শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
রীতা ভৌমিক
প্রকাশ : ০৫ মার্চ ২০২৩, ০৮:৫৫ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

মুক্তিযোদ্ধাদের ইউটিলিটি বিল মওকুফ সুবিধা মিলবে কবে

মুক্তিযোদ্ধাদের ইউটিলিটি বিল মওকুফ সুবিধা মিলবে কবে

সরকারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতাপ্রাপ্ত খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, মৃত খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, মৃত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার পরিবার ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিবার ৩৭টি সুবিধাসহ বিদ্যুৎ, পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন এবং ডাবল বার্নার একটি গ্যাসের চুলার বিল মওকুফের সুবিধা পাবেন।

২০১৬ সালে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সাবেক সচিব হান্নানের সভাপতিত্বে সিদ্ধান্ত হয়েছিল বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির বিল খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের মওকুফ করা হবে।

মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবি-দাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশক্রমে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, মৃত খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য ৩৭টি সুবিধা দিয়ে রাষ্ট্রপতি আদেশ জারি করেন। কিন্তু বিদ্যুৎ, পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন এবং ডাবল বার্নার একটি গ্যাসের চুলার বিল মওকুফের ব্যবস্থা চলছে ধীরগতিতে। খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা (বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি, ঢাকা ওয়াসা ও তিতাস গ্যাস) অধিদপ্তরে আবেদন করলে এখনো তা বাস্তবায়ন হয়নি। কবে থেকে তা বাস্তবায়ন হবে তাও সঠিকভাবে জানানো হচ্ছে না তাদের।

২০০০ সালে গেজেট অনুযায়ী কতজন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির বিল মওকুফের জন্য আবেদন করেছেন এবং কতজন এই সুবিধার আওতায় এসেছেন, এবার কতজন খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবেদন করেছেন—মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের কল্যাণ বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. খোরশেদ আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রশাসন কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়ে দেন। ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রশাসন কর্মকর্তা তথ্যপ্রাপ্তির আবেদনপত্রে তথ্য চেয়ে আবেদন করতে বলেন। আবেদন করলেও তথ্য প্রদানে তাদের অনীহা দেখা যায়। সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে মো. খোরশেদ আলম তথ্য দেওয়ার কথা বলে সচিবের কক্ষে নিয়ে যান। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার কাছে এ বিষয়ক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

রাজধানীর সবুজবাগ থানার পূর্ব মাদারটেকের সিঙ্গাপুর রোডের বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহজাহান কবীর বীরপ্রতীক ডিপিডিসি প্রকৌশলী ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর ১৬ ফেব্রুয়ারি, তিতাস গ্যাস ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর ১৯ ফেব্রুয়ারি এবং একই দিনে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর বিল মওকুফের আবেদন করেছেন।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের প্রকল্প ও উন্নয়ন অর্থের ব্যবস্থাপক মানিক মজুমদার বলেন, ২০০০ সালের ২৭ জুন থেকে ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ২৬৬ যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে গ্যাস বিল মওকুফের জন্য আবেদন করেছেন। এর মধ্যে নিজস্ব ও ভাড়া বাড়ি উভয়ই রয়েছে।

তিনি বলেন, এ ছাড়া রয়েছে কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন চট্টগ্রাম, কুমিল্লা-নোয়াখালী বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, সিলেট বিভাগ-জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম লিমিটেড সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, পাবনা, রাজশাহী, রংপুর, পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড, খুলনা-সাতক্ষীরা-বাগেরহাট সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড—এই সংস্থা থেকেও উনারা এই সুবিধা পাচ্ছেন। যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের আবেদনগুলো ঢাকা অঞ্চল অনুযায়ী বৃহত্তর ঢাকা বিভাগ, ময়মনসিংহ বিভাগের তিতাস গ্যাস কার্যালয়ে পাঠানো হয়। কিন্তু আবেদন কার্যকর হয়েছে কিনা এ সম্পর্কিত কোনো তথ্য তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে নেই।

খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের গ্যাস বিল মওকুফ সুবিধা চেয়ে ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আটটি আবেদন পড়েছে রাজধানীর কারওয়ান বাজার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডে। এর মধ্যে দুটি আবেদনের কাগজপত্র সঠিক নয় বলে জানায় তিতাস কর্তৃপক্ষ।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুন নুর রশিদ মোল্লা কালবেলাকে বলেন, সরকারি প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন হলেই গ্যাস বিল মওকুফ সুবিধার আওতায় চলে আসবেন আবেদনকারী খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার।

যদিও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যরা নিজস্ব বাড়ির বিদ্যুৎ বিল (২০০ ইউনিট), পানি ও স্যুয়ারেজ বিল, ডাবল বার্নারের গ্যাসের একটি চুলার বিল, হোল্ডিং ট্যাক্স সম্পূর্ণ মওকুফসহ বিভিন্ন সুবিধা পেয়ে আসছেন বাংলাদেশ গেজেট ২০০০ অনুযায়ী। যারা ভাড়া বাড়িতে বসবাস করছেন তারা বুঝতে না পেরে আবেদন করেননি। মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে জানতে পেরে তারা এখন আবেদন করছেন।

তাদেরই একজন শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মহররম আলীর একমাত্র মেয়ে নাসিমা। তিনি কারওয়ান বাজার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর দুই বার্নার চুলার বিল মওকুফের আবেদন করেছেন চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি।

নাসিমা বলেন, আমি ভাড়া বাসায় থাকি। ঠিকানা অনুযায়ী আমার গ্যাস অফিস কার্যালয় সোবহানবাগ। প্রথমে আবেদনপত্র আমার অঞ্চলে পৌঁছাইনি। আমি বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানালে অনলাইনে কাগজপত্র পাঠিয়ে দেন। কিন্তু সেখানকার কর্তৃপক্ষ এভাবে না দিয়ে সরাসরি হাতে ফাইল পাঠাতে বলেন। তারা তা পাঠান। গ্যাস বিল মওকুফের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তবে বিদ্যুৎ বিল মওকুফের চিঠি পেয়েছি ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে।

ডিপিডিসির এসই, এনওসিএস (নারিন্দা) তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আব্দুল মজিদ কালবেলাকে বলেন, ২০০০ সালের গেজেট অনুযায়ী আনুমানিক ৫৭৪ জন বিদ্যুৎ বিল মওকুফের আবেদন করেছিলেন। তার মধ্যে ৩২২ জন ছিলেন সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা। তারা কোনো সুবিধা পাচ্ছেন না। ২৫২ জন শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার এবং যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা বিদ্যুৎ বিল ২০০ ইউনিট পর্যন্ত মওকুফ সুবিধা পাচ্ছেন। এবার তিনজন খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা বিদ্যুৎ বিল মওকুফ সুবিধা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন।

২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা পাওয়ার ডিস্টিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কোম্পানি সেক্রেটারি মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট প্রবিধান-২০২২ অনুযায়ী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিদ্যুৎ বিল মওকুফ সুবিধা এবং মওকুফ বিদ্যুৎ বিলের অর্থের জোগানের বিষয়ে স্পষ্টীকরণ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে গেজেটের অনুচ্ছেদ-৫(খ)-১৮-এর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের একাধিক নিজস্ব ফ্ল্যাট বা বাড়ির সংযোগের ক্ষেত্রে, মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়িতে বসবাসকারী ভাড়াটিয়ার ক্ষেত্রে, একের অধিক মিটার সংযোগ থাকলে, আবাসিক সংযোগ ছাড়া অন্য কোনো সংযোগ ক্ষেত্রে বিল মওকুফের সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে স্পষ্টীকরণ।

ডিপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকাশ দেওয়ান কালবেলাকে বলেন, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য নিজস্ব ও ভাড়া বাড়ির ২০০ ইউনিট বিদ্যুৎ বিল মওকুফের নির্দেশ ছিল। খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার ক্ষেত্রে ১৮ নম্বর অনুযায়ী নিজস্ব পুরো বাড়ির বিদ্যুৎ বিল মওকুফের সুবিধার উল্লেখ থাকলেও ভাড়া বাড়ির কোনো উল্লেখ নেই। কোনো নির্দিষ্ট বিদ্যুৎ ইউনিটের উল্লেখ নেই। ব্যবহারকারী যদি ২০০-এর বদলে ২ বা ৫ হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার করে থাকেন তখন আমরা কী করব? বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এ বিষয়ে পরামর্শ চাইব। খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধারা আবেদন করতে থাকুন। এই সমস্যাগুলো সমাধান হলেই আমরা তা কার্যকর করব। আমরা অবশ্যই ইতিবাচক পদক্ষেপ নিব।

ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কাউসার আমীরের মতে, এবার রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির পরিপ্রেক্ষিতে একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা বিদ্যুৎ বিল মওকুফের জন্য আবেদন করেছেন। আমরা ইতিবাচকভাবেই এগোচ্ছি। ২০০০ সালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের জন্য ২০০ ইউনিট বিদ্যুৎ মওকুফের নির্দেশ থাকলেও এবারের গেজেটে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নির্দিষ্ট ইউনিট ব্যবহারের উল্লেখ নেই। সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী আমরা কাজ করব। বিল মওকুফের আগে তথ্য যাচাইয়ের জন্য আমরা মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়কে পত্রের মাধ্যমে জানিয়েছি। মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে বাজেট বরাদ্দ করতে হবে। এর পরই উনারা বিদ্যুৎ বিল মওকুফের আওতায় আসবেন। পূর্বের গেজেট অনুযায়ী ২৯৯ জন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা বিদ্যুৎ বিল মওকুফের আওতায় এসেছেন। এবার শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিবার থেকে একটি ও খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা একটি আবেদন করেছেন।

ঢাকা ওয়াসার বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক উত্তম কুমার রায় কালবেলাকে বলেন, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ অনুযায়ী, ঢাকা ওয়াসা ২০১০ ও ২০১২ সালে মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত তিনটি তালিকায় ২৬৯ জন (প্রথম তালিকায় ১৮৫ জন, দ্বিতীয় তালিকায় ৫৬ জন এবং তৃতীয় তালিকায় ২৮ জন) রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতাপ্রাপ্ত শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের পানির বিল মওকুফ-সংক্রান্ত বিষয় প্রেরণ করে। এই তালিকা অনুযায়ী যারা যোগাযোগ করেছেন তাদের মধ্যে ১৭৪ জন পানির বিল মওকুফ সুবিধার আওতায় এসেছেন।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাষ্ট থেকে আরও কিছু পত্র এসেছে। কয়েকজনকে এই সুবিধা দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। তাদের নাম, ঠিকানা যাচাইয়ের পর্যায়ে রয়েছে। সঠিক হলে তাদেরও এ সুবিধার আওতায় আনা হবে। যারা নাম-ঠিকানা দিয়েছেন, গেজেট নম্বর বা আইডি নম্বর উল্লেখ করেননি তাদের ক্ষেত্রে ঢাকা ওয়াসার পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাষ্টের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তথ্য পাঠালে আমরা যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পানি বিল মওকুফের আওতায় আনব।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

চুয়াডাঙ্গায় হিট অ্যালার্ট জারি

৮০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা, সতর্কতা জারি

পাবলিশহার এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন মিতিয়া ওসমান

৮৪ জন গ্রাউন্ড সার্ভিস এসিস্টেন্ট নিয়োগ দিল বিমান

প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের শাড়ি বন্ধুদের দিলেন ব্যারিস্টার সুমন

‘নতুন প্রজন্মের মাঝে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের তাৎপর্য তুলে ধরার আহ্বান’

লক্ষ্য যাত্রী সেবার মানোন্নয়ন  / ৮৪ জন গ্রাউন্ড সার্ভিস অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দিল বিমান

নওগাঁয় সিআইডি পরিচয়ে চাঁদাবাজি, অতঃপর...

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ১১ হাজার মানুষকে

প্রবাসীদের রেমিট্যান্স উন্নয়নের অন্যতম মূল চালিকা শক্তি : দীপু মনি

১০

প্রচণ্ড তাপদাহে অগ্নি দুর্ঘটনা প্রতিরোধে যা করবেন

১১

মেঘনায় জাটকা ধরায় ২০ জেলে আটক

১২

হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠক / বিএনপির কৌশল বুঝতে চায় ব্রিটেন

১৩

মদ বিক্রেতার হামলায় আহত হয়ে মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর

১৪

যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক রিমান্ডে 

১৫

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে অভিবাসী পাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার ২৪

১৬

সাভারে গ্যাস বিস্ফোরণে দগ্ধ ৩

১৭

বিএনপি-জামায়াত দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে : লিটন

১৮

শিল্প এবং সংস্কৃতির উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে : তথ্যপ্রতিমন্ত্রী 

১৯

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গলা কেটে হত্যা

২০
*/ ?>
X