শাওন সোলায়মান
প্রকাশ : ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৫৭ এএম
আপডেট : ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:১০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধ প্রকল্প

এক প্রকল্পেই একচেটিয়া কাজ পায় বেক্সিমকো

এক প্রকল্পেই একচেটিয়া কাজ পায় বেক্সিমকো

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আওতাধীন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) একটি প্রকল্প ‘গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধকরণ’। সংক্ষেপে এটি ‘বাংলা প্রজেক্ট’ নামে পরিচিত। প্রায় ১৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটিতে একচেটিয়া কাজ পেয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বেক্সিমকো গ্রুপের একাধিক প্রতিষ্ঠান। ১৬টি কম্পোনেন্টের জন্য টেন্ডার ব্যয়ের প্রায় ৩৩ শতাংশ বা এক-তৃতীয়াংশ মূল্যের কাজ পেয়েছে বেক্সিমকো ও তার স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। তবে বেক্সিমকোর কাজসহ পুরো প্রকল্পের টেন্ডারের যৌক্তিকতা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। প্রকল্পের ভবিষ্যৎ সফলতা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন প্রযুক্তি খাতের বিশেষজ্ঞরা। যদিও প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছেন, বিদেশিনির্ভরতা কমাবে বাংলা প্রজেক্ট।

২০১৬ সালের জুনে শুরু হওয়া ১০ বছরব্যাপী প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় প্রায় ১৫৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। এক নথি অনুযায়ী, এ প্রকল্পের ১৬টি কম্পোনেন্টসহ বিভিন্ন কারিগরি বিষয়ক কাজে এখন পর্যন্ত ১৫টি দরপত্র থেকে কাজ পেয়েছে প্রায় এক ডজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এগুলোর মোট দর ৭৫ কোটি ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৪১ টাকা। এর মধ্যে অনুভূতি বিশ্লেষণী সফটওয়্যার তৈরিতে ৪ কোটি ৭৬ লাখ ৬৩৪ টাকার কাজ যৌথভাবে পেয়েছে সিস্টেক, গিগাটেক, বেক্সিমকো কম্পিউটার্স এবং টিম ইঞ্জিন। এই কাজের জন্য এরই মধ্যে ৪ কোটি ৫২ লাখ ২০ হাজার ৬০৩ টাকা উঠিয়েও নিয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। পাশাপাশি ‘বাংলা সিনট্যাক্টিক ট্রিব্যাংক করপাস উইথ প্রসেসিং পাইপলাইন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন প্ল্যাটফর্ম’ শীর্ষক ১৯ কোটি ২২ লাখ ৮০ হাজার ৭৭৬ টাকা মূল্যের আরেকটি কাজ যৌথভাবে পেয়েছে ড্রিম ডোর, গিগাটেক, টিম ইঞ্জিন এবং বেক্সিমকো কম্পিউটার্স। এরই মধ্যে ৩ কোটি ৭৫ লাখ ৪৬ হাজার ৫০৭ টাকার পেমেন্ট পেয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। সব মিলিয়ে ২৩ কোটি ৯৮ লাখ ৮১ হাজার ৪১০ টাকার কাজ পেয়েছে বেক্সিমকো ও তার সহপ্রতিষ্ঠান, যা ১৫টি দরপত্রের মোট মূল্যের ৩৩ শতাংশ। অর্থাৎ প্রকল্পটির এক-তৃতীয়াংশ টাকার কাজই পেয়েছে বেক্সিমকো।

বেক্সিমকো কম্পিউটার্স এবং গিগাটেক বেক্সিমকো গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। গিগাটেকের চেয়ার্যম্যান সালমান এফ রহমানের ছেলে সায়ান এফ রহমান। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী সামিরা জুবেরী হিমিকা। হিমিকা আবার ‘টিম ইঞ্জিন’-এর প্রতিষ্ঠাতা। হিমিকার টিম ইঞ্জিন থেকেই ২০১৪ সালে ৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে আইসিটি বিভাগ অপটিক্যাল ক্যারেক্টার রিকগনিশন বা ওসিআর সফটওয়্যার কিনেছিল আইসিটি বিভাগ। তবে সেই সফটওয়্যার পরবর্তী সময়ে কার্যকর ছিল না। বাংলা প্রকল্পের ১৬টি কম্পোনেন্টের একটি আবার ওসিআর। অভিযোগ আছে, সে সময় সালমান এফ রহমানের সুপারিশে তৎকালীন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর নির্দেশে বিনা টেন্ডারে হিমিকার প্রতিষ্ঠান থেকে সফটওয়্যারটি কিনেছিল আইসিটি বিভাগ। অথচ এই প্রকল্পেও কাজ পেয়েছে এমন বিতর্কিত প্রতিষ্ঠান। প্রকল্পের অন্যান্য দরপত্রের কাজ পেতেও ‘গ্রিন সিগন্যাল’ নিতে হতো বেক্সিমকোর।

প্রকল্পের আরেক বড় খেলোয়াড় রিভ সিস্টেমস। নানান বিতর্কে অন্তত দুটি টেন্ডারে প্রকল্প কার্যালয়ের সঙ্গে জটিলতা রয়েছে রিভের। ‘বাংলা স্ক্রিন রিডার’ সফটওয়্যার তৈরিতে নকল কাজ জমা দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। এজন্য রিভের টেন্ডার বাতিল করে জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয়। ‘বাংলা মেশিন ট্রান্সলেটর’ তৈরির কাজটিও রিভের সঙ্গে বাতিল করেছে প্রকল্প কার্যালয়। বিষয়টি আদালতে গড়ালে উচ্চ আদালতে প্রকল্পের পক্ষে রায় হয়েছে বলে কালবেলাকে জানান প্রকল্প পরিচালক মাহবুব করিম। রিভের আপিলের পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি এখন বিচারাধীন রয়েছে। এমন বিতর্কিত প্রতিষ্ঠান রিভ এই দুই প্রকল্প ছাড়াও আরও তিনটি দরপত্রের কাজ পেয়েছে। সংখ্যার হিসাবে প্রকল্পে সর্বোচ্চ কাজ পাওয়া প্রতিষ্ঠান রিভ। ৫ কোটি ৫০ লাখ ৬৪ হাজার টাকার ‘বাংলা স্পেল অ্যান্ড গ্রামার চেকার’, অপূর্ব টেকনোলজিসের সঙ্গে যৌথভাবে ৬ কোটি ৭২ লাখ ১৪ হাজার টাকার ‘আইসিটি বিভাগের ডেভেলপ করা ওসিআরের অধিকতর উন্নয়ন এবং হাতের লেখা শনাক্তকরণ ইন্টিগ্রেশন’ এবং ১০ কোটি ৬৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকার ‘বাংলা স্পিচ টু টেক্সট অ্যান্ড টেক্সট টু স্পিচ’ সফটওয়্যার ডেভেলপের কাজ পেয়েছে রিভ। প্রকল্পে মোটা অঙ্কের আরেকটি দরপত্রের কাজ পেয়েছে ‘জেনওয়েব২ লিমিটেড’। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য ১১ কোটি ৪৩ লাখ ৪২ হাজার টাকা মূল্যের সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর জন্য কি-বোর্ড তৈরিতে ৪ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং বাংলা ভার্চুয়াল প্রাইভেট অ্যাসিস্টেন্ট ডেভেলপে ৫ কোটি ১৪ লাখ ৫৬ হাজার টাকার কাজ পেয়েছে ‘ড্রিম৭১ বাংলাদেশ লিমিটেড’। কাজগুলো পাওয়ার সময় ড্রিম৭১-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশাদ কবির তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বেসিসের পরিচালক ছিলেন। তবে কাজ পেতে সেই পরিচয়ে অনৈতিক প্রভাব বিস্তার করেননি বলে কালবেলার কাছে দাবি করেছেন তিনি।

প্রকল্প কার্যালয়ের দাবি, ১৬টি কম্পোনেন্টের মধ্যে পাঁচটি এরই মধ্যে পুরোপুরি উন্মুক্ত রয়েছে এবং ১০টি প্রস্তুত অবস্থায় আছে। গত তিন মাসে বাংলা স্পেল অ্যান্ড গ্রামার চেকার ৫৮ লাখ বার, বাংলা ওসিআর ২ লাখ বার, আইপিএ অটোমেটিক কনভার্টার ২০০ বার, বাংলা অনুভূতি বিশ্লেষক সফটওয়্যার ৩০ হাজার বার এবং বাংলা ফন্ট ইন্টার-অপারেবিলিটি ইঞ্জিন প্রায় দেড় হাজার বার ব্যবহৃত হয়েছে। একটি কম্পোনেন্ট প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সফটওয়্যারটি নির্দিষ্ট শ্রেণির জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। সম্প্রতি ইন্টিগ্রেট করা হয়েছে বাংলা টেক্সট টু স্পিচ এবং স্পিচ টু টেক্সট সফটওয়্যার। বাকিগুলোর কাজ এখনো চলছে।

সফটওয়্যার নিয়ে প্রায় দুই দশক কাজ করা তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ ইসমাইল কালবেলাকে বলেন, ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী ভাষার জন্য ডিজিটাল রিসোর্স এবং কি-বোর্ড তৈরির কাজটিতে এখনো কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। কি-বোর্ডের কোনো ‘লে-আউট’ও প্রকাশিত হয়নি। বাংলা ফন্ট ডেভেলপের কাজটি এরই মধ্যে ‘ওপেন সোর্স’ এ উন্মুক্ত আছে। একই জিনিস তৈরিতে প্রায় অর্ধকোটি খরচ হচ্ছে।

তিনি বলেন, গভীরভাবে খেয়াল করলে দেখা যাবে, অনেক সম্মিলিত কাজকে এই প্রকল্পে আলাদা আলাদা করে দেখিয়ে দরপত্র দেওয়া হয়েছে। ‘বাংলা স্টাইল গাইড ডেভেলপমেন্ট’ এবং ‘ইন্টিগ্রেটেড প্ল্যাটফর্ম ফর বাংলা টেক্সট, স্পিচ অ্যান্ড ইমেজ রিলেটেড সার্ভিস ডিস্ট্রিবিউশন’ এই দুটি দরপত্রের উদ্দেশ্য প্রায় একই। ওসিআর এবং টেক্সট টু স্পিচ মিলেই স্ক্রিন রিডিং সফটওয়্যার ডেভেলপ করতে হয়। কিন্তু এখানে তিনটি আলাদা কম্পোনেন্ট। প্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল কনভার্টার ওপেন সোর্সে (সোর্স কোডসহ উন্মুক্ত থাকা) আছে, তার পরও আলাদা কম্পোনেন্ট করে দরপত্র হয়েছে। নির্ভুলতার হারও পরিষ্কার করে কোনো দরপত্রের ক্ষেত্রেই বলা হচ্ছে না। পুরো প্রজেক্টটা রূপপুরের বালিশকাণ্ডের মতো। নিজেদের পছন্দের প্রতিষ্ঠানকে কাজ দিতেই কম্পোনেন্টগুলো এভাবে সাজানো হতে পারে। প্রকল্পের আকার বড় দেখানোও আরেকটি উদ্দেশ্য। তবে উদ্দেশ্য যাই হোক, অর্থ খরচ হয়েছে রাষ্ট্রের এবং জনগণের।

প্রকল্পটি নিয়ে একরকম হতাশা প্রকাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন কালবেলাকে বলেন, বাংলা ভাষাকে ডিজিটাল মাধ্যমে সমৃদ্ধের উদ্দেশ্যটি ইতিবাচক। কিন্তু পুরো প্রকল্পটি আশানুরূপভাবে এগোচ্ছে না। এখানে প্রধানত দুটি সমস্যা। প্রথমত, প্রকল্পের শেষে এই রিসোর্সগুলোর কী হবে, সে বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের শেষে সম্পদ নষ্ট হওয়ার পূর্ব নজির রয়েছে। আইসিটি বিভাগ থেকেই ৫০০ অ্যাপ বানানো হয়েছে, যার কোনো ব্যবহার হয়নি। পাশাপাশি এই রিসোর্সগুলো একসময় ‘ব্যাকডেটেড’ হবে। দ্বিতীয়ত, এই রিসোর্সগুলো বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হলে বাজারে ব্যাপক প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়বে। কারণ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বৃহৎ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এসব সেবা দিচ্ছে। সেই প্রতিযোগিতার সঙ্গে লড়াই করার কোনো পরিকল্পনা আছে কি না, সে বিষয়টিও দেখতে হবে।

তিনি আরও বলেন, এ বিষয়টি যতটুকু প্রযুক্তিগত, ততটুকুই ভাষাভিত্তিক এবং গবেষণার। এমন জিনিস ভাষা সংশ্লিষ্ট কোনো সংস্থা, যেমন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের কাছে থাকতে পারে। রিসোর্সগুলো ওপেন সোর্স করা হলে দেশীয় টেক কমিউনিটির অন্য অংশীদাররাই এর ভবিষ্যৎ দেখভাল করবে।

এ বিষয়ে প্রকল্পটির পরিচালক মাহবুব করিম কালবেলাকে বলেন, অনেক কম্পোনেন্টের জন্য বর্তমানে বিদেশি প্ল্যাটফর্মের ওপর নির্ভরতা রয়েছে। প্রকল্প সম্পন্ন হলে যেসব রিসোর্স পাওয়া যাবে, সেগুলো এদেশের হবে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে। এর অনেক কনটেন্ট এখন বিনামূল্যেই ব্যবহারকারীরা পাচ্ছেন, তবে এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়বহুল। মেয়াদ শেষে এগুলো বিসিসিতে হস্তান্তর করা হবে। পরবর্তী সময়ে তারা এগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করবে।

তবে টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা আছে মেনে নিয়ে মাহবুব করিম বলেন, আমরা হয়তো টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পারব না। তবে এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে ডিজিটাল মাধ্যমে বাংলা ভাষার ব্যবহার সহজ করা এবং গবেষকদের গবেষণায় রিসোর্সের জোগান দেওয়া।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সমাজ ও রাষ্ট্রের শত্রুরা ওত পেতে আছে

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ গ্রেপ্তার

‘গণহত্যায় উসকানিদাতা কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিকদেরও বিচারের আওতায় আনা হবে’

জাবিতে গণধোলাইয়ের শিকার সাবেক ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু ঘিরে রহস্য

বৈদেশিক ঋণ আবার ছাড়িয়েছে ১০০ বিলিয়ন ডলার

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা পদক পেলেন নৌবাহিনীর ২শ’ সদস্য

সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

জাহাঙ্গীরনগরে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে গণপিটুনি, হাসপাতালে মৃত্যু

ডিপিডিসি কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতির নতুন কমিটি

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হয়ে আলী রীয়াজের ফেসবুক স্ট্যাটাস

১০

আলজাজিরার অনুসন্ধান / যুক্তরাজ্যে ৩৬০টি বাড়ি কিনেছেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী

১১

রূপপুর পারমাণবিকের প্রথম ইউনিটে ডামি ফুয়েল লোডিং শুরু

১২

মহেশখালী থেকে অস্ত্রসহ একজনকে আটক করেছে নৌবাহিনী

১৩

নকল সোনার মূর্তি দিয়ে প্রতারণা, গ্রেপ্তার ২

১৪

কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় প্রবাসী যুবক নিহত

১৫

ভুল সংশোধনী ও দুঃখ প্রকাশ

১৬

ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে যানজট নিরসনে পুলিশের অভিযান

১৭

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে হেরে গেলেন গৃহবধূ শারমিন

১৮

সন্তানকে পানিতে চুবিয়ে হত্যার অভিযোগ, সৎ মা আটক

১৯

বাকৃবিতে জৈব বর্জ্যের বিকল্প শিল্পায়ন বিষয়ে আলোচনা সভা

২০
X