
থাইরয়েড আক্রান্ত যারা তাদের জন্য সুসংবাদ। কোনো খাবারেই বিধিনিষেধ তেমন নেই। ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য বাঁধাকপিও খাওয়া যাবে পেট পুরে।
যাদের কিডনির অসুখ আছে সঙ্গে রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি, তারা শাকপাতা বাদ দেবেন। অন্য যে কোনো সবজি সেদ্ধ করে পানি ফেলে রান্না করে নিতে হবে।
ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (আইবিএস), কোলন-সংক্রান্ত অসুখ কিংবা নিয়মিত পেটের অসুখে যারা ভুগছেন তারা বাদ দেবেন হাইফাইবার সমৃদ্ধ সবজি। তালিকায় আছে শাক, গাজর, বিন, বরবটি, শিম ইত্যাদি।
শীতের মৌসুমে পিঠার কথা উল্লেখ না করা অন্যায়! যে কোনো গুড়, মধু, চিনি, মিষ্টি থেকে দূরে থাকবেন ডায়াবেটিস কিংবা ওজন নিয়ন্ত্রণের ইচ্ছা থাকলে। পায়েস খেতে হলে দুধ ডাবল টোনড হলে ভালো। ‘র’ মিষ্টির বিকল্প সুগার ফ্রি। পাটিসাপটা-পুলির ভেতর নারিকেলের পরিবর্তে ডাল বা সবজি ব্যবহার করুন। সব বয়সীদের জন্য তৈল ও তৈলাক্ত খাবার ক্ষতিকর, তাই ননস্টিক প্যান ব্যবহার করা উচিত।