
২০৩২ সালের মধ্যে বাংলাদেশে নারী ও পুরুষের অনুপাত সমান হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
পৃথিবী আজ শুরু করলেও ১২ বছর আগে থেকেই ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে একজন নারী ও একজন পুরুষকে নিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনের উদ্যোগ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গ্রহণ করেছিলেন বলেও মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী।
গতকাল সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ উইমেন ইন টেকনোলজি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন পলক। বিশ্ব নারী দিসব-২০২৩ ঘিরে নিজেদের নতুন কার্যনির্বাহী পরিষদের অভিষেক উপলক্ষে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে বাংলাদেশ উইমেন ইন টেকনোলজি।
এ সময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল হাসান নওফেল বলেন, পাঠ্যক্রম থেকে বৈষম্যমূলক চিন্তা দূর করতে গার্হস্থ্য শিক্ষার মতো পাঠ উঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং বিজ্ঞান শিক্ষায় মেয়েদের চিকিৎসক ছাড়া অন্যান্য পেশায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ উইমেন ইন টেকনোলজির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মরহুমা লুনা শামসুদ্দোহাকে স্মরণ করা হয়। এ সময় অন্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের প্রতিনিধি ব্রায়ান শিলার, বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ।
বাংলাদেশ উইমেন ইন টেকনোলজির ২০২৩-২৫ মেয়াদে কার্যনির্বাহী কমিটিতে রয়েছেন রেজোওয়ানা খান (সভাপতি), নাজনীন কামাল (ভাইস প্রেসিডেন্ট- উদ্যোক্তা), রুমিসা হোসেইন (ভাইস প্রেসিডেন্ট-করপোরেট), অধ্যাপক ড. নোভা আহমেদ (ভাইস প্রেসিডেন্ট-পেশাজীবী), আচিয়া নীলা (মহাসচিব), ড. সেলিনা শারমিন (যুগ্ম সচিব), নাজমুস সালেহীন (কোষাধ্যক্ষ), অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল (পরিচালক), নাজনীন নাহার (পরিচালক), কানিজ ফাতেমা (পরিচালক), রিম শামসুদ্দোহা (পরিচালক), তসলিমা আক্তার এবং ড. ফেরাম নারিন নুর (পরিচালক)।