
সমগ্র পৃথিবীতে যত মানুষ মৃত্যুবরণ করেন তার ৩২ ভাগই কার্ডিওভাসকুলার ডিসঅর্ডারের কারণে হয়। যেগুলো চাইলে সহজে নিয়ন্ত্রণ করে আমরা রোগ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারি। হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে ওষুধের নির্ভরতা কতটুকু সে সম্পর্কে জানব হৃদরোগ ও এর ওষুধ সম্পর্কে জানব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হৃদরোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ড. চয়ন সিংহের কাছ থেকে।
ড. চয়ন সিংহ বলেন, কার্ডিওভাসকুলার ডিসঅর্ডার একটি নিরব ঘাতক। এর পেছনে রয়েছে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। যেগুলো চাইলে সহজে নিয়ন্ত্রণ করে আমরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে পারি। যেমন, হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, ডিসলিপিডিমিয়া, ধুমপান ইত্যাদি।
হৃদরোগের ওষুধের কার্যকারিতা সম্পর্কে তিনি বলেন, কেউ যদি হার্ট অ্যাটাকের ওষুধ খেয়ে থাকেন। তাহলে পরবর্তীতে হার্ট অ্যাটাকের পর যে জটিলতা তৈরি হয় বা হার্ট অ্যাটাকেরও যদি ঝুঁকিও থাকে সেগুলো থেকে মুক্তি লাভ করতে পারেন। সুতরাং ওষুধের প্রাইমারি প্রিভেনশন এবং সেকেন্ডারি প্রিভেনশনের অনেক বড় ভূমিকা রয়েছে।