মারওয়ান বিশারা
প্রকাশ : ৩১ মার্চ ২০২৩, ০৮:৫০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

অশান্তির কেন্দ্রবিন্দু ইসরায়েল

অশান্তির কেন্দ্রবিন্দু ইসরায়েল

ইসরায়েল বর্তমানে একটি অশান্তির কেন্দ্রবিন্দু। আর এর মূলে রয়েছে একটি অনিয়ন্ত্রিত মিথ্যাচার। মিথ্যাবাদী ব্যক্তির পরিচয় ফাঁস হয়েছে অনেক আগেই। তবে তিনি যে মিথ্যা প্রচার করেছেন, তা মাত্রই উন্মোচিত হতে শুরু করেছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহু তার নিজের সৃষ্ট সংকটের কারণে এ পর্যন্ত অনেকবার মিথ্যা বলেছেন। এ ব্যাপারটি কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয়। তিনি তার প্রাক্তন এবং বর্তমান জোটের অংশীদারদের মধ্যে একজন মিথ্যাবাদী হিসেবেও বেশ খ্যাতিমান। আবার তাকে নানা বিশেষণে ভূষিত করা যায়—যেমন একজন মিথ্যাসক্ত ব্যক্তি, একজন সিরিয়াল মিথ্যাবাদী। আর আমার মতে, তিনি ‘সব মিথ্যাবাদীর চেয়েও বড় মিথ্যাবাদী’। এমনকি সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি ও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো পশ্চিমা নেতারাও তার সম্পর্কে এমনটিই ভাবতেন।

তবে কিছু ব্যাপার দিনের আলোর মতো সত্য। এখানে সাদাকে সাদা বা কালোকে কালো বলার মতো ঘটনাও ঘটেছে অনেক। সম্ভবত সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ছাড়া এমন একজন রাজনীতিবিদ সম্পর্কে এরকম ব্যাপক ঐকমত্য ইতিহাসে খুব কমই দেখা গেছে। আবার নেতানিয়াহু হলেন এমন একজন রাজনীতিবিদ যার নৈতিকতার রয়েছে প্রচণ্ড অভাব। তিনি নিজের স্বার্থের জন্য অন্যদের স্বার্থ বিনষ্ট করতে সর্বদা অগ্রণী ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ২০২২ সালে তার হারানো প্রধানমন্ত্রিত্ব পুনরুদ্ধারের জন্য নেতানিয়াহু ইসরায়েলের অভিজাত সম্প্রদায়, মিডিয়া এবং বিচারব্যবস্থা নিয়ে একটি জনপ্রিয় প্রচারণা চালিয়ে ছিলেন। আর এ প্রচারণার পুরোটাই ছিল মিথ্যার বুলিতে ঠাসা। এই স্বঘোষিত উদারপন্থি নেতা ধর্মান্ধদের সমন্বয়ে একটি জোট সরকার গঠন করেন। কারণ তার উদ্দেশ্য ছিল পুরোনো রাষ্ট্রে ফিরে গিয়ে দেশটিকে একটি মৌলবাদী ‘ইহুদি রাষ্ট্রে’ পরিণত করা। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন যে, বিচার বিভাগের এজেন্ডার পেছনে তার কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য নেই। এ এজেন্ডা মূলত আদালতকে ক্ষমতাসীন সংখ্যাগরিষ্ঠদের ইচ্ছার কাছে অধীন করতে চায়। কিন্তু বাস্তবে তিনি ইসরায়েলের সর্বাধিক ধর্মান্ধ দলগুলোর সঙ্গে এক ধরনের আত্মিক চুক্তি করেছেন। এ চুক্তির কারণে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়া সত্ত্বেও তিনি এখনো কারাগারের বাইরে অবস্থান করছেন। সেইসঙ্গে তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার নেতৃত্বও দিচ্ছেন। বিনিময়ে, তিনি তাদের রাষ্ট্র ও সমাজের ওপর তাদের অতিধর্মীয় উদ্দেশ্যগুলো চাপিয়ে দিতে সহযোগিতা করছেন। এতে করে ইসরায়েলের ফিলিস্তিনি সংখ্যালঘুরা আরও দুর্দশাগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। নেতানিয়াহু ইসরায়েলি রাষ্ট্রের ক্ষমতা ধরে রাখতে যে কোনো কিছু করতে প্রস্তুত। এমনকি তিনি এই রাষ্ট্র উন্নয়নে ধর্মনিরপেক্ষ উদারপন্থি আশকেনাজি-আধিপত্যবাদীদের সব স্থাপনাকে দুর্বল করে তোলার জন্য ইসরায়েলি রাজনীতির কুখ্যাত গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতা ধরে রাখতে চাইছেন এবং এর জন্য যা কিছু করা দরকার, তা তিনি করছেন। নেতানিয়াহু নিজে একজন ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ। তবে একই সঙ্গে তিনি আশকেনাজি, অতিধর্মীয়, অতি-জাতীয়তাবাদী এবং সেফার্ডিক সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে তার নিজের জন্য সমর্থনের আদেশ দেন। আর এদের সবার সাহায্যে তিনি হয়েছেন ইসরায়েলি রাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী। অনেকে তাকে ‘ইসরায়েলের রাজা’ বলেও অভিহিত করেন। নেতানিয়াহু সম্ভবত ভাবেন যে তিনি ডিজেনগফ স্ট্রিটে কাউকে গুলি করে মেরে ফেললেও তিনি ভোটে কখনো হেরে যাবেন না। এ অহংবোধের কারণেই তিনি নেসেটের মাধ্যমে তার আমূল, উদারনৈতিক এবং রূপান্তরমূলক আইনি এজেন্ডাকে বলপূর্বক পরিচালনা করেছেন। কিন্তু এ এজেন্ডার বিপক্ষে ক্রমবর্ধমান অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিকভাবে, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের, বিরোধিতাকে তিনি উপেক্ষা করে গেছেন। তবে এটা ভুল। বড় ধরনের একটা ভুল। নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধচারণকারীরা উপসংহারে পৌঁছতে বেশি সময় নেয়নি। তারা বুঝতে পেরেছিল যে, একবার বিচার বিভাগীয় ‘সংস্কার’ যদি পাস হয়ে যায়, তাহলে বিচার বিভাগের তত্ত্বাবধান তুলে নেওয়া হবে। একই সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টকে একপাশে সরিয়ে দেওয়া হবে। আর এরকমটা ঘটলে প্রধানমন্ত্রী এবং ষড়যন্ত্রকারীরা ইসরায়েলিদের জীবনের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পেয়ে যাবে এমন কোনো আইন প্রণয়ন করে ফেলতে পারেন। দুর্ভাগ্যবশত তাদের থামানোর জন্য কোনো আইনি উপায় নেই। এ ঘটনার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায়, পুরোনো উদারপন্থি আশকেনাজি-আধিপত্য ব্যবস্থাকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার এবং নতুন স্বৈরাচারী শাসনের সঙ্গে প্রতিস্থাপন করার জন্য নেতানিয়াহুর প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ফেটে পড়ে সর্বস্তরের ইসরায়েলিরা। হাজার হাজার ধর্মনিরপেক্ষ এবং উদারপন্থি ইসরায়েলিরা নেমে আসে ইসরায়েলের বিভিন্ন রাস্তায়। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এসব প্রতিবাদী ইসরায়েলিরা রাষ্ট্রকে পঙ্গু করে দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে। তা ছাড়া তারা বিভিন্ন বন্দর, তেল আবিব বিমানবন্দর এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ করে দেওয়ারও হুমকি দিয়েছে। তীব্র জনরোষের মুখে নেতানিয়াহু অবশেষে গত সোমবার তার সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটেছেন। একই সঙ্গে তিনি এ উত্তেজনা প্রশমনের জন্য তার এজেন্ডা নিয়ে সংসদীয় ভোট বিলম্বিত করালেন। কিন্তু বিরোধী নেতাদের মধ্যে অনেকেই, যেমন নেতানিয়াহুর সাবেক জোটের অংশীদার বেনি গ্যান্টজ, জাতীয় (পড়ুন ইহুদি ইসরায়েলি) স্বার্থের নামে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য প্রস্তুত বলে মনে হচ্ছে।

দেশপ্রেমে বলীয়ান এবং স্বাধীনতার প্রতিরক্ষায় ইসরায়েলি পতাকা ওড়ানো অনেকেই মনে করছেন যে তাদের ঔপনিবেশিক ইসরাইল যতক্ষণ পর্যন্ত ফিলিস্তিনে তার নিপীড়ক ইহুদি আধিপত্য বজায় রাখবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের বর্ণবাদের প্রবণতা বজায় থাকবে। এতে ইন্ধন জোগাবে অত্যাচারী ফ্যাসিবাদ ও ধর্মান্ধতা। তবে তারা এটা বুঝতে পারছে না বা স্বীকার করতে চাইছে না যে, নতুন প্রজন্মের দুর্বৃত্ত ও ধর্মীয় চরমপন্থি, যেমন মন্ত্রী ইটামার বেন গাভির এবং বেজালেল স্মোট্রিচ হচ্ছে ইসরায়েলের দখলদারিত্ব এবং অবৈধ বসতি স্থাপনের উদ্যোগের অপ্রত্যাশিত ফসল। যদি ইসরায়েলি যুবকরা তাদের অনুসরণ করে, তাহলে এ ধরনের ব্যক্তিরা হিংসাত্মক বর্ণবাদ শাসন অব্যাহত রাখবে। আবার এ ব্যবস্থার ফলে তারা নানা ধরনের সহযোগিতা পেয়ে অনেক শক্তিশালী ও বিপজ্জনকও হয়ে উঠবে। আধিপত্যে বিস্তারের জন্য ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড এবং বিপরীতে স্বাধীনতার জন্য ফিলিস্তিনিদের সংগ্রামের মধ্যে কোনো নৈতিক সমতা নেই। গত তিন দশকের বর্ণবাদ উভয়পক্ষের ওপর মোটামুটি একই প্রভাব ফেলেছে। উভয় সমাজে ধর্মীয় ও চরমপন্থি কার্যক্রম দিনে দিনে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। সেইসঙ্গে নতুন সহিংস চক্র গজিয়ে উঠেছে যা সহিংসতা পরবর্তীকালে আরও ধর্মান্ধতার দিকে নিয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

তবে বর্তমান সমস্যার সমাধান কীভাবে হবে বা কখন শেষ হবে তা এখনো অস্পষ্ট। কিন্তু একটা ব্যাপার পরিষ্কার—ইসরায়েলে বিদ্যমান সামাজিক বিভেদগুলো আরও গভীর হতে থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত না দেশটি সবচেয়ে বড় মিথ্যার মোকাবিলা না করে। দেশটি মূলত ইহুদি গণতন্ত্র, একটি উদার দখলদারী রাষ্ট্র এবং ফিলিস্তিনিদের সভ্যভাবে নির্যাতনকারী। আর এ মিথ্যাটিই ১৯৯০-এর দশকে শুরুতে ব্যাপক পরিচিত হয়ে ওঠে। তখন আমেরিকার সহায়তায় ইসরায়েল একটি শান্তি প্রক্রিয়ায় এগিয়ে যাচ্ছিল। আর এর ফলে ইসরায়েল ফিলিস্তিনের ৭৮ শতাংশের বেশি অংশে একটি বসতি স্থাপনকারী-ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার সুযোগ পায়। আর এ রাষ্ট্রটি হয়ে ওঠে একটি পরিশ্রমী, উদার রাষ্ট্র যার কেন্দ্রস্থলে ছিল ধর্মনিরপেক্ষ তেল আবিব। স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পাশাপাশি এ রাষ্ট্রটি হয়ে ওঠে পশ্চিমা এবং মধ্যপ্রাচ্যে সম্পূর্ণরূপে সুসংহত একটি রাষ্ট্র।

কিন্তু এভাবে রাষ্ট্র স্থাপন কোনো সঠিক বিকল্প বা বিজ্ঞ সিদ্ধান্ত ছিল না। বরং এ রাষ্ট্রটি দক্ষিণ আফ্রিকার মতো একটি বর্ণবাদী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। জর্ডান নদী থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত ঐতিহাসিক ফিলিস্তিনের প্যালেস্টাইনের সম্পূর্ণ অংশজুড়ে অবৈধ ইহুদি বসতিগুলোকে সম্প্রসারিত করা হয়েছে। তৈরি হয়েছে দুটি পৃথক রাজনৈতিক ব্যবস্থা, অর্থনীতি এবং অবকাঠামো। ধর্মান্ধ এবং উদারপন্থি ‘ইহুদি রাষ্ট্র’ যার কেন্দ্রে রয়েছে ধর্মীয়ভাবে অভিযুক্ত, দখলকৃত জেরুজালেম। তবে সহাবস্থানের উদার ফিলিস্তিনি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিল অহংকারী এবং লোভী ইসরায়েল। ইসরায়েল বিশ্বাস করেছিল যে, এটি সমগ্র ফিলিস্তিনের ওপর শাসন করার পাশাপাশি শান্তি, সমৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক বৈধতা উপভোগ করতে পারে।

নেতানিয়াহু ১৯৯৬ সালে, শান্তি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে উসকানি দেওয়ার পরেই ইসরায়েলের ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন। আর তার ক্ষমতা গ্রহণের ঠিক আগের বছর, মানে ১৯৯৫ সালে তার পূর্বসূরি ইতজাক রাবিনের হত্যাকাণ্ড ঘটে। তবে আমেরিকার পৃষ্ঠপোষকতাকে ধন্যবাদ না জানালেই নয়। ইসরায়েল দীর্ঘকাল ধরেই নানাভাবে মার্কিনি এ সহযোগিতা নিয়ে আসছিল। গত ৩০ বছরে ওয়াশিংটন ইসরায়েলের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করেছে। বিনিয়োগ করেছে উচ্চপ্রযুক্তি শিল্পে। অর্থায়ন করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে। এ ছাড়া মার্কিন সরকার বর্ণবাদ এবং ক্রমবর্ধমান সহিংসতা উপেক্ষা করে বিশ্বের বেশিরভাগ অংশের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য চাপ দিয়েছে।

গত কয়েক দশকের নিঃশর্ত মার্কিনি সমর্থন ইসরায়েলকে সার্বিকভাবে স্থূলকায় করে তুলেছে। এর ফলে ইসরায়েল নিজের সামর্থ্যের চেয়ে আরও বড় কোনো কিছু করার স্বপ্ন দেখে আসছে। কিন্তু বাস্তবতার নিরিখে বলতে গেলে, এপোক্যালিপটিক ফ্যাসিবাদ এবং ধর্মান্ধতার উত্থানের ফলে ইসরায়েল তার ধংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং, স্পষ্টভাবেই বলা যায় যে প্রতারণা ফাঁস হয়ে গেলেই, মিথ্যাবাদীর মিথ্যে বলাটা ধরা পড়ে যায়। তাই ইসরায়েলকে অবশ্যই তার হেঁয়ালি এবং ইহুদিবাদী ফাঁদ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। একই সঙ্গে ঔপনিবেশিক ও উদারপন্থি, ইহুদি এবং গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ ও ধর্মান্ধ হওয়ার ভান করা বন্ধ করতে হবে। ইসরায়েলের উচিত সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া। ধর্মান্ধরা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললে তা আর বদলানো নাও যেতে পারে।

লেখক : আলজাজিরার সিনিয়র রাজনৈতিক বিশ্লেষক। নিবন্ধটি আলজাজিরা থেকে অনুবাদ করেছেন তৌহিদা জান্নাত

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পুকুরে মাছের সঙ্গে উঠে এলো মরদেহ

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর ওপর হামলা, স্বর্ণালংকার ও টাকা লুটের চেষ্টা

প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পুষ্টি চাহিদা পূরণ করছে পারিবারিক পুষ্টি বাগান

বাকেরগঞ্জে অনুমোদন বিহীন দূরপাল্লার গাড়ি চলাচল বন্ধের দাবি

টিসিবির পণ্যের সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে হামলার শিকার সাংবাদিক

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শালিকে কোপাল দুলাভাই 

৯ মাসেই রির্জাভ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার বিক্রি

বাঙলা কলেজ ছাত্রলীগ নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

চাঁদপুরে ২ শ্রমিককে ইট ভাটায় আটকে রাখার অভিযোগ

অপরাধী শনাক্ত করবে সিসি ক্যামেরা

১০

ই-সিগারেট / নতুন মোড়কে পুরনো সর্বনাশ

১১

নন্দীগ্রামে প্রেসক্লাবের তুহিন সভাপতি, হানিফ সম্পাদক

১২

মসজিদে নামাজের সময় এসি বিস্ফোরণ

১৩

সপ্তাহের ব্যবধানে একই এলাকায় আবারও খুন

১৪

বদরের শিক্ষায় ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে : সেলিম উদ্দিন

১৫

মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপ

১৬

‘এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন’

১৭

‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কারের যে প্রমাণ দিল ইউনূস সেন্টার

১৮

মেহেদির রং শুকানোর আগে প্রাণ গেল যুবকের

১৯

আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি (২৯ মার্চ ২০২৪, শুক্রবার)

২০
*/ ?>
X