শফিকুল ইসলাম
প্রকাশ : ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩২ এএম
আপডেট : ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:১৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
শীর্ষ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৩ হাজারের বেশি

বিএনপিসহ বিরোধী নেতারা ফের গ্রেপ্তার আতঙ্কে

চলছে ব্লক রেইড
গ্রাফিক্স : কালবেলা।
গ্রাফিক্স : কালবেলা।

কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ‘নাশকতাকারীদের’ ধরতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গত শনিবার রাত থেকে চিরুনি অভিযান শুরু করেছে। ছবি এবং ভিডিও ফুটেজ দেখে নাশকতাকারীদের শনাক্ত করে তাদের গ্রেপ্তারে ব্লক রেইড চলছে। এদিকে হঠাৎ সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেপ্তার আতঙ্কে রয়েছেন বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা।

সঠিক পরিসংখ্যান দিতে না পারলেও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এরই মধ্যে বিএনপিসহ বিরোধী দলের বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ নেতাসহ সাড়ে ৩ হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত কয়েকদিনে অনেক নেতাকর্মীর বাসাবাড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তল্লাশি ও ভাঙচুর চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ বিএনপি ও সংশ্লিষ্টদের।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কালবেলাকে বলেন, কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারই দায়ী। এখন নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকার জন্য মিডিয়াকে ব্যবহার করে বিরোধী দলগুলোর ওপর দায় চাপানোর জন্য অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে সরকার। সেই উদ্দেশ্যেই বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গণহারে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক দুর্বল থাকায় আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছি, নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না। আমাদের অফিসগুলোতে অভিযান চালিয়ে সব নিয়ে গেছে। যতটুকু জেনেছি, দুই হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অবিলম্বে বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার, নির্যাতন বন্ধ এবং আটক নেতাকর্মীদের সন্ধান ও মুক্তির দাবি জানান মির্জা ফখরুল।

জানা গেছে, সরকারি বিভিন্ন স্থাপনায় নাশকতার দায়ে ২০০টির বেশি মামলা দায়ের করা হয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন থানায়। সারা দেশে ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত থাকা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিএনপিসহ বিরোধী দলের যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেকটা ভেঙে পড়েছে। তবে বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের দাবি, দলীয় নির্দেশনা না থাকলেও বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে শিক্ষার্থীদের পাশে ছিলেন। এখন সমগ্র নাশকতার দায় তাদের ওপর দেওয়া হচ্ছে।

বিএনপি ও বিরোধী দলের যেসব শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার:

বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, জহির উদ্দিন স্বপন, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, আন্তর্জাতিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন অসীম, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, যুববিষয়ক সহসম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল আলম নিরব ও সদস্য সচিব মো. আমিনুল হক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় চৌধুরী, কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, নির্বাহী কমিটির সদস্য তারিকুল আলম তেনজিং ও সৈয়দ জাহাঙ্গীর হোসেন।

এ ছাড়া যুবদলের সাবেক নেতা এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক দল ঢাকা দক্ষিণের সাদ মোর্শেদ পাপ্পা শিকদার, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুর ছেলে সানিয়াত, বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এমএ সালাম, বগুড়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আজগর হেনা এবং ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক পয়গাম আলী।

বিএনপির পাশাপাশি মিত্র রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব যোবায়ের, ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি রাশেদুল ইসলামসহ শতাধিক নেতাকর্মী, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) আন্দালিব রহমান পার্থ, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. তারেক রহমানকে আটক করা হয়েছে।

উল্লিখিত যেসব নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের প্রায় সবাই নিজ নিজ দলের জন্য সাংগঠনিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোটা আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে শুধু জামায়াতের এক হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দলীয় সূত্রের দাবি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটির বিশেষ সহকারী বদরুল আলম চৌধুরী শিপুল কালবেলাকে বলেন, বিএনপি নেতাকর্মীরা ১৭ বছর ধরে আওয়ামী লীগের নির্যাতন-নিপীড়ন, মামলা এবং গ্রেপ্তার মোকাবিলা করে আসছে। এসব নতুন কিছু নয়। বিএনপি জন্মের পর নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েও বারবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। কোটা সংস্কারের যৌক্তিক দাবিতে ছাত্র আন্দোলনে শুরু থেকেই নৈতিক সমর্থন দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু সরকার মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগে বিএনপিসহ বিরোধী নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও নির্যাতন করছে।

যেসব মামলায় গ্রেপ্তার শীর্ষ নেতারা:

জানা যায়, বিএনপির গ্রেপ্তারকৃত নেতাদের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম খান ও রুহুল কবির রিজভী রাজধানীর পল্টন থানার অস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে আছেন। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও নিপুণ রায় চৌধুরীকে বিটিভি ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে রাজধানীর রামপুরা থানার মামলায় তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর শেষে কারাগারে পাঠানো হয়। এ ছাড়া বিটিভি ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে রাজধানীর রামপুরা থানার মামলায় জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ ছয়জনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এ মামলায় রিমান্ডকৃত অন্যরা হলেন সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, আমিনুল হক, এম এ সালাম ও বিএনপির সমর্থক মো. মাহমুদুস সালেহীন। রাজধানীর বনানীতে সেতু ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের মামলায় বিএনপি নেতা শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ সাতজনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়। এই মামলায় অন্যরা হলেন ঢাকা উত্তর বিএনপির সাইফুল আলম নিরব, ঢাকা দক্ষিণ বিএনপির রফিকুল আলম মজনু, ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা, যুবদল নেতা মো. মহিউদ্দিন হৃদয়, রশিদুজ্জামান মিল্লাত ও মো. তরিকুল আলম তেনজিং।

সেতু ভবনে হামলার মামলায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এ ছাড়া ধানমন্ডি থানার একটি মামলায় জামায়াত নেতা ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহেরসহ সাতজনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এই মামলায় অন্যরা হলেন শ্যামপুর থানা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. কামরুল হাসান রিপন, মো. মোবারক হোসেন, ডা. মো. সালাহ উদ্দিন সাঈদ, মোহাম্মদ আলী, মেহেদী হাসান ও বিএনপি নেতা মীর নেওয়াজ আলী।

দলে কোন নেতার কী গুরুত্ব:

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কুয়েতের সাবেক রাষ্ট্রদূত বিশিষ্ট শ্রমিক নেতা নজরুল ইসলাম খান বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখিতে অভিজ্ঞ। সরকার পতনের উদ্দেশ্যে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল ও জোটগুলোর সঙ্গে লিয়াজোঁ তথা সমন্বয় করতেন। তিনি গ্রেপ্তার হওয়ায় সাংগঠনিকভাবে বিভিন্ন দলের সঙ্গে যোগাযোগ ও লেখালেখিতে প্রভাব পড়বে। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বিএনপির ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য ও গত কমিটির চেয়ারম্যান। তিনি কূটনৈতিক অঙ্গনে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। তার নেতৃত্বে কূটনীতিকদের সঙ্গে অধিকাংশ বৈঠক করত বিএনপি। তিনি গ্রেপ্তার হওয়ায় কূটনৈতিক অঙ্গনে কিছুটা হলেও প্রভাব পড়বে বলে দলটির নেতাকর্মীরা মনে করেন।

রুহুল কবির রিজভী বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এবং দপ্তরের দায়িত্বে নিয়োজিত। নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নিয়মিত দীর্ঘ সময় বসতেন। তৃণমূলের নেতাকর্মীরা তার সঙ্গে দেখা করে বিভিন্ন সুবিধা-অসুবিধার কথা জানাতেন। বিশেষ করে তিনি দলীয় বিভিন্ন বিষয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলন করে থাকেন এবং গণমাধ্যমে বিবৃতি দেন। কিন্তু তিনি গ্রেপ্তার হওয়ায় দাপ্তরিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতা তৈরি হয়েছে। বিশিষ্ট শ্রমিক নেতা শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী।

বিগত দিনে বিএনপির একদফা আন্দোলনে দেশের শ্রমিক শ্রেণিকে সোচ্চার করতে তিনি কাজ করেছেন। ফলে তার গ্রেপ্তারে শ্রমিক সংগঠন ও নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগে অনেকটাই ভাটা পড়বে।

আরও জানা যায়, কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক। বিএনপিতে সাংগঠনিক সম্পাদক পদটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ। এ পদে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা সাংগঠনিক জেলা, মহানগর, উপজেলা/থানাসহ তৃণমূলে নেতৃত্ব নির্বাচনে কাজ করেন। তিনি গ্রেপ্তার হওয়ায় ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক পুনর্গঠনে কিছুটা হলেও স্থবিরতা তৈরি হবে। সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বিএনপির প্রচার সম্পাদক। এর আগে তিনি ছাত্রদল ও যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন। সারা দেশে তার একটি পরিচিতি ও যুবসমাজের মধ্যে শক্ত নেটওয়ার্ক রয়েছে।

ডা. মো. রফিকুল ইসলাম বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক। দলের নেতাকর্মীদের কেউ আহত বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি ব্যবস্থা নিতেন। এ ছাড়া ঢাকায় সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে সাইফুল আলম নিরব ও মো. আমিনুল হককে দিয়ে দুই সদস্যের ঢাকা মহানগর উত্তর এবং রফিকুল আলম মজনু ও তানভীর আহমেদ রবিনকে দিয়ে ঢাকা মহানগর উত্তরে আহ্বায়ক কমিটি দেয় বিএনপি। তাদের মধ্যে রবিন ছাড়া বাকি সবাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের মুক্তি না হলে ঢাকা মহানগরীতে নতুনভাবে সংগঠন গোছাতে বিএনপিকে আরও বেগ পোহাতে হবে বলে নেতাকর্মীরা মনে করছেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান কালবেলাকে বলেন, গ্রেপ্তার অভিযানের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের নয়াপল্টন কার্যালয়সহ ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, তাহসিনা রুশদীর লুনা, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলসহ অসংখ্য নেতাকর্মীর বাসাবাড়িতে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তল্লাশি এবং ভাঙচুর চালানো হয়েছে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

চিলমারীতে নদীতে ৫০০ হেক্টর জমি, নিঃস্ব ৩০০ পরিবার

বায়তুল মোকাররম মসজিদে নতুন খতিব নিযুক্ত 

১৮ অক্টোবর : ইতিহাসের এই দিনে আলোচিত যত ঘটনা

১৮ অক্টোবর : নামাজের সময়সূচি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

বেরোবিতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

ধর্মপাশায় কালবেলার দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

‘পারকি সৈকতকে আকর্ষণীয় করতে মাস্টারপ্লান নেওয়া হবে’

বগুড়ায় ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদকসহ গ্রেপ্তার ৩  

দেবিদ্বারে কালবেলার দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১০

কুলাউড়া ছাত্রলীগ সভাপতি তায়েফ কারাগারে

১১

তাহিরপুরে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১২

উখিয়া রোহিঙ্গা শিবিরে দুপক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৫

১৩

নরসিংদীতে ছাত্রদলের দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৪

১৪

যেকোনো সময় চসিক মেয়রের চেয়ারে ডা. শাহাদাত

১৫

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ৪.১ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত

১৬

টাঙ্গাইলে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কালবেলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১৭

ফেনীতে ছাত্র আন্দোলনে হামলা, আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৮

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন আ.লীগ নেতা বাশার

১৯

সাকিব আল হাসানের ভিডিও বার্তা ভাইরাল

২০
X