আলাউদ্দিন আরিফ
প্রকাশ : ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

লুটের ২৪ শতাংশ অস্ত্র অপরাধীদের হাতে

বড় ধরনের অপরাধ সংঘটনের আশঙ্কা
লুটের ২৪ শতাংশ অস্ত্র অপরাধীদের হাতে

পুলিশের বিভিন্ন থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া ২৪ শতাংশ অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। সংখ্যার হিসাবে যা ১ হাজার ৩৭৩টি। পাশাপাশি প্রায় আড়াই লাখ গোলাবারুদ ও গণভবন থেকে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) লুট হওয়া ৩২টি ভয়ানক অস্ত্রও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। অন্যদিকে, হদিস মিলছে না ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত লাইসেন্স পাওয়া ৬ হাজারের বেশি মারাত্মক আগ্নেয়াস্ত্রের। এসব অস্ত্র আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী, স্থানীয় সন্ত্রাসী, জেল পলাতক আসামি, পেশাদার অপরাধী এমনকি রাজনৈতিক দলের ক্যাডারদের হাতে চলে গেছে বলে মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা জানিয়েছেন। এসব অস্ত্র ব্যবহার করে যে কোনো সময় ডাকাতি, ছিনতাইসহ বড় ধরনের অপরাধ সংঘটনের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছরের ৫ আগস্ট দেশের বিভিন্ন থানা ও ফাঁড়ি থেকে পুলিশের অস্ত্র লুট হয়েছে ৫ হাজার ৭৫০টি। গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে ৪ হাজার ৩৭৩টি, যা খোয়া যাওয়া মোট অস্ত্রের প্রায় ৭৬ শতাংশ। লুণ্ঠিত গোলাবারুদের পরিমাণ প্রায় ৬ লাখ ৫১ হাজার ৮২৬ রাউন্ড। এর মধ্যে উদ্ধার হয়েছে প্রায় ৪ লাখ রাউন্ড। পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২৪ শতাংশ অস্ত্র এখনো উদ্ধার সম্ভব হয়নি, যা পেশাদার সন্ত্রাসী ও শীর্ষ সন্ত্রাসীদের হাতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। উদ্ধার না হওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের রাইফেল, এসএমজি (স্মল মেশিনগান), এলএমজি (লাইট মেশিনগান), বিদেশি পিস্তল, শটগান, চায়নিজ রাইফেল (সিআর) ইত্যাদি। আর গোলাবারুদের মধ্যে রয়েছে কাঁদানে গ্যাস লঞ্চার, গ্যাসগান, কাঁদানে গ্যাসের শেল, কাঁদানে গ্যাসের স্প্রে, সাউন্ড গ্রেনেড ও বিভিন্ন বোরের গুলি, কালার স্মোক গ্রেনেড, সেভেন মাল্টিপল ব্যাং স্টান গ্রেনেড, ফ্ল্যাশ ব্যাংক গ্রেনেড ও হ্যান্ড হেল্ড টিয়ার গ্যাস স্প্রে ইত্যাদি।

এ ছাড়া পুলিশ জানিয়েছে, গত ৫ আগস্ট গণভবনে দায়িত্বরত এসএসএফ সদস্যদের ৩২টি অত্যাধুনিক অস্ত্রও লুট হয়। এসব অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি। যার মধ্যে এসএমজি টি-৫৬, অত্যাধুনিক অ্যাসল্ট রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল, ফ্ল্যাশ ব্যাং গ্রেনেড, অ্যান্টি ড্রোন গান, অ্যান্টি ড্রোন সিস্টেম ও বেতার যোগাযোগের ডিভাইসও ছিল। এখনো সেসব অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য মেলেনি। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, লুট হওয়া ওই অস্ত্রগুলো হাতবদল হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার সন্ত্রাসী ও শীর্ষ সন্ত্রাসীদের হাতে চলে যেতে পারে, যা দিয়ে যে কোনো সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বড় ধরনের অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠকেও লুট হওয়া প্রায় ১ হাজার ৪০০ অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারার বিষয়ে আলোচনা হয়। সেখানে থানাভিত্তিক অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের তালিকা তৈরি করে বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে অস্ত্র উদ্ধার করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এ ছাড়া থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধারে গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর যৌথ অভিযান শুরু হয়। এরই মধ্যে সেই অভিযানের প্রায় ৮ মাস পার হয়েছে। এ ছাড়া লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারসহ আইনশৃঙ্খলার উন্নতির লক্ষ্যে গত ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছে অপারেশন ডেভিল হান্ট। সেই অভিযানেরও পেরিয়ে গেছে প্রায় আড়াই মাস। নানামুখী অভিযান ও তৎপরতার পরও পুলিশ এবং এসএসএফের কাছ থেকে লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধার না হওয়ার বিষয়টি সাধারণ মানুষের মধ্যেও উদ্বেগ তৈরি করেছে।

দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া অস্ত্র হত্যা, অবৈধ দখল, ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত হচ্ছে। গত বছরের ৩ ডিসেম্বর ঢাকা-মাওয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে প্রকাশ্যে ছয় রাউন্ড গুলি ছুড়ে আড়াই মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীকে হত্যা করে তৌহিদ শেখ তন্ময় নামে এক যুবক। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহার করা অস্ত্রটি ছিল গত ৫ আগস্ট রাজধানীর ওয়ারী থানা থেকে লুট করা। মুন্সীগঞ্জ জেলার এসপি মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার জানান, ৫ আগস্ট রাজধানীর ওয়ারী থানা থেকে গুলি ও পুলিশের ব্যবহৃত একটি বিদেশি পিস্তল লুট করে তৌহিদ। পরে ইউটিউব দেখে সেটি চালানো আয়ত্ত করে সে। পরে ওই অস্ত্র দিয়ে তার প্রেমিকা সাহিদা ইসলাম রাফাকে খুন করে। পরে কেরানীগঞ্জের বটতলী বেইলি ব্রিজের নিচ থেকে সেই বিদেশি পিস্তলটি উদ্ধার করা হয়।

গত ২৫ জানুয়ারি চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানার ঝরনাপাড়ায় অভিযান চালিয়ে থানা থেকে লুট হওয়া ১৬ রাউন্ড গুলি, এক রাউন্ড রাবার বুলেটসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ডবলমুরিং থানার চৌমুহনীর চারিয়াপাড়ায় অভিযান চালিয়ে একটি এলজিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া ওই শহরের শাহীন একাডেমি এলাকা থেকে ফেনী মডেল থানার খোয়া যাওয়া অস্ত্র, গুলিসহ মো. রুবেল নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা সন্ত্রাসী দলের সদস্য। গত ৩ এপ্রিল খুলনা নগরে পুলিশের লুণ্ঠিত শটগান, কার্তুজসহ তিন সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

ঢাকা মহানগর পুলিশের এক কর্মকর্তা কালবেলাকে বলেন, গণভবন ও সংসদ ভবন থেকে যেসব অস্ত্র-গুলি লুট হয়েছে, সেসবের বেশিরভাগই জেনেভা ক্যাম্প ও আশপাশ এলাকার কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের কাছে থাকার আশঙ্কা রয়েছে। লুট করা অস্ত্র তারা ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপের কাছে বিক্রি করে দেওয়ার গোয়েন্দা তথ্যও পুলিশের কাছে রয়েছে। শীর্ষ সন্ত্রাসীরা ওইসব অস্ত্র পুরোনো সহযোগী এবং নতুন নতুন সন্ত্রাসীর হাতেও তুলে দিচ্ছে। ঢাকার বিভিন্ন থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্রের একটি অংশ শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও পিচ্চি হেলাল বাহিনীর কাছে থাকারও গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে পুলিশের কাছে।

পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা জানান, ‘শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর কারাবন্দি ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কারামুক্ত হতে থাকে। শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন, ইমামুল হাসান হেলাল ওরফে পিচ্চি হেলাল, আব্বাস আলী ওরফে কিলার আব্বাস, সুইডেন আসলাম, খন্দকার নাঈম আহমেদ ওরফে টিটন, খোরশেদ আলম ওরফে রাসু ওরফে ফ্রিডম রাসু, ফ্রিডম সোহেল, আরমান, হাবিবুর রহমান তাজ, নাজমুল মাকসুদ মুরাদসহ অনেকেই মুক্তি পেয়েছেন। তারা কেউ কেউ নতুন করে বাহিনী গঠন করছেন। এসব বাহিনীর হাতে থানা লুটের বেশ কিছু অস্ত্র থাকার আশঙ্কা রয়েছে।’

পুলিশের এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, ‘লুণ্ঠিত কিছু অস্ত্র হাতবদল হয়ে সুন্দরবন এলাকার জলদস্যু, তিন পার্বত্য জেলায় তৎপর বিভিন্ন গ্রুপের হাতেও পৌঁছে গেছে। লুণ্ঠিত অস্ত্র চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। এসব ভয়ানক অস্ত্র ব্যবহার করে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটানোর আশঙ্কা করা হচ্ছে।’

হদিস নেই লাইসেন্স পাওয়া ৬ হাজার অস্ত্রের

পুলিশসহ সরকারের বিভিন্ন সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সরকারের তিন মেয়াদে (২০০৯-২০২৪) সারা দেশে ১৯ হাজার ৫৯৪টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়। এর মধ্যে ১০ হাজারের বেশি লাইসেন্স ছিল রাজনৈতিক বিবেচনায়। এসব অস্ত্রের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ওইসব লাইসেন্স স্থগিত করে ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব অস্ত্র জমা দিতে নির্দেশ দেয়। পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, ২০০৯ সাল থেকে ইস্যু করা সব আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করার পর বৈধ অস্ত্র জমা পড়েছে ১৩ হাজার ৩৪৯টি। আর জমা হয়নি কমপক্ষে ৬ হাজার ২৪৫টি অস্ত্র। এসব অস্ত্র আগেই অবৈধ হয়ে গেছে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা না দেওয়ায় ৭৭৮টি অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে সর্বাধিক ৩৮১টি বাতিল হয়েছে ঢাকা জেলায়। এ ছাড়া পাবনায় ১৪১, চট্টগ্রামে ৭৩, যশোরে ৬৬, সিলেটে ৬৩ ও কক্সবাজারে ৩৮টি অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। যেসব ব্যক্তির নামে থাকা অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে, সেগুলোর অধিকাংশের মালিক আওয়ামী লীগ সরকারের সংসদ সদস্য, ব্যবসায়ী ও প্রভাবশালী ব্যক্তি। লাইসেন্সধারী ব্যক্তিরা বেশিরভাগ বিদেশে আত্মগোপন করেছেন। লাইসেন্সধারীদের কেউ কেউ বলেছেন, তাদের অস্ত্র লুট হয়ে গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিগত সরকারের সময় যারা অস্ত্রের লাইসেন্স পেয়েছেন তাদের অনেকেরই টিআইএন নেই। অথচ আগ্নেয়াস্ত্র কেনার ক্ষেত্রে শুধু টিআইএন নয়, ২ লাখ টাকার বেশি রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। ২ লাখ টাকা রিটার্ন দিতে হলে সেই স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতাকে কমপক্ষে ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা বৈধভাবে আয় করতে হবে। অথচ রাজনৈতিক তদবির ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের নামেও অস্ত্রের লাইসেন্স ইস্যু করা হয়েছিল। তারা এখন ওইসব অস্ত্র জমা না দিয়ে আত্মগোপন করেছে।

অস্ত্র উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘এখনো লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার সম্ভব হয়নি। অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। লুট হওয়া অস্ত্র বাইরে থাকলে নিরাপত্তার হুমকি থাকবে। তাই আমাদের এগুলো উদ্ধার করতেই হবে।’

মাটি খুঁড়ে অস্ত্র বের করা কঠিন: আইজিপি

প্রায় দেড় হাজারের মতো লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারার বিষয়টি স্বীকার করে আইজিপি বাহারুল আলম কালবেলাকে বলেন, ‘মাটি খুঁড়ে অস্ত্র বের করা পুলিশের জন্য কঠিন। এ বিষয়ে আপনাদের (সাংবাদিক) সহযোগিতা চাই। দেশবাসীর সহযোগিতা চাই। আপনারা পুলিশকে অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেন। দেশবাসীর সহযোগিতা পেলে আমরা সব অস্ত্র উদ্ধার করতে পারব।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কাশ্মীর উত্তেজনায় টার্গেটে ইউটিউব চ্যানেল, ১৬টি বন্ধ ঘোষণা

ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারে সরকার বদ্ধপরিকর : আইন উপদেষ্টা

গণমাধ্যম এড়ানোর চেষ্টা / ‘এভাবে যাওয়া যায় না, হাঁটব কীভাবে’ ক্রিকেটার নাসিরকে তামিমা

পুলিশের গাড়িতে ডাকাতির চেষ্টা

সাভারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩ 

শোয়েব আখতারসহ ১৬টি পাকিস্তানি ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ

ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ৬৮

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত করে প্রজ্ঞাপন

খাল থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, শরীরে আঘাতের চিহ্ন

জবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থীকে ছাত্রদলের মারধর

১০

লালমনিরহাটে ট্রেন চালুর দাবিতে সড়ক অবরোধ

১১

প্রকৃতিতে ঝুমকার মতো ঝুলছে সোনালু ফুল 

১২

প্যারাগ্লাইডারে আকাশে ওড়া মারুফের পাশে ইউএনও

১৩

নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি

১৪

অতীতে শুধু ক্ষমতার পালাবদল হয়েছে, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা হয়নি : বুলবুল

১৫

কোথায়, কখন হতে পারে বজ্রবৃষ্টি জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা  / সম্ভাব্য যুদ্ধের স্পর্শ থেকে বাংলাদেশ কি বাঁচবে?

১৭

চাঁদা তুলে অফিস সংস্কার করলেন শিক্ষা কর্মকর্তা 

১৮

চট্টগ্রাম টেস্ট / প্রথম সেশনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ২ উইকেট

১৯

আওয়ামী লীগ এখন জামায়াত-এনসিপির ছায়াতলে

২০
X