শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩১
তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ০৬ জানুয়ারি ২০২৩, ০৯:২৩ এএম
অনলাইন সংস্করণ

ধান কাটা শেষ, তবুও ভিড় কমছে না ওএমএস বিক্রয়কেন্দ্রে

ধান কাটা শেষ, তবুও ভিড় কমছে না ওএমএস বিক্রয়কেন্দ্রে

রোপা ও বোনা আমন ধান কাটা শেষ তারপরও সিরাজগঞ্জের তাড়াশে খাদ্য বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত ওএমএস’র চাল বিক্রয় কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ভিড় কমছে না। ঘন কুয়াশা মাড়িয়ে ভোর থেকেই সাড়িতে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন চাল প্রত্যাশী নারী-পুরুষ।

এ দিকে তাড়াশ পৌর সদরে ওএমএস’র মাত্র তিনজন ডিলারের বরাদ্দ পাওয়া তিন মেট্রিক টন চাল দিয়ে নিম্নআয়ের মানুষের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন পৌর সদরের ওএমএস’র ডিলার তোরাপ আলী।

তিনি জানান, মাত্র এক মেট্রিক টন চাল মূর্হুতের মধ্যে শেষ হয়ে যায়। ফলে সাড়িতে দাঁড়ানো অনেকেই ওএমএস’র বিক্রয়কেন্দ্রগুলোতে সুলভ মূল্যের চাল না পেয়ে খালি হাতে বাড়ি ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন।

তাড়াশ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তার কার্যলায় সূত্রে জানা যায়, গত ১ সেপ্টম্বর থেকে সরকারিভাবে শুধু মাত্র তাড়াশ পৌর এলাকায় তিনজন ওএমএস ডিলারের মাধ্যমে সুলভ মূল্যে নিন্মআয়ের মানুষের মাঝে চাল বিক্রি শুরু হয়েছে। সেখানে সপ্তাহে শুক্রবার-শনিবার ছাড়া পাঁচ দিন ওই ওএমএস’র জনপ্রতি ডিলার এক মেট্রিক টন করে চাল বরাদ্দ পাচ্ছেন। তারা প্রতি জন ডিলার প্রতিদিন নিম্নআয়ের মানুষের মাঝে ৩০ টাকা কেজি দরে জনপ্রতি ৫ কেজি করে এক মেট্রিক টন চাল বিক্রি করছেন।

বৃহস্পতিবার চাল কিনতে আসা তাড়াশ পৌর সদরের খোলাবাড়িয়া পাড়ার গৃহবধূ সাজিনা খাতুন জানান, বরাদ্দকৃত চাল প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। তাই প্রয়োজনের তাগিতে কুয়াশার মধ্যে ভোরে এসে সারিতে দাঁড়িয়ে আছি।

আবার পৌর এলাকার পশ্চিম বাঁধের মোজাম্মেল হোসেন (৬৩) জানান, পূর্বে ওএমএস’র বিক্রয়কেন্দ্রে চাল ও আটা দুটোই পাওয়া যেত। কিন্তু এখন শুধু মাত্র চাল বিক্রি হচ্ছে। এতে করে ওএমএস’র চালের চাহিদা বেড়েছে।

আর ওএমএস’র মহুরী অফিস এলাকার ডিলার ইকবাল হাসান রুবেল জানান, এক টন চাল বিক্রি করতে আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা সময় লাগে। অথচ ক্রেতার সংখ্যা অনেক বেশি। তাই আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে আমরা চাল দিয়ে থাকি। অপর দিকে সেখানে চাল কিনতে আসা ওএমএস’র বিক্রয়কেন্দ্রে সাড়িতে দাঁড়িয়ে থাকা মদিনা খাতুন বলেন, বাজারে বিক্রি হওয়া মোটা চাল ৪৫ টাকা কেজি। আর সেই চাল ওএমএস বিক্রয়কেন্দ্রে ৩০ টাকা কেজিতে পাওয়া যায়। তাই কেজি প্রতি ১৫ টাকা সাশ্রয় করতে আমরা ওএমএস’র দোকানে চাল কিনতে আসি।

আর ওএমএস’র মহুরী অফিস এলাকার ডিলার ইকবাল হাসান রুবেল জানান, এক টন চাল বিক্রি করতে আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা সময় লাগে। অথচ ক্রেতার সংখ্যা অনেক বেশি। তাই আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে আমরা চাল দিয়ে থাকি। অপর দিকে সেখানে চাল কিনতে আসা ওএমএস’র বিক্রয়কেন্দ্রে সাড়িতে দাঁড়িয়ে থাকা মদিনা খাতুন বলেন, বাজারে বিক্রি হওয়া মোটা চাল ৪৫ টাকা কেজি। আর সেই চাল ওএমএস বিক্রয়কেন্দ্রে ৩০ টাকা কেজিতে পাওয়া যায়। তাই কেজি প্রতি ১৫ টাকা সাশ্রয় করতে আমরা ওএমএস’র দোকানে চাল কিনতে আসি।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বাঙলা কলেজ ছাত্রলীগ নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

চাঁদপুরে ২ শ্রমিককে ইট ভাটায় আটকে রাখার অভিযোগ

অপরাধী শনাক্ত করবে সিসি ক্যামেরা

ই-সিগারেট / নতুন মোড়কে পুরনো সর্বনাশ

নন্দীগ্রামে প্রেসক্লাবের তুহিন সভাপতি, হানিফ সম্পাদক

মসজিদে নামাজের সময় এসি বিস্ফোরণ

সপ্তাহের ব্যবধানে একই এলাকায় আবারও খুন

বদরের শিক্ষায় ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে : সেলিম উদ্দিন

মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপ

‘এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন’

১০

‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কারের যে প্রমাণ দিল ইউনূস সেন্টার

১১

মেহেদির রং শুকানোর আগে প্রাণ গেল যুবকের

১২

আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি (২৯ মার্চ ২০২৪, শুক্রবার)

১৩

পশ্চিমাদের যুদ্ধবিমান এফ-১৬ ভূপাতিত করার হুমকি পুতিনের

১৪

হাজার কোটি টাকার মালিক বাবা, কিছুই জানে না ছেলে

১৫

প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইনে নৈরাজ্য-নিরাপত্তাহীনতা বাড়বে : টিআইবি

১৬

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষকদের বেতন বাড়ানোর সুপারিশ

১৭

ড. হাফিজের লেখা ‘আমরা মুক্তি সেনা’ 

১৮

২৫ রমজানের মধ্যে বেতন-বোনাস পরিশোধের দাবি ডিইউজের

১৯

পূর্ণাঙ্গ উৎসব বোনাস ও সরকারি নিয়মে বাড়ি ভাড়া দাবি মাধ্যমিকের শিক্ষকদের

২০
*/ ?>
X