রাফসান জানি
প্রকাশ : ২৩ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৪৬ এএম
আপডেট : ২৩ অক্টোবর ২০২৩, ১০:১৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
প্রতিহিংসার রাজনীতি

জেল থেকে লতিফ-কাদের সিদ্দিকীকে হত্যার ছক

বাঁ থেকে লতিফ সিদ্দিকী, কাদের সিদ্দিকী, সহিদুর রহমান খান মুক্তি এবং সাগর আলী। ছবি: কালবেলা
বাঁ থেকে লতিফ সিদ্দিকী, কাদের সিদ্দিকী, সহিদুর রহমান খান মুক্তি এবং সাগর আলী। ছবি: কালবেলা

আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী এবং তার ভাই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল টাঙ্গাইলের প্রভাবশালী আরেকটি রাজনৈতিক পরিবার। স্থানীয় রাজনীতিতে পাঁচ দশকেরও বেশি সময়ের পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে ভয়ংকর এ পরিকল্পনা করা হয়। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রায় ২৮ লাখ টাকা খরচ করে সিরিয়াল কিলার হিসেবে পরিচিত মধুপুরের সাগর আলীকে জামিনে জেল থেকে বের করা হয়। জেলা কারাগারে বসে জাতীয় পর্যায়ের এ দুই নেতাকে হত্যার ছক চূড়ান্ত করেন টাঙ্গাইলের খান পরিবারের সদস্য সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তি। আওয়ামী লীগ নেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলায় তিনি এখনো কারাগারে।

জানা গেছে, পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে খান ও সিদ্দিকী পরিবারের দ্বন্দ্ব চলে আসছে। আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে সিদ্দিকী পরিবারে ‘টার্গেট কিলিংয়ের’ উদ্দেশ্যে খান পরিবার সাগরকে জামিনে বের করে আনে বলে জানতে পেরেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এর পরই লতিফ সিদ্দিকী ও কাদের সিদ্দিকীকে এ বিষয়ে সতর্ক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য টেলিফোনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি এ প্রতিবেদকের কাছে যেসব তথ্য আছে, সে বিষয়ে অবহিত হন। বিস্তারিত শোনার পর কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করব না।’

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১৭ জুলাই টাঙ্গাইল মধুপুরের পৌর এলাকার পল্লী বিদ্যুৎ রোডের মাস্টারপাড়ার একটি বাড়ি থেকে মো. গনি মিয়া (৪৫), তার স্ত্রী তাজিরন (৩৭), তাদের ছেলে তাজেল (১৪) ও মেয়ে সাদিয়ার (৯) মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় র‌্যাব-১২-এর একটি দল ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে সাগর আলীকে গ্রেপ্তার করে। পরে ওই হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন সাগর। এরপর থেকে টাঙ্গাইল জেলা কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি।

টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ ও কারাগার সূত্রে জানা গেছে, সাগর কারাগারে যাওয়ার ৫ মাসের মাথায় ২০২০ সালের ২ ডিসেম্বর টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তিকে একটি হত্যা মামলায় কারাগারে পাঠান আদালত। ফারুক আহমেদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামি তিনি।

২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি ফারুক আহমেদের গুলিবিদ্ধ লাশ তার কলেজপাড়ার বাসার কাছ থেকে উদ্ধার হয়। ওই ঘটনায় দায়ের মামলায় জড়িত সন্দেহে ২০১৪ সালের আগস্টে গোয়েন্দা পুলিশ আনিসুল ইসলাম রাজা ও মোহাম্মদ আলী নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করে। আদালতে এ দুজনের দেওয়া স্বীকারোক্তিতে হত্যার সঙ্গে তৎকালীন সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা, তার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার তৎকালীন মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তি, ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান কাকন ও ছাত্রলীগের তৎকালীন কেন্দ্রীয় সহসভাপতি সানিয়াত খান বাপ্পার জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। এরপর অভিযুক্তরা আত্মগোপনে চলে যান।

২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে আত্মসমর্পণ করেন আমানুর রহমান খান রানা। প্রায় তিন বছর কারাগারে থাকার পর তিনি জামিনে ছাড়া পান। এ মামলায় রানার ভাই মুক্তি দীর্ঘ ছয় বছর পলাতক থাকার পর ২০২০ সালের ২ ডিসেম্বর টাঙ্গাইলে জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালত তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।

পুলিশের বিশেষায়িত একটি ইউনিটের একজন কর্মকর্তা কালবেলাকে বলেন, মুক্তি কারাগারে যাওয়ার পর সিরিয়াল কিলার সাগরের সঙ্গে পরিচয় হয়। এরপর তাকে দিয়ে লতিফ সিদ্দিকী ও কাদের সিদ্দিকীকে হত্যার পরিকল্পনা করেন টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র মুক্তি। সাগরকে জামিন করানো জন্য ২৮ লাখ টাকার বেশি অর্থ খরচ করে খান পরিবার। আদালতে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে চলতি বছরের ১৫ মে সাগরের জামিন করানো হয়। কারাগার থেকে বের হওয়ার পর মুক্তির সহযোগীরা সাগরকে গোপন জায়গায় নিয়ে যায়। লতিফ সিদ্দিকী ও কাদের সিদ্দিকীকে হত্যার জন্য সাগরের হাতে নগদ ৩ লাখ টাকা দেয় মুক্তির সহযোগীরা। তবে সেই টাকা নিয়ে লাপাত্তা হয়ে যান সাগর। ঢাকা, সিলেট ও টাঙ্গাইলের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপনে থাকেন। জুলাই মাসে সাগর সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে চলে যায়। সেখানে প্রায় এক মাস থাকার পর আগস্টে দেশে ফিরে এসে কুমিল্লায় কিছুদিন অবস্থান করে। পরবর্তী সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে গাজীপুরের মৌচাক এলাকায় চতুর্থ স্ত্রী ইশিতার বাবার ভাড়া বাসায় উঠেন।

তদন্ত সূত্রে জানা গেছে, ওই বাসায় অবস্থানকালে গত ২৯ সেপ্টেম্বর আশুলিয়ায় পোশাক শ্রমিক মোক্তার হোসেন বাবুল, তার স্ত্রী শাহিদা বেগম ও তাদের ১২ বছরের ছেলে মেহেদী হাসান জয়কে গলাকেটে হত্যা করে সাগর। এ হত্যাকাণ্ডে সাগরের চতুর্থ স্ত্রী ইশিতা বেগমও অংশ নেয়। মূলত মোক্তারের বাসায় লুটের উদ্দেশ্যে গিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটান তারা। এ ঘটনায় গত ২ অক্টোবর রাতে গাজীপুরের শফিপুর এলাকা থেকে সাগর ও ইশিতাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৪। এরপর প্রথমে র্যাব ও পরে আশুলিয়া থানা পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে।

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, আশুলিয়ার তিন খুনে গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে সাগর নিজেই জানায় যে, সিদ্দিকী পরিবারের দুই ভাইকে খুনের জন্য মুক্তি তার জামিনের ব্যবস্থা করেছিলেন। তবে কারাগার থেকে বেরিয়ে পুরো ছক কষতে পারেননি তিনি। তার কাছ থেকে দুই নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে পেরে পুলিশ কর্মকর্তারা আঁতকে উঠেন।

টাঙ্গাইল জেলা কারাগারের ভেতরে লতিফ সিদ্দিকী ও কাদের সিদ্দিকীকে হত্যার পরিকল্পনা হলেও এ বিষয়ে জানার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন জেল সুপার মো. মকলেছুর রহমান। তিনি কালবেলাকে বলেন, ‘সহিদুর রহমান খান মুক্তি ও সাগর একই সময়ে কারাগারে ছিলেন, এটা সত্য। কিন্তু তারা ভেতরে বসে কোনো পরিকল্পনা করেছে কি না, তা জানার সুযোগ আমাদের নেই। নানাভাবেই কারাগারের ভেতরে তাদের সাক্ষাৎ হতে পারে। তাদের মধ্যে যদি কোনো আলোচনা হয়ে থাকে, সেটা আমাদের জানা নেই।’

বিভিন্ন মাধ্যম থেকে হত্যার পরিকল্পনার তথ্যটি জানলেও সিদ্দিকী পরিবার থেকে নিরাপত্তা চাওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন টাঙ্গাইল জেলার পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার। তিনি কালবেলাকে বলেন, ‘আমরা বিষয়টা বিভিন্ন মাধ্যমে জেনেছি। নিরাপত্তা চাওয়া হলে পুলিশ সে ব্যবস্থা করবে।’

এদিকে মধুপুরে একই পরিবারের চারজন হত্যা মামলার আসামি জামিনে বের হওয়া নিয়ে টাঙ্গাইলের আদালতপাড়ায় কানাঘুষা চলছে। সাগরকে যে গ্রাউন্ডে জামিন দেওয়া হয়েছে, তা সত্য নয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। সাগরের জামিনের নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘দরখাস্তকারী আসামির নাম এজাহারে নেই এবং তাকে কোনো প্রকার সন্দেহ করা হয়নি। তার কাছে কোনো আলামত উদ্ধার হয়নি। দরখাস্তকারী আসামি ২১/৭/২০ তারিখ থেকে প্রায় দুই বছর ৯ মাসের অধিককাল যাবত হাজতে আছে। এই বিবেচনায় ১৫/০৫/২০২৩ তারিখে আসামি সাগর আলী জামিনে মুক্তি লাভ করে।’

মধুপুর থানার তদন্ত-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আইনজীবীরা বলছেন, মধুপুর চারজনকে হত্যার পর যে মামলাটি হয়েছিল, তা সাগর গ্রেপ্তার হওয়ার আগে। স্বাভাবিকভাবেই মামলাটি অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে সাগর গ্রেপ্তারের পর যে ছুরি দিয়ে চারজনকে হত্যা করা হয়েছিল, সেই ছুরিটিও উদ্ধার করে র্যাব-১২।

আইনজীবীরা জানান, আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, হত্যায় ব্যবহৃত আলামত থাকার পরও এমন আসামির জামিন হয়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক।

নানা কারণেই টাঙ্গাইলের আইনজীবীরাও নাম প্রকাশ করে বক্তব্য দিতে চান না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সিনিয়র আইনজীবী কালবেলাকে বলেন, ‘কোনো অদৃশ্য ইশরা ছাড়া এ জামিন সম্ভব ছিল না। এ জামিন প্রক্রিয়া নিয়েও তদন্ত হওয়া উচিত।’

কারাগারে বসে দুই নেতাকে হত্যার পরিকল্পনার বিষয়ে কথা বলার জন্য টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তির বাবা টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের সংসদ সদস্য আতাউর রহমান খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কোনো বিষয় আমার জানা নেই। আপনি আমার সম্পর্কে ভালোভাবে খোঁজ নিয়ে তারপর এ ধরনের প্রশ্ন করেন!’

খান ও সিদ্দিকী পরিবারের পাঁচ দশকের দ্বন্দ্ব: টাঙ্গাইলের খান পরিবার রাজনীতিতে আসে ৫০-এর দশকে। ১৯৫৪ থেকে ৫৬ সালে শামসুর রহমান খান শাহজাহান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি হন। তিনি ১৯৬৫ সালে টাঙ্গাইলের রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে মহকুমা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হন। অন্যদিকে আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ১৯৬৪-৬৫ সালে টাঙ্গাইলের সরকারি সা’দত কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন।

শামসুর রহমান খান শাহজাহানের হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন তার ভাতিজা আমানুর রহমান খান রানা, সহিদুর রহমান খান মুক্তি, সানিয়াত খান বাপ্পা ও জাহিদুর রহমান খান কাকন।

অন্যদিকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ১৯৭৩, ১৯৯৬, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে এমপি হন লতিফ সিদ্দিকী। মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনী গঠন করেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। যুদ্ধ-পরবর্তী তিনিও টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে শক্ত অবস্থান করে নেন। ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগ ছেড়ে কাদের সিদ্দিকী গঠন করেন ‘কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ’। তার দুই ভাই আজাদ ও মুরাদ সিদ্দিকীও কাদের সিদ্দিকীর দলে যুক্ত হন।

টাঙ্গাইল আওয়ামী লীগের একাধিক বর্ষীয়ান রাজনীতিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে খান ও সিদ্দিকী পরিবারের দ্বন্দ্ব শুরু হলেও এক পর্যায়ে এর নানা ডালাপালা ছড়িয়ে যায়। দুই পরিবারের নির্বাচনী আসন এক না হলেও তাদের বসবাস টাঙ্গাইল সদরে। শহরের রাজনীতি, ক্ষমতার আধিপত্য বিস্তার, টেন্ডার নিয়ন্ত্রণসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে মুখোমুখি অবস্থানে চলে আসে দুই পরিবার।

টাঙ্গাইল আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘খান পরিবার টাঙ্গাইলের রাজনীতি থেকে আউট হইছে একজন মুক্তিযোদ্ধা মার্ডার মামলায় হুকুমের আসামি হওয়ার কারণে। সিদ্দিক পরিবারের কাদের সিদ্দিকী আউট হন ৯৮ সালে। লতিফ সিদ্দিকী হজ নিয়ে মন্তব্য করে বিপাকে পড়েন।’

তিনি বলেন, ‘টাঙ্গাইলে ক্ষমতার দখলদারিত্ব নিয়েই দুই পরিবারের দ্বন্দ্ব। এদের বাইরে কেউ টাঙ্গাইলের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করত না। দুপক্ষই প্রচুর মার্ডারের সঙ্গে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে জড়িত। দুই পরিবার রাজনীতিতে ক্ষমতা হারানোয় প্রভাব বাড়ে ছোট মনির ও বড় মনিরদের।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মিছিলে বিএনপি নেতার গুলির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

রৌমারীতে ব্যবসায়ীদের আহ্বায়ক কমিটির শপথ অনুষ্ঠিত

৬৫ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে নেয়ায় মামুনের বিরুদ্ধে যুবদলের মামলা

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ইসলামী আন্দোলনে যোগদান

ক্ষমা পেয়ে আমিরাত থেকে ১২ জন ফিরছেন চট্টগ্রামে

‘ছাত্র জনতার আন্দোলনে হাসিনা সরকার দুই ভাবে পরাজিত’

মহানবীকে (সা.) কটূক্তিকারী সেই যুবকের বিরুদ্ধে মামলা

শিবচর আঞ্চলিক সড়কে গ্রামবাসীর বৃক্ষরোপণ

মাদ্রাসাছাত্রকে বলাৎকার চেষ্টার অভিযোগ ধামাচাপা, ৭ দিন পর ফাঁস

১২ দিনেও মেলেনি রানীনগরে নিখোঁজ নার্গিসের সন্ধান

১০

দায়িত্বশীলদের নিয়ে সাতক্ষীরায় ছাত্র শিবিরের সমাবেশ

১১

আযহারী শিক্ষার্থীরা হবে বাংলাদেশ ও মিশরীয় ঐতিহ্যের সেতুবন্ধন : মিশরীয় রাষ্ট্রদূত

১২

রাজশাহীতে বস্তাভর্তি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১৩

আন্দোলনের ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাই

১৪

আশুলিয়ায় গার্মেন্টস শ্রমিক অসন্তোষ ও ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে শ্রমিক সমাবেশ

১৫

কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি

১৬

পাকিস্তানের জলসীমায় বিপুল তেল-গ্যাস মজুতের সন্ধান

১৭

বিসিবির দুর্নীতির তদন্ত দাবি সাবেকদের

১৮

পাবিপ্রবি ছাত্রলীগ কর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১৯

জেল খেটেছি তবু শেখ হাসিনার মতো পালিয়ে যাইনি : সাবেক এমপি হাবিব

২০
X