এনায়েত শাওন
প্রকাশ : ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ০৩:১৭ এএম
আপডেট : ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১০:৩৫ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

স্বতন্ত্রের পক্ষে একজোট হচ্ছেন বঞ্চিতরা!

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন
স্বতন্ত্রের পক্ষে একজোট হচ্ছেন বঞ্চিতরা!

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য নৌকার প্রার্থীর নাম প্রকাশ করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। বর্তমান সংসদ সদস্যদের মধ্যে বিতর্কিত ও অজনপ্রিয় অনেকেই দলীয় মনোনয়ন তালিকা থেকে ছিটকে পড়েছেন। তবে সব ক্ষেত্রে তা ঘটেনি। নানা হিসাব-নিকাশের কারণে কোনো কোনো আসনে সমালোচিতদেরও বহাল রাখা হয়েছে। আবার নতুন করে মনোনয়ন পাওয়া কারও কারও সম্পর্কেও আছে নানা অভিযোগ। এ অবস্থায় অনেক আসনে আওয়ামী লীগ নেতারাই দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, অনেক আসনে মনোনয়নবঞ্চিত নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছেন বলেও জানা গেছে।

গত ১৫ বছরে বর্তমান সরকারের আমলে যেসব সংসদ সদস্য তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছেন, সর্বক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি ও বিভেদের দেয়াল তৈরি করেছেন। তার শোধ নিতেই দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে একাট্টা হচ্ছেন বঞ্চিত, নির্যাতিত ও নিপীড়িতরা। এতে নৌকার প্রার্থীদের মধ্যে এক ধরনের শঙ্কা বিরাজ করছে।

সূত্রে জানা গেছে, দলীয় প্রার্থীরা যেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে না পারেন, সেজন্য ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা। আবার প্রতিটি আসনে বিকল্প প্রার্থী রাখার জন্য নৌকার প্রার্থীকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। কেউ স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করলেও তাকে স্বাগত জানানোর কথা বলেছেন। তবে মনোনয়নবঞ্চিত মন্ত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্যদের নির্বাচন বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে কেউ প্রার্থী হলে আজীবন বহিষ্কারের আওতায় পড়বেন।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর অনুমতি দলের প্রয়োজনে কৌশলগত সিদ্ধান্ত। দল দলের কৌশল ঠিক করে। অবস্থান অনুযায়ী দলের ভবিষ্যৎ মাথায় রেখে দলীয় নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেন এবং সিদ্ধান্ত দেন। নতুন সময়ে নতুন কৌশলও দলকে গ্রহণ করতে হয়। এই সময়ে যে কৌশল দরকার, আমাদের নেত্রী সে কৌশলই ঠিক করেছেন এবং তার বক্তব্যে প্রকাশ করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দলের পক্ষ থেকে উৎসাহিত করার কথা বলা হলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী ফ্রি স্টাইল হবে না।’

জানা গেছে, গত দুটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক থাকলেও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক, জমজমাট ও উৎসবমুখর করতেই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে বিএনপিসহ কিছু দল অংশ না নেওয়ায় ১৫৩টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা, যা নিয়ে বিভিন্ন মহলে বিতর্ক দেখা দেয়। এবার যাতে সে ধরনের সুযোগ তৈরি না হয়, আওয়ামী লীগ সে বিষয়ে সতর্ক। ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন চায় দলটি।

দলীয় সূত্র জানায়, স্বতন্ত্রভাবে প্রার্থী হওয়ার প্রশ্নে আওয়ামী লীগ সভাপতির সবুজ সংকেত পাওয়ার পর থেকেই সারা দেশে স্বতন্ত্র প্রার্থিতার ঢল নেমেছে। অল্প কিছু হেভিওয়েট প্রার্থী ছাড়া বাকি সব আসনে এক বা একাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। এই তালিকায় এলাকার জনপ্রিয় প্রার্থী যেমন আছেন, তেমনি আছেন সংসদ সদস্য, সাবেক মন্ত্রী, সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা, চলচ্চিত্র তারকা, প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, সাবেক মেয়র, জেলা ও উপজেলা চেয়ারম্যান। অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে প্রকাশ্যে ও গোপনে অবস্থান নিয়েছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। অনেক আসনে বর্তমান এমপির বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়। কোথাও কোথাও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থীকে নিয়ে মতবিনিময় সভা করেন। আবার কোনো কোনো এলাকায় মনোনয়ন বঞ্চিত একাধিক নেতা মিলে একজনকে স্বতন্ত্র প্রার্থী করছেন।

আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, বিভিন্ন আসনে দলীয় এমপিদের সঙ্গে তৃণমূলের বিরোধ এতটাই তীব্র যে, তাদের মুখ দেখাদেখিও বন্ধ। বিএনপি-জামায়াত থেকে অনুপ্রবেশকারীদের আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর বিভিন্ন পর্যায়ে পদায়নই এর মূলে কারণ। অনেক সংসদ সদস্য তাদের ঘিরে নিজস্ব বলয় তৈরি করেছেন। এ ছাড়া কেউ কেউ আত্মীয়স্বজনদের স্বেচ্ছাচারিতায় মদদ দিয়েছেন। আর ত্যাগী নেতাকর্মীদের নানাভাবে বঞ্চিত করেছেন। অনেকের বিরুদ্ধে খাস ও অন্যদের জমি দখল, সংখ্যালঘু নির্যাতন, দলীয় কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা, হামলা ও নির্যাতন এবং দলীয় আদর্শবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে। এসব কারণে নির্বাচন সামনে রেখে ওই সব এমপির বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ দলের তৃণমূল।

জানা গেছে, মাদারীপুর-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের একাংশের নেতাকর্মীরা। সোবহানের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য তাহমিনা বেগম। গোলাপকে মনোনয়ন দেওয়ায় প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ করেছে কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের একাংশ। এতে নেতৃত্ব দেন তাহমিনা বেগম।

মাদারীপুর-৩ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তাহমিনা বেগম কালবেলাকে বলেন, ‘৪৩ বছর দলের রাজনীতি করেও বাধ্য হয়েই এই শোষণকারী এমপির বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি। এলাকার জনগণ এমপির সেবা থেকে বঞ্চিত। এর প্রতিবাদ জানাতেই অল্প কয়েকজন ছাড়া তৃণমূলের বেশিরভাগ নেতাকর্মীই আমার সঙ্গে আছেন।’

চট্টগ্রাম-১১ আসনে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন। স্বতন্ত্র প্রার্থী সুমনকে প্রকাশ্য সমর্থন জানাতে একই মঞ্চে সমবেত হয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনসহ আওয়ামী লীগের নেতা ও চসিকের বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর।

বরিশাল সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। বরিশাল-৫ আসনে তাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী করতে সভা করেছেন স্থানীয় নেতাকর্মীরা। এই আসনের সংসদ সদস্য জাহিদ ফারুক শামীম পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন।

বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর বলেন, ‘দলের সিদ্ধান্ত, স্বতন্ত্রভাবে যে কেউ নির্বাচন করতে পারবেন। নেতাকর্মীদের দাবির মুখে বরিশাল-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’

এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে বিশাল শোডাউন করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান ওলিও। তিনি পাঁচবার সুলতানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন। এ ছাড়া তিনি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন।

এদিকে নোয়াখালী-২ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমকে ফের মনোনয়ন দেওয়ায় তার নির্বাচনী এলাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের একাংশ। তারা মোরশেদ আলমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও নেতাকর্মীদের

তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করার অভিযোগ তুলেছেন।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েও না পাওয়ায় গাজীপুর-৩ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ও গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ এবং গাজীপুর-৫ আসনে সাবেক এমপি আক্তারুজ্জামান স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তাদের সঙ্গেও স্থানীয় নেতাকর্মীরা রয়েছেন।

অপরদিকে লালমনিরহাট-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সিরাজুল হক। রাজশাহী-১ আসনে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহী নির্বাচন করবেন। রংপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউকের বিপক্ষে ভোট করার ঘোষণা দিয়ে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ সরকার বিটু এবং তারাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আনিছুর রহমান লিটন। নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শাহজাহান ভূঁইয়া।

সিরাজগঞ্জের ৬টি আসনের মধ্যে দুটি আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হচ্ছেন। সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ১৩ জন প্রার্থী থাকলেও বর্তমান এমপি আব্দুল আজিজকে ফের মনোনয়ন দেওয়ায় দলের বড় একটি অংশ ভেতরে ভেতরে ক্ষুব্ধ। আজিজের বিরুদ্ধে নেতাকর্মীদের অবমূল্যায়ন, দলের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির অভিযোগ রয়েছে। এমপি হওয়ার পর থেকে তার ভাই ও ভাগ্নেরা সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেন বলে অভিযোগও রয়েছে।

সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে বঞ্চিত প্রার্থীরা বৈঠক করে উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম সাজেদুলকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঘোষণা করেছেন। ওই বৈঠকে উপজেলা আওয়ামী লীগের একাংশের নেতাকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। ৭ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকলেও বর্তমান সংসদ সদস্য আব্দুল মমিন মণ্ডলকে দ্বিতীয়বারের মতো মনোনয়ন দেওয়ায় এখানেও ক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের বৃহৎ একটি অংশ। তার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে বিএনপি-জামায়াতকে পৃষ্ঠপোষকতা, ত্যাগী নেতাকর্মীদের অবমূল্যায়নসহ বিভিন্ন অভিযোগ করে আসছিলেন স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

সুনামগঞ্জ-২ আসনে চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে মনোনয়ন দেওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য জয়া সেনগুপ্তা।

কুমিল্লা-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন সদ্য পদত্যাগী উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, ‘সাধারণ মানুষ দেবিদ্বারে দুঃশাসনের পরিবর্তন চায়। তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতারা বঞ্চিত-লাঞ্ছিত-অবহেলিত। যারা নিজেদের জায়গা-জমি বিক্রি করে দুর্দিনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেছেন, তারা আজ আওয়ামী লীগ পরিচয় দিতে লজ্জাবোধ করছেন। তারা নিজের দলীয় নেতাদের প্রতিহিংসার রাজনীতির শিকার হয়ে পদে পদে মামলা-হামলার শিকার। আশা করছি, প্রশাসন ও তৃণমূলের হাজার হাজার নেতাকর্মীর সহযোগিতায় আগামী ৭ জানুয়ারি একটি অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠিত হবে।’

দলের মনোয়নবঞ্চিতদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা সম্পর্কে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন কালবেলাকে বলেন, ‘দলের সভাপতি শেখ হাসিনা নৌকা প্রতীক দেওয়ার পরও আমরা যারা বিজয়ী হতে পারব না, তাদের নিজেকে আগে আয়নায় নিজের চেহারা দেখতে হবে। মনোনীত প্রার্থীর প্রধান দায়িত্ব নিজ দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করা।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
ঘটনাপ্রবাহ: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পার্লামেন্টে হাতাহাতিতে জড়ালেন এমপিরা

উত্তরে আরও কমল তাপমাত্রা

আজকের দিনটি কেমন কাটতে পারে, জেনে নিন রাশিফলে

ছাত্রলীগ নেতা মাহবুব তিন দিনের রিমান্ডে

‘বাবা চকলেট নিয়ে আসত, এখন আসে না কেন?’ কাতর প্রশ্ন শিশু শাম্মির

সব ছাত্র সংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি

৩৬ ঘণ্টার মধ্যে লেবাননে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা করবেন ম্যাখোঁ-বাইডেন

অফিসার পদে নিয়োগ দিচ্ছে আড়ং

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে উত্তাল পাকিস্তান, পুলিশ নিহত

নিম্নচাপে সাগর উত্তাল, আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি

১০

২৬ নভেম্বর : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

১১

কমল সোনার দাম, বর্তমান মূল্য কত?

১২

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব এলাকায় মার্কেট বন্ধ

১৩

২৬ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৪

জামায়াত নেতাকে নির্যাতন, ১২ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা

১৫

এবারও বিশ্বসেরা পর্যটনের দেশ মালদ্বীপ 

১৬

‘আ.লীগ যাতে বিএনপির কোথাও অনুপ্রবেশ করতে না পারে’

১৭

বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা জটিলতায় সহযোগিতার আশ্বাস হাবিপ্রবি প্রশাসনের

১৮

বর্ণিল আয়োজনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন

১৯

চিন্ময়কে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মিছিল

২০
X