রাজন ভট্টাচার্য
প্রকাশ : ০১ মে ২০২৩, ০৮:৫৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই রেললাইন পুরোনো, ওজন ছিল অর্ধেক

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই রেললাইন পুরোনো, ওজন ছিল অর্ধেক

সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেললাইনের পাত বেঁকে যাওয়ার দুটি ঘটনা ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে। এতে ট্রেনের যাত্রীরা যেমন উদ্বিগ্ন, তেমনই রেল কর্তৃপক্ষও নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে নড়েচড়ে বসেছে। ঘটনা দুটি তদন্তে ইতোমধ্যেই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশজুড়ে তাপদাহের কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তবে দুর্ঘটনাস্থলের রেললাইন পুরোনো হওয়া ও ওজন কম থাকাও দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।

গত বৃহস্পতিবার ও শনিবার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাত বেঁকে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে প্রথম ঘটনায় বৃহস্পতিবার মালবাহী ট্রেনের সাতটি বগি লাইনচ্যুত হয়। একদিন পর শনিবার নোয়াখালী থেকে ছেড়ে আসা ঢাকামুখী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রাবিরতি শেষে দাড়িয়াপুর এলাকা অতিক্রম করার পরপরই লাইনটি বেঁকে যায়। এ ঘটনায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম রেল যোগাযোগ কয়েকঘণ্টার জন্য বন্ধ ছিল।

দেশের সর্বমোট রেললাইনের দৈর্ঘ্য ২৮৭৭ কিলোমিটার। এসব রেললাইনের নিরাপত্তার জন্য প্রতি পাতের সংযোগস্থলে ফাঁকা রাখা হয়। সাধারণত গরমের কারণে লাইন লম্বা হতে পারে। এ সময় ফাঁকা অংশ না থাকলে কিংবা ওই অংশে লোহা বা শক্ত জাতীয় কিছু থাকলে লাইন সম্প্রসারণে বাধা পেয়ে বাঁকা হয়ে যেতে পারে। তাই লাইনের সঠিক তদারকি জরুরি। তা ছাড়া ট্রাক দুর্বল থাকলে লাইন বেঁকে যেতে পারে। এ বিবেচনায় চলতি তাবদাহ মৌসুমে দেশের পুরো রেলপথই ঝুঁকিপূর্ণ বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

এদিকে তীব্র গরমের কারণে লাইন বাঁকা হওয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটসহ সারা দেশে ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা কম গতিতে ট্রেন পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যেই

ঢাকা-চট্টগ্রাম ও সিলেট রেলপথের বিভিন্ন অংশে যাত্রীবাহী ট্রেন ৪০ কিলোমিটার ও মালবাহী ট্রেন ৩০ কিলোমিটার গতিতে চালানো হচ্ছে।

একটি নির্দিষ্ট এলাকায় বারবার কেন এই দুর্ঘটনা। তা ছাড়া ডুয়েল লাইনের অন্য অংশে দুর্ঘটনা কেন হয়নি? তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়েছে কালবেলার পক্ষ থেকে। কথা হয়েছে রেলওয়ের সাবেক কর্মকর্তা, যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে রেলওয়ের সর্বোচ্চ কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে।

গত কয়েকদিন ধরে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে। রেল কর্মকর্তারা বলছেন, তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি হলেই রেললাইন বেঁকে যেতে পারে। তা ছাড়া উচ্চ তাপমাত্রার সময় ট্রেন চলাচল করলে তাপ আরও বাড়ে। সর্বশেষ দুর্ঘটনা যেখানে ঘটেছে, সে এলাকায় রেললাইনের তাপমাত্রা ছিল ৪৯ ডিগ্রি। ফলে দ্বিতীয় দিনের মতো লাইন বেঁকে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দক্ষ জনবল না থাকা, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের অভাব, লাইনের পাতের সংযোগস্থলে পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা না থাকাই লাইন বাঁকা হওয়ার মূল কারণ।

রেলওয়ের সাবেক মহাপরিচালক আবু তাহের কালবেলাকে বলেন, কয়েকদিন ধরেই তাপমাত্রা অনেক বেশি। মূলত রেলের পাতের সঙ্গে স্লিপারের সংযোগ দুর্বল থাকলে এমন হতে পারে। লাইনের দুর্বল ফিটিং এমন দুর্ঘটনার বড় কারণ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, লাইনের প্রতিটি পাতের নিরাপদ দূরত্ব নিশ্চিত করা গেলে দুর্ঘটনা সহজেই এড়ানো সম্ভব।

দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন কালবেলাকে বলেন, ‘আমি তো প্রকৌশলী নই। তাই এ ব্যাপারে কোনো ব্যাখ্যা আমার কাছে নেই। দুর্ঘটনা নিয়ে তদন্ত চলছে। প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর কারণ নির্দিষ্ট করে বলা যাবে। তা ছাড়া রেলওয়ের মহাপরিচালক এ ব্যাপারে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি যা বলেছেন তাই সঠিক।’

মূলত অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণেই বিভিন্ন জায়গায় লাইন বাঁকা হচ্ছে। প্রথম ঘটনার পর প্রকৌশল বিভাগ থেকে সারা দেশে রেললাইন প্যাট্রলিং ও লাইন ঠান্ডা করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এজন্য গ্যাংওয়ে ভাগ করে দেওয়ার কথা জানিয়ে মহাপরিচালক বলেন, তাপমাত্রার কারণে সাময়িকভাবে ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করা হবে। যেসব এলাকায় লাইন বাঁকা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সেখানে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ট্রেনের গতি কম থাকবে। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

রেলওয়ের বিভাগীয় প্রকৌশলী সিরাজ জান্নাত বলেন, ‘যেখানে রেললাইন বাঁকা হয়ে গেছে, সেখানে গাছপালা তেমন নেই। খোলা জায়গায় রোদের তাপ বেশি হওয়ায় প্রচণ্ড গরমের কারণে রেলে পাত বাঁকা হয়েছে। শহরে যে তাপমাত্রা আছে, তার থেকে রেলে পাতের তাপ আমরা বেশি পাচ্ছি। তাই কাঠের স্লিপার বদলে কংক্রিটের স্লিপার বসানো হচ্ছে। এতে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে আশা করছেন তিনি।

আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচলের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ১১ এপ্রিল থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট রেলপথেও এ রকম নির্দেশনা দেওয়া হয়। নিয়মিত রেললাইনের তাপমাত্রা মেপে লাইন সোজা আছে কি না, যাচাই করতে রেলওয়ের ছয়টি দল কাজ করছে। নির্দেশনা অনুযায়ী, সকাল ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচল করছে। যত দিন তাপমাত্রা বেশি থাকবে, এই নির্দেশনা কার্যকর থাকবে।

গ্লোবাল রোড সেফটি প্রোগ্রামের ট্রান্সপোর্ট কো-অর্ডিনেটর মাহিয়াত হাসনা স্বর্ণা বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রেললাইনকে সাদা রং করে দেওয়া হচ্ছে, যাতে সেটি কম তাপ শোষণ করে। যুক্তরাজ্য, ইতালিসহ অনেক দেশে এটা করা হচ্ছে। রেললাইনে সাদা রং করা হলে সেটির তাপমাত্রা পাঁচ থেকে দশ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে।

গরম ছাড়াও রেলের পাত এভাবে বেঁকে যাওয়ার ঘটনার পেছনে কয়েকটি কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। স্বর্ণা বলেন, রেল লাইনের রক্ষণাবেক্ষণ কীভাবে করা হচ্ছে, ঠিক মতো হচ্ছে কিনা, সেটাও কারণ হতে পারে। এই কারণে দেশের অন্যত্র না ঘটলেও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে হয়তো ওই নির্দিষ্ট স্থানে এই প্রবণতা বেশি দেখা দিচ্ছে। দুর্ঘটনা এড়াতে প্রচণ্ড গরম বা তাপদাহ চলার সময় দেশের অন্যসব রেললাইন পরীক্ষা করে দেখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী (পথ) মনিরুল ইসলাম বলেন, রেলপথের বিভিন্ন অংশে রেললাইনের পাশে রেলওয়ের লোকজন পানির বালতি নিয়ে পাহারা দিচ্ছেন। যেখানে লাইন বাঁকা হওয়ার আশঙ্কা আছে, সেখানে পানি কিংবা কচুরিপানা দিয়ে ঠান্ডা করা হচ্ছে। এই পদ্ধতি কোনোভাবেই বিজ্ঞান সম্মত নয়, বলছেন যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা।

এ বিষয়ে রেলের পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী আবু জাফর মিয়া বলেন, বর্তমানে প্রতি মিটারে ৬৪ কেজি ওজনের রেল পার্টি ব্যবহার করা হয়, যা অধিকতর তাপমাত্রা সহনীয় ও মজবুত। আর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ওই স্থানে যে রেল পার্টি ব্যবহৃত হয়েছে, তা অনেক আগের এবং সেগুলো ৭৫ পাউন্ড অর্থাৎ ৩৩-৩৪ কেজির। তবে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার ব্যাপারে এটা তেমন গুরুত্ব বহন করে না। মূলত এবার দেশের তাপমাত্রা ৪০-৪২ ডিগ্রি উঠলেও প্রচণ্ড রোদে রেললাইনের তাপমাত্রা উঠে যায় ৫০-৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এটাই রেললাইন বেঁকে যাওয়ার অন্যতম কারণ। এ অঞ্চলে ঢালাই স্লিপার লাগানো এবং উপযুক্ত পাথর দিয়ে মজবুত করা হলে আর রেল পার্টি বেঁকে যাবে না বলে মনে করেন রেলের পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান প্রকৌশলী।

বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক মহাপরিচালক ইঞ্জিনিয়ার আফজাল হোসেনও মনে করেন, তাপমাত্রা বাড়ার কারণেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেললাইন বেঁকে গেছে। তিনি বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই তীব্র গরমে রেল পার্টি বেঁকে যায়। অনেক সময় রেললাইনের যে টেম্পারমেন্ট বা তাপ ধারণক্ষমতা তার চেয়ে বেশি তাপমাত্রা বিরাজ করলে রেলপার্টি তা ধারণ করতে না পেরে বেঁকে যায়। তাই গ্যাপিং (ফাঁকা) সিস্টেম সঠিকভাবে কার্যকর রাখা দরকার।

যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের দুর্ঘটনা গবেষনা প্রতিষ্ঠান (এআরআই) পরিচালক অধ্যাপক ড. এম শামসুল হক মনে করেন, তীব্র গরমে রেল পার্টি বেঁকে যেতে পারে—এই ধারণা ঠিক না। তিনি বলেন, এর চেয়েও বেশি তাপমাত্রায় বহু দেশে ট্রেন চলছে। আমার মনে হয়, রক্ষণাবেক্ষণের অভাব রয়েছে। এখানে পার্টিতে যে গ্যাপ থাকার কথা, সেটা ছিল কিনা বা গ্যাপের মধ্যে কোনো সলিড জিনিস ঢুকেছিল কি না—এসব বিষয়ে তদন্ত করতে হবে। তা ছাড়া যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে, সেখানে পাশের লাইন কিন্তু অক্ষত। তাহলে বিষয়টি অনেকটাই স্পষ্ট, তা হলো লাইনের প্রয়োজনীয় রক্ষণাবেক্ষণের অভাব। তা ছাড়া যদি এ সামান্য তাপমাত্রায় রেল পার্টি বেঁকে যেত, তাহলে তো এ সময় দেশের অন্যান্য অংশেও রেললাইন আকাবাঁকা হয়ে থাকত। বিশেষ করে চুয়াডাঙ্গা-যশোর এলাকায় ট্রেন চালানোই কঠিন হতো। তাই আমার মনে হয়, সঠিকভাবে রেললাইন রক্ষণাবেক্ষণ হচ্ছে না।

এজন্য সারাদেশের রেলপথ ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, মানসম্পন্ন রেল স্লিপার না থাকা এবং পুরোনো পার্টির ওপর দিয়ে মাত্রাতিরিক্ত ভারী মালপত্র বহনের কারণেও রেলপার্টি দেবে বা বেঁকে যেতে পারে।

রেলওয়েতে শিক্ষিত ও অভিজ্ঞ জনবলের অভাব থাকার কথা জানিয়ে এই বিশেষজ্ঞ বলেন, দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। শিক্ষা দেখে জনবল নিলে হবে না। যার যে কাজ তা বিবেচনায় নিয়ে জনবল নিয়োগ করতে হবে। তিনি বলেন, নজর যদি উন্নয়নের দিকে চলে যায়, তাহলে যে কোনো বিভাগে সংকট বাড়ে। কারণ উন্নয়নে লাভ বেশি। তাই শুধু উন্নয়নের দিক চিন্তা করলে হবে না। রেললাইন খুবই স্পর্শকাতর বিষয়। তাই সারা পৃথিবীতে রেললাইন রক্ষণাবেক্ষণের গুরুত্ব অনেক বেশি। আমাদেরও সেদিকে নজর দেওয়া জরুরি।

এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি জানান, বেঁকে যাওয়া রেললাইন মেরামত করে সচল রাখা হয়েছে। তবে এখনো স্লিপারের পুরোপুরি ফিটিংস কাজ শেষ না হওয়ায় ঢাকামুখী আপলাইনের ৭০০ মিটার এলাকায় সব ট্রেন ১০ কিলোমিটার গতিতে চলছে। গত শনিবার রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম সিলেটের সঙ্গে ঢাকামুখী আপলাইনের মেরামত কাজ শেষে লাইন সোজা করার পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। তবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের গোকর্ণ লেবেল ক্রসিং এলাকা থেকে দুর্ঘটনাকবলিত দারিয়াপুর পর্যন্ত আপলাইনের ট্রেনগুলোকে রেলওয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ১০কিলোমিটার গতিতে চলতে হচ্ছে।

আখাউড়া রেলওয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান আহমেদ তারেক বলেন, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হলেও দুর্ঘটনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইনের স্লিপার ফিটিংয়ের কাজ চলছে। কাঠের স্লিপার বদলে সিসি স্লিপার বসানো হচ্ছে।

ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক থাকার কথা জানিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার রফিকুল ইসলাম বলেন, যতদিন ফিটিংস কাজ পুরোপুরি শেষ না হয়, ততদিন দুর্ঘটনাকবলিত এলাকার ৭০০ মিটার অংশে রেল লাইনের ধারণক্ষমতার ওপর নির্ভর করে ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টেকনাফে অপহৃত ১০ জনকে টাকার বিনিময়ে মুক্তি

ঢাবির বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় সেরা তিনে যারা

সড়ক দুর্ঘটনায় নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩

ঢাবির কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ফল প্রকাশ

‘ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার’

আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত

ইসরায়েলে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ১৩০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

ফিলিস্তিনিদের পক্ষ নিয়ে মার্কিন কর্মকর্তার পদত্যাগ

এবার ড. ইউনূসের ইউনেস্কোর পুরস্কার নিয়ে মুখ খুললেন তার আইনজীবী

দাম কমেছে অর্ধেক, তবুও মিলছে না ক্রেতা

১০

একটা জাতি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে : ফখরুল

১১

জেল থেকে মুক্ত হয়ে আলভেজের পার্টি

১২

ব্যাংকের ভেতর থেকেই গ্রাহকের টাকা ছিনতাই

১৩

একনেকে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন 

১৪

সুলতান আহমেদ হাওলাদারের মৃত্যুতে জাপা চেয়ারম্যানের শোক

১৫

সাতক্ষীরায় নদীর বেড়িবাঁধ সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগ

১৬

ভয়ংকর ত্রয়ীতে নতুন স্বপ্ন ব্রাজিলের

১৭

বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্য / কোনো গ্রুপ নয়, সবাইকে নিয়ে কাজ করব

১৮

রাজনীতিতে আসছেন সানিয়া মির্জা!

১৯

শেষ হচ্ছে না ‘পুষ্পা’র গল্প, আসবে তৃতীয় কিস্তি

২০
*/ ?>
X