মাহমুদুল হাসান
প্রকাশ : ২২ অক্টোবর ২০২৩, ০২:১৮ এএম
আপডেট : ২২ অক্টোবর ২০২৩, ০১:৩২ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ
স্বাস্থ্য খাত বিপর্যস্ত

শুধু দেশে নয় বিদেশেও মিঠুর সম্পদের পাহাড়

শুধু দেশে নয় বিদেশেও মিঠুর সম্পদের পাহাড়

স্বাস্থ্য খাতের বিতর্কিত ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু দেশে ফিরলেন, পছন্দের কর্তাদের নিয়ে রংপুরে আনন্দ-ফুর্তি করলেন, অপকর্মের সহযোগী আফজালের জামিনের জন্য ঢাকা ও রংপুরে দফায় দফায় বৈঠক করলেন। স্থাবর সম্পদ বিক্রির বন্দোবস্ত করলেন, অতঃপর নিরাপদে দেশত্যাগের সব আয়োজন করেও সফল হননি তিনি। দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখন আত্মগোপনে রয়েছেন এই ব্যবসায়ী।

গত বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মিঠুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। সেইসঙ্গে তার প্রায় ৭৪ কোটি টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি জব্দেরও নির্দেশ দেয় দুদক। এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) পাঠানো হয়। এরপর তিনি বেকায়দায় পড়েন। শতচেষ্টা করেও দেশ ছাড়তে পারছেন না। রাজধানীর অভিজাত এলাকায় সরকারের সাবেক এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার বাসায় তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন বলে একটি গোয়েন্দা সূত্র নিশ্চিত করেছে। সেখান থেকে গোপনে দেশত্যাগের চেষ্টা চালাচ্ছেন। গোয়েন্দা সূত্রটি নিশ্চিত করেছে, মিঠুর দেশত্যাগের সুযোগ নেই। যে কোনো সময় তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। এ ছাড়া মিঠুকে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও স্বাস্থ্য খাতের মিঠু হয়ে ওঠার জন্য যারা সহযোগিতা করেছেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন অধিদপ্তরের সেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে খোঁজখবর নেওয়া শুরু হয়েছে বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে।

জানা যায়, মিঠুর বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য খাতে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সরবরাহের নামে পাহাড়সম দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আসার পর ২০১৯ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যান। সেখানে অবৈধ সম্পদ বিনিয়োগ করেন। কিন্তু বাদ সাধে স্থানীয় আইন। প্রায় ৫০০ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন। এরপর দুবাই, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে সম্পদ সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। দেশের স্থাবর সম্পদ বিক্রি করে বিদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণ ও একজন ঘনিষ্ঠ সহযোগী জামিন-সংক্রান্ত দেনদরবার করতে তিনি দেশে এসেছিলেন বলে মিঠুর ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। সূত্রটি জানিয়েছে, দেশের শীর্ষ এক কর্মকর্তার আশ্বাসে তিনি গ্রেপ্তারের ঝুঁকি নিয়ে দেশে আসেন। এরপর সরকারের উচ্চপর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও ঘনিষ্ঠজনদের নিয়ে রংপুরে মিলনমেলার আয়োজন করেন। এরপর রাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএসে তার ঘনিষ্ঠজন কারাবন্দি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক হিসাবরক্ষক আফজালকে জামিনে বের করার জন্য চেষ্টা, তদবির ও দরকষাকষি করেন। এসব শেষ করে তিনি আবার বিদেশে পাড়ি জমানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু গোয়েন্দা নজরদারিতে থাকায় তিনি দেশত্যাগ করতে পারছেন না। কালবেলার অনুসন্ধানে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

মিঠুর অবৈধ সম্পদের খতিয়ান: স্বাস্থ্য খাতে হরিলুট বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু। ১৪ বছরের শিশুর নামেও আয়কর নথি খুলে করেছেন ফিক্সড ডিপোজিট রেট (এফডিআর)। ২০০৯ সাল থেকে করোনা সংক্রমণের আগ পর্যন্ত তিনি ছিলেন স্বাস্থ্য খাতের অলিখিত সম্রাট। শুধু নিজের নামে নয়; স্ত্রী, ভাই, ভাতিজা, ভাতিজিসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে বিভিন্ন নামস্বর্বস্ব প্রতিষ্ঠান খুলে বাগিয়ে নিয়েছেন হাজার কোটি টাকার কাজ। এসব কাজ পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে পেছন থেকে রসদ জুগিয়েছেন প্রয়াত এক মন্ত্রীপুত্র। কার্যাদেশের বিপরীতে যন্ত্রপাতি সরবরাহ না করেই তুলে নিয়েছেন শত শত কোটি টাকার বিল। যেসব যন্ত্রপাতি সরবরাহ করেছেন, তার অধিকাংশ মানহীন; কিন্তু বিভিন্ন উন্নত ব্র্যান্ডের স্টিকার লাগানো। এসব হরিলুট বাণিজ্য করে সরকারের হাজারো কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে এফডিআর, ৫৬টি দলিলের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন অভিজাত এলাকা, গাজীপুর, রংপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় গড়েছেন স্থাবর সম্পদ। পাবলিক প্রাইভেট অন্তত ১৪টি কোম্পানির শেয়ার, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও সুইডেনে বাড়ি, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটিতে এম গেটওয়ে করপোরেশন নামের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, দুবাই এবং সুইস ব্যাংকসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অন্তত কয়েক হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে দুদকে অনুসন্ধান শুরু হয়। প্রমাণ পাওয়ার পরও মিঠুকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এখন তিনি পলাতক হলেও বিভিন্ন বেনামি প্রতিষ্ঠান খুলে স্বাস্থ্য খাতে নীরবে ব্যবসা পরিচালনা করছেন বলে জানা গেছে। এত অভিযোগের পরও অদৃশ্য কারণে শাস্তি হয় না মিঠুর। কেউ মিঠুর বিরুদ্ধে অভিযোগ করলে উল্টো নির্যাতনের শিকার হতে হয়। এরপরও গত ২০ আগস্ট এক ব্যক্তি মিঠুর অবৈধ সম্পদ ও দুর্নীতির তথ্য নিয়ে দুদকে একটি অভিযোগ করেন। এর আগে ২০১৬ সালের মামলায় দুদক মিঠুকে অব্যাহতি দেয়। কিন্তু এবার মিঠুর দুর্নীতির বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে সংস্থাটি।

দুদক সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, অভিযোগ অনুসন্ধানের স্বার্থে মিঠুকে জিজ্ঞাসাবাদ করা সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি গোয়েন্দা তথ্য ও গণমাধ্যমে খবর পেয়েছি মিঠু দেশে অবস্থান করছেন। তার বিরুদ্ধে যেহেতু বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে পাচার-সংক্রান্ত অভিযোগ রয়েছে। তাই আদালতের মাধ্যমে মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠুর বিদেশ ভ্রমণ রহিত করা হয়েছে এবং তার কর্তৃক অর্জিত স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি আদালতের আদেশের মাধ্যমে ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০১২ থেকে ১৬ সাল পর্যন্ত মাত্র চার বছরে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ, রংপুর মেডিকেল কলেজ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, মৌলভীবাজার জেনারেল হাসপাতাল, গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল, বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, আইএইচটি সিলেট, ঢাকা ডেন্টাল কলেজ ও হাসপাতাল, সিএমএসডি, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে কেনাকাটার নামে শত শত কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে। চার বছরে এসব প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন কেনাকাটার নামে ৪০৪ কোটি ৯৭ লাখ ৬২ হাজার ৮৯৩ টাকা লুটপাট হয়েছে। ২০১৭ সালে দুদক স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতি প্রতিরোধের নিমিত্তে প্রাতিষ্ঠানিক টিম গঠন করে। মিঠু দুদক থেকে নোটিশ প্রাপ্তির পরও সম্পদ বিবরণী দাখিল না করার অপরাধে ২০১৬ সালে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৬(২) ধারায় একটি মামলা বনানী (ডিএমপি) থানায় (মামলা নং-১১ (১০ মে ২০১৬) করা হয়। কিন্তু এর পরে আর কিছুই হয়নি মিঠুর। অনুসন্ধানে জানা গেছে, স্বাস্থ্য খাতের মিঠু চক্র ২০০৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসা সরঞ্জামাদি সরবরাহের কার্যাদেশ পান। তিনি কার্যাদেশ প্রাপ্ত হয়ে মালপত্র সরবরাহ না করে সরকারি কয়েক হাজার কোটি টাকা তুলে আত্মসাৎসহ বিদেশে অর্থ পাচার করে আত্মগোপন করেছেন। ওই সময়ে লেক্সিকোন মার্চেন্ডাইজ ও টেকনোক্র্যাট লিমিটেড নামে দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতে প্রায় ৯০ শতাংশ যন্ত্রপাতি সরবরাহ করেন। এ ছাড়া লেংকিন মার্চেন্ডাইজ, সিআর মার্চেন্ডাইজ ও এলআর এভিয়েশন, জিইএফ অ্যান্ড ট্রেডিং, ট্রেড হাউস, মেহেরবা ইন্টারন্যাশনাল, ক্রিয়েটিভ ট্রেড, ফিউচার ট্রেড, লেক্সিকোন আইটি প্রা. লি., টেকনো ট্রেড, বিলিয়ার এভিয়েশন, সিএসই অ্যান্ড ট্রেডিং, হ্যাভ ইন্টারন্যাশনাল, লেসিকোন হসপিটালেট, নর্থ ট্রেড নামের ঠিকাদারি ফার্মের নামে এসব হাসপাতালে যন্ত্রপাতি সরবরাহ করেন। লেক্সিকোন মার্চেন্ডাইজ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও বিভিন্ন হাসপাতালের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, অফিস সহকারীদের নিয়ে গড়ে তোলেন মিঠু।

মিঠুর নিউইয়র্ক, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও সুইডেনে বাড়ি রয়েছে। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন শহরে নামে-বেনামে সম্পদ গড়েছেন। উত্তরা, গুলশান, বনানী ও রংপুরে রয়েছে তার বিলাসবহুল বাড়ি। ঢাকার কল্যাণপুরে রয়েছে ১ হাজার ৫৮৩ স্কয়ার ফুটের ফ্ল্যাট, বনানী ডিওএইচএসে ৫ কাঠা জমি ও পাঁচতলা পুরোনো ইমারত, উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টরে ৫ দশমিক ২৫ কাঠা জমি ও চারতলা পুরোনো বাড়ি বনানীর ৬ নম্বর রোডে ১ হাজার ৮২৫ বর্গফুটের ফ্ল্যাট ও কমন সুবিধা। ৩ হাজার ৭২৫ বর্গফুটের ফ্ল্যাট ও দুটি কার পার্কিং স্পেস। উত্তরায় একটি সেক্টরে ৩ কাঠা প্লট, আরেকটি সেক্টরের রোড নং-২/সি ৩ কাঠা প্লট। বসুন্ধরা প্রকল্পে বাড্ডায় ৫ কাঠা এবং টঙ্গীর মাসিমপুর মৌজায় ৪৩ দশমিক ৬০ শতাংশ। এ ছাড়া রংপুরের বিভিন্ন স্থানে নামে-বেনামে বহু সম্পদের মালিক তিনি।

গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, দেশে থাকা হাজারো কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করে দুবাই-মালয়েশিয়ায় পাড়ি দিতে তিনি দেশে এসেছিলেন। দেশে ফেরার পর নিজ এলাকা রংপুরে দেখা গেছে মিঠুকে। সেখানে নিজের সম্পদ বিক্রি করতে তৎপরতা চালান তিনি। ঢাকায় চলাচলের ক্ষেত্রে খুব সাবধানতা অবলম্বন করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে তার সম্পদ জব্দ হওয়ার বিষয়টি গোপন রাখতে ও গোয়েন্দাদের চোখ ফাঁকি দিতে চেষ্টা করছেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ অক্টোবর দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে তার ৫০০ কোটি টাকার সম্পদ পাওয়া গেছে। নিউইয়র্কের ব্রঙ্কসে তার বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট। মিঠুর ঘনিষ্ঠরা জানান, প্রায় ২ মিলিয়ন ডলার দিয়ে এই অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয় করেছিলেন তিনি। যার বর্তমান মূল্য প্রায় ৪ মিলিয়ন ডলার। সেখানে হোটেল-মোটেলের ব্যবসায় জড়িত ছিলেন মিঠু। আটলান্টায় মোটেল সিক্স নামে একটি বিলাসবহুল মোটেলের অন্যতম পরিচালক তিনি। অভিজাত এই মোটেলে ৭ মিলিয়ন ডলার দিয়ে পরিচালক হন তিনি। নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে রয়েছে বেশ কয়েকটি দোকান। এই দুটি দোকানের মূল্য এক মিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া ম্যানহাটনে ১৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের তার একটি অফিস কক্ষ রয়েছে। এ ছাড়া ফ্লোরিডা এবং ক্যালিফোর্নিয়ায় তার দুটি অ্যাপার্টমেন্ট জব্দ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান কালবেলাকে বলেন, বিচার প্রক্রিয়ার জটিলতার কারণে বিলম্বে হলেও ঠিদাকার মিঠুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দুদক। এটি নিঃসন্দেহে ভালো একটি উদ্যোগ। এখন দ্রুত তার অবস্থান নিশ্চিত করে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। নয়তো বিচার প্রক্রিয়া বিঘ্ন ঘটতে পারে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে মিঠুর ব্যক্তিগত তিনটি মোবাইল নম্বরে ফোন করে বন্ধ পাওয়া যায়। এ ছাড়া তার বড় ভাইয়ের নম্বরে ফোন করে ও এসএমএস পাঠিয়েও সাড়া পাওয়া যায়নি।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বর্তমান সরকারের কাছে মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষা বেশি : দেবপ্রিয়

দুই মাস সূর্যের দেখা মিলবে না শহরে

সন্তানকে যেন হাত পাততে না হয়, আর্তনাদ অন্তঃসত্ত্বা সুমির

ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আইপিএলে নতুন ইতিহাস, ২৭ কোটিতে বিক্রি হলেন পান্ত

আসছে নতুন বৃষ্টিবলয়, কৃষকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

সম্পদের হিসাব দিতে আরও ১ মাস পাবেন সরকারি কর্মচারীরা

ইমরান খানের চূড়ান্ত ডাক / শহরে শহরে উত্তেজনা, গণঅভ্যুত্থানের দিকে যাচ্ছে পাকিস্তান?

১১ হাজার ভোল্টের বৈদ্যুতিক লাইনে উঠে যুবকের কাণ্ড

ঢাকা ওয়াসায় চাকরির সুযোগ, নেবে ৭০ জন 

১০

কোহলির সেঞ্চুরি ও বুমরাহর আগুনে বোলিংয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলিয়া

১১

ট্রাক-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত

১২

পবিপ্রবিতে র‍্যাগিংয়ে হাসপাতালে ৩ শিক্ষার্থী, বহিষ্কার ৭

১৩

সোহরাওয়ার্দী কলেজে হামলা-ভাঙচুর, পরীক্ষা স্থগিত

১৪

ইউটার্ন নিলেন ট্রুডো, দাঁড়ালেন নেতানিয়াহুর বিপক্ষে

১৫

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬

মানুষ অধীর আগ্রহে বসে আছে, দ্রুত নির্বাচন দিন : ডা. জাহিদ 

১৭

দাদা-দাদির কবরের পাশে শায়িত হলেন নাঈম

১৮

আলু পেঁয়াজ রসুন বীজের উচ্চ মূল্যে দিশাহারা কৃষক

১৯

ন্যাশনাল মেডিকেলে সংঘর্ষ, কালবেলার সাংবাদিকসহ আহত কয়েকজন

২০
X