নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, অন্য দেশের থাবার সুযোগ যেন না থাকে : প্রধান উপদেষ্টা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, অন্য দেশের থাবার সুযোগ যেন না থাকে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেছেন, “প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সুস্পষ্টভাবে বলেছেন যে, ‘২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে অন্য দেশের থাবা মারার কোনো সুযোগ যেন না থাকে।’ এ জন্য নির্বাচন আয়োজনে সবার সবাত্মক সহযোগিতা চেয়েছেন।” মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টায় সাতটি রাজনৈতিক দল ও একটি সংগঠনের প্রতিনিধিদের
সংকটে বুলবুল-ক্লাব সম্পর্ক
সংকটে বুলবুল-ক্লাব সম্পর্ক
রাজশাহীতে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি
রাজশাহীতে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি
আগামী পাঁচদিন যেসব এলাকায় হতে পারে ভারী বৃষ্টি 
আগামী পাঁচদিন যেসব এলাকায় হতে পারে ভারী বৃষ্টি 
শিবিরের বিরুদ্ধে ‘সিন্ডিকেটেড প্রোপাগান্ডা’ চালানো হচ্ছে : সাদিক কায়েম
শিবিরের বিরুদ্ধে ‘সিন্ডিকেটেড প্রোপাগান্ডা’ চালানো হচ্ছে : সাদিক কায়েম
দেশের রিজার্ভ আরও বাড়ল
দেশের রিজার্ভ আরও বাড়ল
মাসোহারা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মুখ বন্ধ করে দিয়েছিল শেখ হাসিনা : টুকু
মাসোহারা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মুখ বন্ধ করে দিয়েছিল শেখ হাসিনা : টুকু
  • শিক্ষাঙ্গনে অস্থিরতা প্রশমন হোক

    গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের সাতটি বিশ্ববিদ্যালয় হঠাৎ অস্থির হয়েছে উঠেছে। বিভিন্ন ইস্যুতে সৃষ্টি হয়েছে উত্তেজনা। এ সম্পাদকীয় লেখার সময়ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিরাজ করছে থমথমে অবস্থা। জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। এ ছাড়া নানা ইস্যুতে বুয়েটসহ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাঙ্গনে বিরাজমান এসব উত্তেজনার কারণে পরিস্থিতি আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সোমবার কালবেলায় প্রকাশিত ‘সাত বিশ্ববিদ্যালয়ে হঠাৎ অস্থিরতা’ শীর্ষক শিরোনামের এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুসারে, দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর গত এক বছরে অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষকসহ প্রায় সাড়ে তিন হাজার শিক্ষক নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন। মব করে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে অন্তত

    আয়নায় বিএনপির মুখ

    নানা চড়াই-উতরাই ও বৈরী পরিস্থিতি পেরিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ৪৭ বছর অতিক্রম করল। বিভিন্ন সময় সংকটের মুখোমুখি হয়েছে দলটি, পড়েছে বিপর্যয়ের মধ্যে। বিশেষ করে গত ১৫ বছর ছিল দলটির জন্য এক দুঃসহ অধ্যায়। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপিকে এখনো কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির গঠনকালীন সময়ের কিছু বিষয় ফিরে দেখা যেতে পারে। ১৯৭৭ সালের ৩০ এপ্রিল জিয়াউর রহমান সামরিক শাসন থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেন। জিয়ার ১৯ দফা ছিল তার রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচি। জিয়া রাষ্ট্রপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিলে তার নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) প্রতিষ্ঠিত হয়। জাতীয় সংসদ

    দেশ গঠনে বিএনপি

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর রাজনীতির অঙ্গনে যেসব দল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) অন্যতম। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এ দলটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় রচনা করেছে। জাতীয়তাবাদী আদর্শ, বহুদলীয় গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক পুনর্গঠন ও উন্নয়ন কেন্দ্র করে বিএনপি দেশের মানুষকে সংগঠিত করেছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলটি শুধু বিরোধী রাজনীতিতেই নয়, ক্ষমতায় থেকেও দেশের অবকাঠামো, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পররাষ্ট্রনীতিতে নানা অবদান রেখেছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট: ১৯৭৫-পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতার সময়ে জনগণের আস্থা পুনর্গঠন ও গণতান্ত্রিক ধারাকে ফিরিয়ে আনতে একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক দলের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। সে সময় সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ ধারণার ভিত্তিতে
  • আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি

    বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এক অবিচ্ছেদ্য নাম। মুক্তিযুদ্ধে তার ভূমিকা, স্বাধীনতার ঘোষণা এবং স্বাধীনোত্তর সময়ে রাষ্ট্রনায়কোচিত নেতৃত্ব তাকে বিশেষ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করেছে। ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধে খেমকারান রণাঙ্গনে জিয়াউর রহমানের সাহসী নেতৃত্ব তাকে একজন দক্ষ সামরিক কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত করে। ১৯৭১ সালে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে তার দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ছিল এক মানসিক শক্তির উৎস। মার্কিন কূটনীতিক আর্চার কে. ব্লাড পরে লিখেছেন—জিয়ার ঘোষণা বাঙালি প্রতিরোধ আন্দোলনে ‘মনস্তাত্ত্বিক নেতৃত্বের প্রতীক’ হয়ে ওঠে। ২৫ মার্চের ভয়াল রাতে পাকিস্তানি সেনারা অপারেশন সার্চলাইট চালিয়ে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বিচ্ছিন্ন করে দিলে, এক অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে মেজর জিয়া ঘোষণা দেন—‘আমি মেজর জিয়া, বাংলাদেশের পক্ষে স্বাধীনতা

    চিঠির কালো অক্ষরগুলোয় কী মায়া, মমতা, মোহ, জাদু!

    বিদেশ গিয়া বন্ধু তুমি আমায় ভুইলো না, চিঠি দিও পত্র দিও জানাইও ঠিকানা রে, জানাইও ঠিকানা। ঠক ঠক ঠক...কে? চিঠি। কার চিঠি এলো? এই যে কৌতূহল, আকুলতা— এই অনুভূতির কোনো ভাষা নেই। ‘প্রিয় মানুষের হাতে লেখা চিঠির কালো অক্ষরগুলোয় কী মায়া, কী মমতা, কী মোহ, কী জাদু!’ এই অনুভব চিঠির মধ্যে এক বিশেষ অনুভূতি প্রকাশ করে। শুধু চিঠিতে থাকা শব্দের ঘ্রাণ নিয়েই কত মানুষ কত রাত নির্জনে কাটিয়েছে, কত চোখ শুধু শব্দের পর শব্দের গাঁথুনির দিকে তাকিয়ে অশ্রু-সাগর বইয়ে দিয়েছে, তা চিঠির গভীরতা বোঝায়। চিঠি পাওয়ার ব্যাকুলতা এবং প্রিয় মানুষের হাতে লেখা অক্ষরের মধ্যে যে আবেগ, মায়া, ভালোবাসা থাকে, তা অন্য
    ইলিয়াস হোসেন
    ইলিয়াস হোসেনহেড অব নিউজ, আরটিভি

    বিএনপি যেভাবে জনগণের দল

    স্বাধীনতা অর্জনের কয়েক মাস পরই মুক্তিকামী জনগণকে হতাশ করে বাংলাদেশের তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। রাষ্ট্র পরিচালনায় অনভিজ্ঞ দলটি দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত হয়ে পড়ে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত হয় সারা দেশ। পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে ভারতের প্রতি নতজানু হয়ে পড়ায়, সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা বলে ক্ষোভ জানায় বিপ্লবীরা। একপর্যায়ে আওয়ামী লীগের পেট থেকে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের স্লোগান দিয়ে বের হয় জাসদ। রণাঙ্গনফেরত মুক্তিযোদ্ধা ও তরুণ মেধাবীদের নিয়ে গঠিত হয় নতুন এই দল। তাদের সশস্ত্র গণবাহিনীর সঙ্গে রাষ্ট্রের খরচে পরিচালিত আওয়ামী লীগের রক্ষীবাহিনীর বন্দুকযুদ্ধে দুপক্ষের হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধাসহ সাধারণ মানুষ খুন হয়। সারা জীবন গণতন্ত্রের কথা
  • একটি রাজনৈতিক দলের জন্মকথা

    ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বিএনপির জন্ম ছিল সময়ের চাহিদা পূরণের নিমিত্তে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মর্মান্তিক মৃত্যু দেশের রাজনীতিতে যে বিশাল শূন্যতার সৃষ্টি করে, তা কীভাবে পূরণ হবে—তা ছিল উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার বিষয়। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে যখন একটি দৃঢ় নেতৃত্ব খুব দরকার ছিল, তখনই ঘটে ১৫ আগস্টের ঘটনা। এটা ঠিক, সে সময় শেখ মুজিবুর রহমানের জনপ্রিয়তা অস্বাভাবিক গতিতে নিম্নগামী ছিল। তার পরও তার পরিবর্তে দেশকে নেতৃত্ব দিতে পারেন, সর্বজন গ্রহণযোগ্য এমন নেতার সন্ধান তখনো ছিল না। তারপর ওই বছরের ৩ নভেম্বর ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের ব্যর্থ অভ্যুত্থান ও ৭ নভেম্বরের সিপাহি-জনতার বিপ্লব ঘটনার মোড় ঘুরিয়ে দেয়। রাষ্ট্র পরিচালনার পাদপ্রদীপের আলোয়

    শহীদ জিয়ার দর্শন ও গণতন্ত্রের পুনর্জাগরণ

    বাংলাদেশের রাজনীতির এক চরম সংকটময় মুহূর্তে যখন বাকশালী একনায়কতন্ত্রের অবসানের পরও এ দেশের রাজনীতি কোনো সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারছিল না, সরকারের অনুমোদনপ্রাপ্ত রাজনৈতিক দলগুলো ভেতরে-বাইরে ক্রমাগত কোন্দলের কারণে ভেঙে খানখান হচ্ছিল, তখনই শহীদ জিয়া এলেন, রাজনীতির বদ্ধঘরে সূর্যের আলো ছড়াতে, তারই নেতৃত্বে ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। জাতীয়তাবাদী দল গঠনের সঙ্গে সঙ্গে দেশের সব অনিশ্চয়তার কালো মেঘ দূরীভূত হয়। জাতি প্রভাত দিনের রাঙা আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। শহীদ জিয়ার প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ঘোষণাপত্রের শুরুতে এ কথাগুলো লেখা আছে—ঐতিহাসিক মুক্তিসংগ্রামের সোনালি ফসল, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আমাদের পবিত্র আমানত এবং অলঙ্ঘনীয় অধিকার। প্রাণের চেয়ে প্রিয় মাতৃভূমির এ

    বিএনপির প্রয়োজনীয়তা

    একটি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাস কেবল ক্ষমতার পালাবদলের ইতিহাস নয়; এটি জাতির আকাঙ্ক্ষা, সংকট ও সম্ভাবনারও দলিল। সেই দলিলের একটি উজ্জ্বল অধ্যায় ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর। যে দিনটি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পুনর্বাসনা ও একটি নতুন রাজনৈতিক ধারার সূচনার সাক্ষী হয়ে আছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বা বিএনপির প্রতিষ্ঠা কেবল একটি দলের জন্ম নয়, এটি ছিল একটি বিশেষ রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক প্রয়োজনীয়তার ফসল। স্বাধীনতা-পরবর্তী ১৯৭৫ সালের পটপরিবর্তনের পর একদলীয় শাসনামল শেষে দেশ যখন একটি রাজনৈতিক ভ্যাকুয়ামে নিপতিত, তখন গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং একটি বিকল্প রাজনৈতিক ধারা গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা তীব্রভাবে অনুভূত হচ্ছিল। স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের পাশাপাশি একটি শক্তিশালী ও সংগঠিত বিকল্পের অনুপস্থিতি তখন স্পষ্ট।
  • ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:১০ পিএম
    ডাকসু নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। আপনি কি এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন?

    ডাকসু নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। আপনি কি এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন?

    • সমর্থন করি
    • সমর্থন করি না
    • মন্তব্য নেই
    +
    =
    সাবমিট
    মোট ভোটদাতাঃ ১,২৫৮ জন
    মোট ভোটারঃ ১,২৫৮
    ভোট দিন
    Link Copied
অনলাইন জরিপ
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইরাকে মুক্তি পেল ৩৩ হাজারের বেশি বন্দি

কংগ্রেসে ইসরায়েলের সমর্থন কমছে : ট্রাম্প

বিদায় বেলায় বাড়তি ব্যস্ততা মিরপুরের ভ্যালোসিটি ব্যাটওয়ালার!

ম্যানইউর বিপক্ষে রূপকথার জয়, এবার জরিমানা ভোগ করছে গ্রিমসবি

আরেকটি সুযোগ পেলেন স্টয়নিস

দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন সাবেক আইজিপি মামুন

ভারতের স্পন্সর হতে যেসব শর্ত পূরণ করতে হবে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানকে

বিগ ব্যাশে খেলবেন অশ্বিন!

মার্করামের ঝড়ে হেডিংলিতে উড়ে গেল ইংল্যান্ড

শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে আফগানদের জয়

১০

সাবেক আইজিপি ক্ষমা পাবেন কি, যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১১

সাভারে খাল উদ্ধারে নেমেছে প্রশাসন

১২

উমামার প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

১৩

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে দরকারি সব পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার: প্রেস সচিব

১৪

রাজশাহীতে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি

১৫

৩২ বছর শিক্ষকতা শেষে রাজকীয় বিদায় শিক্ষকের

১৬

সাতক্ষীরায় মেয়াদোত্তীর্ণ মোটরযানের বিরুদ্ধে অভিযান

১৭

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

১৮

আগামী পাঁচদিন যেসব এলাকায় হতে পারে ভারী বৃষ্টি 

১৯

জীবন সংগ্রামী শতবর্ষী বৃদ্ধার পাশে দাঁড়ালেন নারায়ণগঞ্জের ডিসি

২০
বিদেশে বসে আদালতে ‘সশরীরে’ হাজিরা দেন আসামি
আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়ানোর কথা যে আসামির, তিনি আসলে হাজার মাইল দূরে। শুনতে অবিশ্বাস্য হলেও নথি তা-ই বলছে। পাসপোর্ট আর ভ্রমণ-সংক্রান্ত তথ্য স্পষ্ট করছে, সাইফুল ইসলাম সানি দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে
প্রকৃতি বিনষ্ট হলে সেটি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা অসম্ভব
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব নিদর্শন সিলেটের সাদাপাথর। পাহাড়ি ঝরনার স্বচ্ছ জলে ভেসে থাকা পাথরগুলোর দিকে দূর থেকে তাকালে মনে হবে কেউ নদীর তলদেশে মুক্তার মালা বিছিয়ে রেখেছে। সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার
জ্বালানি তেল পরিশোধনে গঠন হচ্ছে বিশেষ তহবিল
জ্বালানি তেল পরিশোধনাগার নির্মাণের আলোচিত প্রকল্প ‘ইন্সটলেশন অব ইআরএল ইউনিট-২ (ইআরএল-২)’ বাস্তবায়নে সরকার বিশেষ তহবিল গঠন করতে যাচ্ছে। এ প্রকল্পে বিদেশি বিনিয়োগ না পাওয়ার কারণে এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বর্তমান
বছর বছর ঝিমোচ্ছে ১২১ প্রকল্প
উন্নয়নের নামে প্রকল্প বাস্তবায়নের ব্যাপক আগ্রহ দেখা যায় সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে। প্রকল্প প্রণয়ন থেকে অনুমোদন পর্যন্তই সেই আগ্রহ থাকে তাদের প্রবলভাবে; কিন্তু বাস্তবায়ন পর্যায়ে গিয়ে সেই আগ্রহ তেমন দেখা যায়
দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন সাবেক আইজিপি মামুন
দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন সাবেক আইজিপি মামুন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ক্ষমা চেয়েছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) ট্রাইব্যুনাল-১ এর সাক্ষীর ডায়াসে দাঁড়িয়ে অশ্রুসজল চোখে গণহত্যার শিকার প্রত্যেক পরিবার, আহত ব্যক্তিবর্গ, দেশবাসী ও ট্রাইব্যুনালের কাছে ক্ষমা চান তিনি। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য তিনি ক্ষমা চান। মামুনের জবানবন্দি রেকর্ড করেন ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল। জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে ৩৬ নম্বর সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন সাবেক এই পুলিশপ্রধান। জবানবন্দিতে আইজিপি মামুন বলেন, আমি ৩৬ বছর পুলিশে চাকরি করেছি। পুলিশের চাকরি খুবই ‘ট্রিকি’ চাকরি। সবসময় পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে। কিন্তু চাকরি জীবনে আমার বিরুদ্ধে কখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। আমি যথেষ্ট মানবিকতা ও সচেতনতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছি। তবে চাকরি জীবনের শেষ পর্যায়ে এত বড় গণহত্যা আমার দায়িত্বে থাকতে সংঘটিত হয়েছে। এর দায় আমি স্বীকার করছি। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশে এই গণহত্যা সংঘটিত হয়। তিনি বলেন, গণহত্যার স্বীকার প্রত্যেক পরিবার, আহত ব্যক্তিবর্গ, দেশবাসী ও ট্রাইব্যুনালের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে দয়া করে ক্ষমা করবেন। এ সময় তিনি আবেগপ্রবণ ও অশ্রুসজল হয়ে পড়েন। সাবেক এই আইজিপি বলেন, আমার এই সত্য ও পূর্ণ বর্ণনার মাধ্যমে সত্য উদঘাটন হলে আল্লাহ যদি আমাকে আরও হায়াত দান করেন বাকি জীবনটা কিছুটা হলেও অপরাধবোধ থেকে মুক্তি পাব। রাজসাক্ষী আরও বলেন, বৈষম্যরিবোধী আন্দোলন দমনের উদ্দেশ্যে সরকারের আদেশে ছাত্র-জনতার ওপর অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করে আহত-নিহত করায় পুলিশপ্রধান হিসেবে আমি লজ্জিত-অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী। যে নৃশংস হত্যাকাণ্ড হয়েছে এজন্য অপরাধবোধ ও বিবেকের তাড়নায় আমি রাজসাক্ষী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ট্রাইব্যুনালে আজ প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম। সঙ্গে ছিলেন প্রসিকিউটর ফারুক আহাম্মদ, মঈনুল করিম, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্যরা। এদিকে ১১তম দিনের মতো মঙ্গলবার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। তবে জেরার জন্য বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
৩ ঘণ্টা আগে

নুরকে বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

১০ ঘণ্টা আগে

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর 

১০ ঘণ্টা আগে

ট্রেনের ছাদ যেন ঝর্ণা!

১১ ঘণ্টা আগে

সাদাপাথর লুটের অভিযোগ প্রকাশ্যে অনুসন্ধান করবে দুদক

০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
রাজশাহীতে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি
রাজশাহীতে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে বিএনপির দুগ্রুপে একই স্থানে দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের জেরে পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার (০২ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টা থেকে বুধবার (০৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১২টা পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, গোদাগাড়ীতে বিএনপির দুগ্রুপই প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার সমাবেশের ডাক দেয় একই স্থানে দলীয় কার্যালয়ের সামনে। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মঙ্গলবার দুপুরে দুপক্ষের কর্মীরা মুখোমুখি হলে সংঘর্ষ বেধে যায়। এতে উভয় গ্রুপের অন্তত চারজন আহত হন। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। পৌর বিএনপির সভাপতি মো. মজিবুর রহমান বলেন, আমরা বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বুধবার সমাবেশের জন্য অনুমতি নিয়েছি। কিন্তু অন্য গ্রুপ আমাদের পরে একই স্থানে সমাবেশের অনুমতি নিয়েছে। একই স্থানে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী কর্মসূচিকে কেন্দ্র এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে পৌর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি গোলাম কিবরিয়া রুলু বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য বিএনপির কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের অনুমতি নেওয়া হয়। অন্য গ্রুপ একই জায়গা নির্ধারণ করায় গণ্ডগোলের সৃষ্টি হয়েছে। এতে আমাদের কর্মীরাও আহত হয়েছেন। উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গোদাগাড়ী পৌর এলাকার দলীয় কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশের ঘোষণা দেয় বিএনপির দুগ্রুপ। একই স্থানে সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি আশঙ্কায় উপজেলা প্রশাসন দ্রুত জরুরি সভার আহ্বান করে। সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক গোদাগাড়ী পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি  করেন উপজেলা প্রশাসন। সভায় বিএনপির উভয় গ্রুপের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফয়সাল আহমেদ বলেন, একই স্থানে দুই গ্রুপ কর্মসূচি ঘোষণা করায় সংঘর্ষের আশঙ্কা দেখা দেয়। জননিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে। তবে সাধারণ মানুষ যাতে দৈনন্দিন জীবনে কোনো ভোগান্তিতে না পড়ে, সেদিকে নজর রাখা হবে।
৬ ঘণ্টা আগে
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অব্যাহত মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল চট্টগ্রামে
ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অব্যাহত মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল চট্টগ্রামে
সরকারের দৃঢ়তা স্পষ্ট না হলে নির্বাচনের শঙ্কা কাটবে না : মঞ্জু
সরকারের দৃঢ়তা স্পষ্ট না হলে নির্বাচনের শঙ্কা কাটবে না : মঞ্জু
নীলফামারীতে শ্রমিক হত্যায় জামায়াতের বিবৃতি
নীলফামারীতে শ্রমিক হত্যায় জামায়াতের বিবৃতি
সরকারি চাল বিক্রির অভিযোগে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সরকারি চাল বিক্রির অভিযোগে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
নুরকে বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

ব্যাংক এশিয়ার পাওনা পরিশোধ এক্সিম ব্যাংকের

ব্যাংক এশিয়ার পাওনা টাকা পরিশোধ করেছে এক্সিম ব্যাংক। তারল্য সংকটের কারণে পরিস্থিতি সামাল দিতে বছর খানেক আগে ব্যাংক এশিয়া থেকে ধার করেছিল এক্সিম ব্যাংক। কিন্তু মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পরও ব্যাংকটি টাকা পরিশোধ করতে পারেনি। পরে আদালতের দারস্ত হলে গত ৪ আগস্ট এক্সিম ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে ২৭ আগস্ট ব্যাংকটির পাওনা পরিশোধ করে দিয়েছে এক্সিম ব্যাংক। ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এক বছর আগে তারল্য সংকট সামাল দিতে ব্যাংক এশিয়া থেকে ৩৫০ কোটি টাকা ধার নিয়েছিল এক্সিম ব্যাংক। ওই ঋণের সুদসহ লভ্যাংশ দাঁড়ায় আরও ৪২ কোটি ২১ লাখ টাকা। কিন্তু সংকট না কাটায় মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পরও ওই টাকা পরিশোধ করতে পারেনি ব্যাংকটি। এতে বাধ্য হয়ে আদালতের দ্বারস্ত হয় ব্যাংক এশিয়া।  পরে গত ৪ আগস্ট ঢাকার ৫ নম্বর অর্থঋণ আদালতের বিচারক মুজাহিদুর রহমান এক্সিম ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ক্রোক করার নির্দেশনা দেন। গত ২৭ আগস্ট ব্যাংক এশিয়ার মোট ৩৯২ কোটি ২১ লাখ টাকা পরিশোধ করে এক্সিম ব্যাংক। এর আগে গত ৪ আগস্ট আদালত দেওয়া আদেশ থেকে জানা যায়, নালিশি ঋণের বিপরীতে এক্সিম ব্যাংকের কোনো সম্পত্তি দায়বদ্ধ নেই। তবে ওই সম্পত্তিতে এক্সিম ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। এক্সিম ব্যাংকের অর্থনৈতিক অবস্থা অত্যন্ত ভঙ্গুর হওয়ায় সম্প্রতি অন্য ব্যাংকের সঙ্গে এক্সিম ব্যাংককে একীভূত করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাই এক্সিম ব্যাংকের অস্তিত্ব বিপন্ন হওয়ায় প্রধান কার্যালয়ের সম্পত্তি ক্রোক না করলে বাদী ব্যাংক এশিয়ার বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ আদায় অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। শুনানি শেষে ও নথি পর্যালোচনা করে বিচারক এক্সিম ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় কেন ক্রোক করা হবে না মর্মে ১৫ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে কারণ না দর্শানো বা আপত্তি দাখিল না করা পর্যন্ত ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় অস্থায়ীভাবে ক্রোক করার আদেশ দেন আদালত। সার্বিক বিষয়ে জানতে ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আর কে হোসেনকে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। পরে মুঠোফোনে ম্যাসেজ পাঠালেও তিনি কোনো উত্তর দেননি।

দেশের রিজার্ভ আরও বাড়ল

দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও বেড়েছে। এখন রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১৩৮৮ দশমিক ১২ মিলিয়ন বা ৩১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার।  মঙ্গলবার (০২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ৩১৩৮৮ দশমিক ১২ মিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন ২৬৩৯৯ দশমিক ৯৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর আগে, গত ২৭ আগস্ট দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। এদিন বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, ২৭ আগস্ট পর্যন্ত রিজার্ভ দাঁড়ায় ৩১ বিলিয়ন ৩৩ লাখ ডলার। একই সঙ্গে আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ বাড়ে ২৬ বিলিয়ন ৩১ লাখ ডলার। এর আগে, গত ২১ আগস্ট গ্রস রিজার্ভ ৩০ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী, ২৫ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার ছিল। ২০২১ সালের আগস্টে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করে। সেখান থেকে ধারাবাহিকভাবে কমে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আগে গত জুলাই শেষে ২০ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। সরকার পতনের পর থেকে অর্থ পাচারে কঠোর নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন কারণে সম্প্রতি ডলার প্রবাহ বেড়েছে। হুন্ডি ব্যাপকভাবে কমে যাওয়ায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয় প্রায় ২৭ শতাংশ বেড়ে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার দেশে এসেছে। চলতি অর্থবছরের ২০ আগস্ট পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছে ৪১২ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে তুলনায় যা ১৯ দশমিক ৬০ শতাংশ বেশি।

শুল্ক টানাপোড়েনের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র-ভারত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আলোচনা শুরু

ভারত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আমেরিকার সঙ্গে আলোচনা করছে বলে বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল জানিয়েছেন। দুই দেশের কর্মকর্তারা ইতোমধ্যে এ বিষয়ক আলোচনাও শুরু করেছেন। নয়াদিল্লির রাশিয়ান তেল ক্রয়ের প্রতিক্রিয়ায় ওয়াশিংটন ভারতীয় পণ্যের উপর শুল্ক দ্বিগুণ করার কয়েক দিন পরেই তার এই বক্তব্য এসেছে। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) রাজধানী নয়াদিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়। তিনি বলেছেন, এটা দুর্ভাগ্যজনক যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দেশ, যারা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের নিয়ামকশক্তি স্থিতিশীলতার এজেন্ডাকে এড়িয়ে যেতে চাইছে। যাই হোক, আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যচুক্তি করতে চাই। এ ইস্যুতে ইতোমধ্যে দুই দেশের সরকারি কর্মকর্তা পর্যায়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। গত আগস্ট মাস থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে ভারতের। এই টানাপোড়েনের প্রধান কারণ ভারতের ওপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অতি উচ্চমাত্রার রপ্তানি শুল্ক আরোপ। ২০২৪ সালের নভেম্বরের নির্বাচনে জয়ের পর চলতি বছর ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের শপথ গ্রহণ করেন ট্রাম্প। সে সময় মার্কিন বাজারে ভারতীয় পণ্যের ওপর ধার্যকৃত রপ্তানি শুল্ক ছিল ১৫ শতাংশ। গত এপ্রিলে এই শুল্ক ২৫ শতাংশে উন্নীত করেন ট্রাম্প। পরে রাশিয়ার কাছ থেকে জ্বালানি তেল কেনার দায়ে চলতি আগস্টের প্রথম দিকে ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। এর ফলে ভারতের ওপর ধার্যকৃত শুল্কের পরিমাণ পৌঁছায় ৫০ শতাংশে। গত ২৭ আগস্ট থেকে বর্ধিত এই শুল্ক কার্যকর হয়েছে। উচ্চমাত্রার এই শুল্কের আঘাত ইতোমধ্যে অনুভূত হচ্ছে ভারতের অর্থনীতিতে। ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যে বাণিজ্য সংক্রান্ত আলোচনা শুরু হয়েছে, তার ইঙ্গিত গতকাল সোমবার ট্রাম্পও দিয়েছিলেন। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট করা এক বার্তায় তিনি বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে টানাপোড়েন মেটাতে সম্প্রতি সব ধরনের মার্কিন পণ্যের ওপর ধার্যকৃত শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছে ভারত; কিন্তু প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো তাতে সাড়া দেননি। ‘তারা (ভারত) সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে ধার্যকৃত শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছে, কিন্তু এখন দেরি হয়ে গেছে। এই প্রস্তাব আরও অনেক বছর আগে দেওয়া উচিত ছিল’, ট্রুথ সোশ্যাল পোস্টে বলেছেন ট্রাম্প।
৯ ঘণ্টা আগে
শুল্ক টানাপোড়েনের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র-ভারত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আলোচনা শুরু

এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ

ভোক্তা পর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন মূল্য নির্ধারণ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। মঙ্গলবার (০২ সেপ্টেম্বর) নতুন এ মূল্যের ঘোষণা দেওয়া হয়। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২৭০ টাকা। আগের দাম ছিল ১ হাজার ২৭৩ টাকা। কমানো হয়েছে ৩ টাকা। আগস্ট মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৯১ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২৭৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। একইসঙ্গে মঙ্গলবার অটোগ্যাসের দামও কমিয়েছে বিইআরসি। সেপ্টেম্বর মাসে ভোক্তা পর্যায়ে ১৩ পয়সা কমিয়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৫৮ টাকা ১৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে, গত ৩ আগস্ট এ গ্যাস প্রতি লিটারে চার টাকা ১৮ পয়সা কমিয়ে ৫৮ টাকা ২৮ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছিল। গত ২ জুলাই ২৩ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৩৯ টাকা কমানো হয়। ওই সময়ে ১২ কেজির দাম ১ হাজার ৩৬৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া অটোগ্যাসের দামও ১ টাকা ৮৪ পয়সা কমিয়ে প্রতি লিটার ৬২ টাকা ৪৬ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছিল। এরও আগে গত জুন মাসের জন্য ভোক্তাপর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপি গ্যাস) ১২ কেজি সিলিন্ডারের মূল্য ২৮ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৩১ থেকে ১ হাজার ৪০৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) জানায়, এলপি গ্যাসের পাশাপাশি প্রতি লিটার অটোগ্যাসের মূল্য ১ টাকা ২৭ পয়সা কমিয়ে ৬৪ টাকা ৩০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। নতুন এ দাম ১ জুন ২০২৫ থেকে কার্যকর হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে
এলপি গ্যাস

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পর্যবেক্ষণের সঙ্গে দ্বিমত নেই ফার্স সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের

পাঁচটি ব্যাংক একীভূত করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক একীভূতের পক্ষে ইঙ্গিত দিয়েছে। মঙ্গলবার (০২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠক শেষে এমনটাই জানিয়েছেন চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান। বৈঠক ডেপুটি গভর্নর ড. কবিরসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।  আব্দুল মান্নান বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি এর সঙ্গে আমাদের দ্বিমত নেই। তবে আমানতকারীদের ক্ষতি যাতে না হয় সেটি দেখবে বাংলাদেশ ব্যাংক।  তিনি আরও বলেন, এস আলম এ ব্যাংক থেকে বেনামে ৩৮ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে। তার নিজের নামে অর্থ নেওয়ার সুযোগ না থাকার কারণেই বেনামি নেয়। তার বেনামি ঋণের টাকা আদায় না হওয়ার কারণে ব্যাংক এত বিপর্যয়ে পড়েছে। এর আগে গত ১৪ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড রুমে এক সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, বেসরকারি খাতের পাঁচটি ইসলামী ব্যাংককে খুব শিগগিরই একীভূত করা হবে। একত্রিত হলেও এসব ব্যাংকের কর্মীরা চাকরি হারাবে না। গভর্নর বলেন, নির্বাচনের সঙ্গে ব্যাংক মার্জারের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। আমরা আশা করব পরবর্তী সরকার এসে এই প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তবে নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা না করে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই পাঁচটি ইসলামী ব্যাংক মার্জার করা হবে। এক্ষেত্রে ব্যাংক কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। তবে প্রয়োজনে শাখাগুলো স্থানান্তর করা হবে। যেসব ব্যাংকের শাখা শহরে বেশি সেসব ব্যাংককে গ্রামে পাঠানোর ব্যবস্থা করা যেতে পারে।  
১৪ ঘণ্টা আগে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পর্যবেক্ষণের সঙ্গে দ্বিমত নেই ফার্স সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের
সাভারে খাল উদ্ধারে নেমেছে প্রশাসন
সাভারে খাল উদ্ধারে নেমেছে প্রশাসন
রাজশাহীতে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি
রাজশাহীতে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি
৩২ বছর শিক্ষকতা শেষে রাজকীয় বিদায় শিক্ষকের
৩২ বছর শিক্ষকতা শেষে রাজকীয় বিদায় শিক্ষকের
সাতক্ষীরায় মেয়াদোত্তীর্ণ মোটরযানের বিরুদ্ধে অভিযান
সাতক্ষীরায় মেয়াদোত্তীর্ণ মোটরযানের বিরুদ্ধে অভিযান
জীবন সংগ্রামী শতবর্ষী বৃদ্ধার পাশে দাঁড়ালেন নারায়ণগঞ্জের ডিসি
জীবন সংগ্রামী শতবর্ষী বৃদ্ধার পাশে দাঁড়ালেন নারায়ণগঞ্জের ডিসি
হঠাৎ তেঁতুলিয়ার আকাশে ভেসে উঠল কাঞ্চনজঙ্ঘা!
হঠাৎ তেঁতুলিয়ার আকাশে ভেসে উঠল কাঞ্চনজঙ্ঘা!
নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অব্যাহত মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল চট্টগ্রামে
ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অব্যাহত মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল চট্টগ্রামে
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
.

ইরাকে মুক্তি পেল ৩৩ হাজারের বেশি বন্দি

ইরাকের সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল জানিয়েছে, সংশোধিত সাধারণ ক্ষমা আইন অনুযায়ী সম্প্রতি ৩৩ হাজার ৫৩৬ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ১ লাখ ৩৬ হাজারের বেশি মানুষ, যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বা অনুপস্থিতিতে রায় ছিল, তাদেরও ক্ষমার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সরকার জানিয়েছে, এ সময় প্রায় ৩৭ বিলিয়ন দিনার ও ৩৪ মিলিয়ন ডলার জরিমানা ও অর্থদণ্ড রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফেরত এসেছে। শুধু ২১ জানুয়ারি থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে ১৯ হাজারের বেশি বন্দি, যদিও তখন যোগ্য ছিলেন ৯৩ হাজারেরও বেশি। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে পাস হওয়া আইনটি প্রথমে ফেডারেল কোর্ট স্থগিত করেছিল। পরে ফেব্রুয়ারি ও মার্চে আদালতের নির্দেশে দেশব্যাপী কার্যকর হয়। সুন্নি রাজনৈতিক দলগুলো একে জাতীয় পুনর্মিলনের পথে অগ্রগতি বলছে। তবে শিয়া গোষ্ঠীগুলোর অভিযোগ, এতে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে যুক্ত কিছু লোক ফাঁকফোকর দিয়ে ছাড়া পেতে পারে। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা অবশ্য জানিয়েছেন, সন্ত্রাসবাদ, সহিংস অপরাধ, মাদক পাচার ও বিদেশিদের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্তরা এই আইনের আওতায় আসবে না। সূত্র : শাফাক নিউজ
কংগ্রেসে ইসরায়েলের সমর্থন কমছে : ট্রাম্প
কংগ্রেসে ইসরায়েলের সমর্থন কমছে : ট্রাম্প
ভয়াবহতার রেশ না কাটতেই ফের ভূমিকম্পে কাঁপল আফগানিস্তান
ভয়াবহতার রেশ না কাটতেই ফের ভূমিকম্পে কাঁপল আফগানিস্তান
বিরোধীরা আমার মৃত মাকে গালিগালাজ করেছে : মোদি
বিরোধীরা আমার মৃত মাকে গালিগালাজ করেছে : মোদি
প্রাণঘাতী বন্যাকে ‘আশীর্বাদ’ বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
প্রাণঘাতী বন্যাকে ‘আশীর্বাদ’ বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
শুল্ক টানাপোড়েনের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র-ভারত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আলোচনা শুরু
শুল্ক টানাপোড়েনের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র-ভারত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আলোচনা শুরু
ধ্বংসস্তূপের নিচে মানুষ, টেনে তোলার কেউ নেই
আফগানিস্তানে ভূমিকম্প / ধ্বংসস্তূপের নিচে মানুষ, টেনে তোলার কেউ নেই
ফেরদৌসকে ভালোবাসা নিয়ে মুখ খুললেন শ্রীলেখা
ফেরদৌসকে ভালোবাসা নিয়ে মুখ খুললেন শ্রীলেখা
ধুয়ার গানের দলের ছন্দময় জাদু
ধুয়ার গানের দলের ছন্দময় জাদু
রাজ রিপার অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন বর্ষা
রাজ রিপার অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন বর্ষা
স্ট্যাটাস দিই, আর গালি শুনি, অনেকে ভয়ও দেখায়: জয়
স্ট্যাটাস দিই, আর গালি শুনি, অনেকে ভয়ও দেখায়: জয়
নির্মাতার হুমকি-ধমকিতেই কি ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে দিচ্ছেন রিপা?
নির্মাতার হুমকি-ধমকিতেই কি ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে দিচ্ছেন রিপা?
‘ড্যানসেস উইথ উলভস’ অভিনেতা গ্রাহাম গ্রীন আর নেই
‘ড্যানসেস উইথ উলভস’ অভিনেতা গ্রাহাম গ্রীন আর নেই
ছেলে জয়কে নিয়ে সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন শাকিব-অপু
ছেলে জয়কে নিয়ে সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন শাকিব-অপু
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
বিদায় বেলায় বাড়তি ব্যস্ততা মিরপুরের ভ্যালোসিটি ব্যাটওয়ালার!
বিদায় বেলায় বাড়তি ব্যস্ততা মিরপুরের ভ্যালোসিটি ব্যাটওয়ালার!
ম্যানইউর বিপক্ষে রূপকথার জয়, এবার জরিমানা ভোগ করছে গ্রিমসবি
ম্যানইউর বিপক্ষে রূপকথার জয়, এবার জরিমানা ভোগ করছে গ্রিমসবি
সংকটে বুলবুল-ক্লাব সম্পর্ক
সংকটে বুলবুল-ক্লাব সম্পর্ক
৩৬০ ডিগ্রি ঘুরে গেলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) বর্তমান প্রেসিডেন্ট আমিনুল ইসলাম বুলবুল। বিসিবির আসন্ন পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন তিনি। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) মনোনীত হয়েই বিসিবিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করবেন তিনি—সিলেট স্টেডিয়াম পরিদর্শন শেষে মঙ্গলবার এ কথা নিজেই জানিয়েছেন তিনি। যদিও শুরুতে গুঞ্জন ছিল, অভিজ্ঞ ক্রিকেট সংগঠক সৈয়দ আশরাফুল হককে বিসিবিতে ফিরিয়ে আনতেই বোর্ডের শীর্ষ পদে বসানো হয়েছিল বুলবুলকে; কিন্তু তিন মাসে সেসব হিসাব বদলে গেছে। এখন আশরাফুল হকের অতি বিশ্বস্ত বুলবুল নিজেই প্রেসিডেন্ট পদে লড়াইয়ে ঘোষণা দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে শীর্ষ পদের লড়াইয়ে ক্লাবগুলোর সমর্থন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে তামিম ইকবালকে দেখতে পাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা আছে। তবে আরেক প্রভাবশালী সংগঠক মাহবুব উল আনাম নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিলে বদলে যাবে সব হিসাব-নিকাশও। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে বিসিবি। তার আগেই নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে ঢাকার ক্লাবগুলোর সঙ্গে এরই মধ্যে মুখোমুখি দ্বন্দ্বে বুলবুলের নেতৃত্বাধীন বোর্ড। নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ক্লাবগুলো। দ্রুত সমাধানের পথে না হাঁটলে কঠোর হতে পারে ঢাকার প্রভাবশালী ক্লাবগুলো। বোর্ড সভায় জানানো হয়েছিল, নির্বাচন কমিশন তৈরি করবেন প্রেসিডেন্ট নিজেই। কিন্তু ক্লাবগুলো মনে করছে, এতে স্বার্থ সংঘাত ঘটতে পারে। বুলবুলের ইচ্ছায় সরকারি আমলা দিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হলে তাতে দেখা যাবে স্বার্থের সংঘাত। তাই ক্লাবগুলোর দাবি, বিসিবির কাউন্সিলরদের নিয়েই নির্বাচন কমিশন গঠন করা হোক। আর সেটি করা হলে স্বচ্ছতা নিয়েও কোনো প্রশ্ন থাকবে না ক্লাবগুলোর। কমিশন গঠনে সমঝোতা না হলে বিসিবির আসন্ন নির্বাচন ঘিরে দ্বন্দ্ব আরও প্রকট আকার ধারণ করবে সেটি নিশ্চিত। অক্টোবরের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন কে—সে প্রশ্নে বুলবুল ও তামিমের নামই এখন সবচেয়ে বেশি আলোচনায়। সরকারের পছন্দ হিসেবে প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন বুলবুল, সেটা সিলেটে গতকাল আরও স্পষ্ট করে দিলেন তিনি, ‘এখানে (বিসিবিতে) সভাপতি নির্বাচন হয় না, পরিচালকদের নির্বাচন হয়। সেটা প্রথম লক্ষ্য এবং সেখানে থাকার চেষ্টা করব—পরবর্তী সময়ে যদি সুযোগ হয়, আমি চেষ্টা করব যেভাবে হোক বাংলাদেশকে সার্ভ করার জন্য।’ এক্ষেত্রে বুলবুলের প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারেন তামিম। সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট হওয়ার ইঙ্গিতও দিয়ে রেখেছেন সাবেক এ অধিনায়ক। বুলবুলের এমন ঘোষণার পর ক্লাবগুলোর পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন করতে তামিমের জন্য ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে ক্লাবগুলো। নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় জড়িত একাধিক অভিজ্ঞ সংগঠক কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন, মাহবুব উল আনাম শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে না লড়লে ক্লাবগুলোর প্রকাশ্যে প্রেসিডেন্ট পদে তামিমকে সমর্থন দেবে। সেইসঙ্গে তামিমের ওপর দেশের একটি বড় রাজনৈতিক দলের সুদৃষ্টিও বাড়তি মনোযোগ তৈরি করছে। সে কারণে নাকি সম্প্রতি ক্রীড়া প্রশাসনের পছন্দ থেকে অনেকটা দূরেই সরে গেছেন তামিম। প্রকারান্তে বুলবুলের ওপর আস্থা বেড়েছে ক্রীড়া প্রশাসনের। যদিও পরিচালকদের ভোটের হিসাবই বলে দেবে বোর্ড সভাপতি হিসেবে তাদের ভাগ্য! বিসিবি নির্বাচন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দ্রুতই প্রকাশ পেতে যাচ্ছে জেলা ও বিভাগীয় কাউন্সিলরদের নাম। একই সঙ্গে ঢাকার ৭৬টি ক্লাবের কাউন্সিলরের নাম প্রকাশ পাবে। ক্লাবের ৭৬ ভোট থেকে ১২ জন প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়ে বিসিবিতে আসবেন। তাদেরই একজন হতে পারেন তামিম। অন্যদিকে বিভাগগুলো থেকে বোর্ডে আসবেন ৮ জন; এর মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে চারজন। একজন আসবেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও সাবেক ক্রিকেটার ক্যাটাগরি থেকে। এ ছাড়াও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) হয়ে থাকবেন আরও দুজন। বোর্ড সভাপতি হতে হলে সেই দুজনের একজন হতে হবে বুলবুলকে। এই ২৩ জনের ভোটেই নির্বাচিত হবেন পরবর্তী বিসিবি প্রেসিডেন্ট। সেখানে ক্লাবগুলোর ১১ ভোটেই তামিমের দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি বলে জানা গেছে। একই সঙ্গে অন্যান্য ক্যাটাগরি থেকেও তামিমের পক্ষে ভোট যেতে পারে বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র। তারা বলছে, ঢাকার ক্লাবগুলোর ওপরই নির্ভর করে চলে দেশের ক্রিকেট। তাই বিভাগীয় প্রতিনিধিদের আস্থাতেও সব সময় থাকে ঢাকার ক্লাব। এই কারণে বিসিবির ভোটের হিসাবে তারতম্য ঘটে সবসময়।
আরেকটি সুযোগ পেলেন স্টয়নিস
আরেকটি সুযোগ পেলেন স্টয়নিস
ভারতের স্পন্সর হতে যেসব শর্ত পূরণ করতে হবে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানকে
ভারতের স্পন্সর হতে যেসব শর্ত পূরণ করতে হবে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানকে
ইভেন্ট
লা লিগা
লা লিগা
ইপিএল
ইপিএল
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ লিগ
ফ্রেঞ্চ ওপেন
ফ্রেঞ্চ ওপেন
উইম্বলডন
উইম্বলডন
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ
বুন্দেসলিগা
বুন্দেসলিগা
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউরোপা লিগ
ইউএস ওপেন
ইউএস ওপেন
X