প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে

কর্ণফুলীর পেটে অবৈধ স্থাপনা।
কর্ণফুলীর পেটে অবৈধ স্থাপনা। ছবি : মোহাম্মদ সুমন

দৈনিক কালবেলার প্রথম পৃষ্ঠায় গত ৯ ফেব্রুয়ারি ‘আর কত সইবে কর্ণফুলী’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনের একাংশের প্রতিবাদ জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক)। বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, চবকের আওতাধীন এলাকায় গড়ে ওঠা সব অবৈধ স্থাপনা ২০২১ সালে উচ্ছেদ করা হয়েছে। আর বন্দর কর্তৃপক্ষ নদীভুক্ত কোনো জমি লিজ দেয় না। শাহ আমানত সেতু এলাকায় বর্তমানে কর্ণফুলী নদীর প্রশস্ততা ৮০০ মিটারের বেশি। প্রতিবেদনে এ সংক্রান্ত যেসব তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে, তা সত্য নয়।

প্রতিবেদকের বক্তব্য : প্রকাশিত প্রতিবেদনে কালবেলার নিজস্ব কোনো বক্তব্য ছিল না। যেসব তথ্য ছাপা হয়েছে, তা চট্টগ্রাম নদী ও খালরক্ষা আন্দোলনের নেতা এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য। চবক শাহ আমানত সেতু এলাকায় বর্তমানে নদীর প্রশস্ততা ৮০০ মিটারের বেশি দাবি করলেও নদী ও খালরক্ষা আন্দোলনের কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২০ সালের ২১ সেপ্টেম্বর তারা ওই এলাকায় জরিপ পরিচালনা করেন।

এ সময় তারা সেখানে ভাটার সময় প্রশস্ততা পেয়েছেন ৪১০ মিটার। আর জোয়ারের সময় তা ছিল ৫১০ মিটার পর্যন্ত। এ ছাড়া প্রতিবেদন তৈরি করার সময় বন্দর কর্তৃপক্ষের বক্তব্যের জন্য বন্দরের মুখপাত্র ও সচিবকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।

এ সম্পর্কিত খবর

No stories found.
logo
kalbela.com