুখ।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ঝড়ো শতকে রেকর্ডের পাহাড় গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব

পুলিশ সপ্তাহ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

আজ ইচ্ছাপূরণের দিন 

দুই মামলায় জামিন নামঞ্জুর / তারেক রহমানের খালাতো ভাই তুহিন অ্যাম্বুলেন্সে করে কারাগারে 

সৌদি ফেরা হলো না রুহেলের, ভাইয়ের হাতে গেল প্রাণ

চট্টগ্রামে সাদমান-বিজয়ের ব্যাটে চড়ে বাংলাদেশের দাপট

কূটনীতিকসহ পাকিস্তান দূতাবাসের ৮ কর্মকর্তাকে দেশে ফেরত

ফসলি মাঠে কৃষকের মরদেহ, শরীরে আঘাতের চিহ্ন

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে এরদোয়ানের বার্তা

১০

এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ ৩৬টি কার্যালয়ে একযোগে দুদকের অভিযান

১১

মাদককারবারিদের হামলায় ৫ ডিবি পুলিশ আহত, আটক ৩

১২

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিস্ফোরক মন্তব্য

১৩

যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত পাকিস্তান : প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪

দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই তুহিন

১৫

ইউআইইউর সাম্প্রতিক ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

১৬

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ত নিয়ে যা বললেন উমামা 

১৭

চরের কৃষকদের মুখে হাসি ফুটিয়েছে করলা 

১৮

গরমে বাইরে থেকে ফিরেই গোসল, শরীরে যে ক্ষতি ডেকে আনছেন

১৯

কানাডার সাধারণ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির জয়

২০
X