রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ৩১ আগস্ট ২০২৪, ০২:৫৯ এএম
আপডেট : ৩১ আগস্ট ২০২৪, ০৭:৪৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

শিক্ষক দুর্গতি: নিয়তি-পরিণতি

শিক্ষক দুর্গতি: নিয়তি-পরিণতি

নিয়তি বা পরিণতির মতো অবস্থায় শিক্ষার্থী, শিক্ষকসহ গোটা শিক্ষা সেক্টর। শিক্ষার নিম্ন থেকে উচ্চস্তরকে যেভাবে ডুবিয়ে-চুবিয়ে ধ্বংস করা হয়েছে, তার মেরামত সহজ নয়। ভাঙা বিল্ডিং হলে মাস কয়েক বা আবর্জনায় মজে যাওয়া পুকুর হলে দিন কয়েক খনন করে একটা সাইজে আনা সম্ভব ছিল। শিক্ষা সেক্টরকে যে জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, তার জের গত কদিন শিক্ষক পালানো-খেদানোসহ অপমান-অপদস্থের ঘটনায়, যা চলে গেছে সাধারণ ঘটনার কাতারে। সরকার পতনে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী তার গুষ্টিসুদ্ধ দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। মন্ত্রী-আমলারাও। শিক্ষকদেরও কেন পালানো জরুরি হয়ে গেল? পলাতকরা পালিয়ে বেঁচেছেন, তাদের সম্প্রদায়ের বাকিরা নানান জায়গায় নানাভাবে অপদস্থ হচ্ছেন। আর উপলব্ধি করছেন পালালেই বোধহয় বুদ্ধিমানের কাজ হতো। কিন্তু যারা শুধুই শিক্ষক; শিক্ষাই যাদের পেশা, ধ্যানজ্ঞান তাদেরও কেন হেনস্তা হতে হবে?

কক্সবাজার টেকনাফের শিক্ষকদেরই অবস্থাই ধরুন। সেখানকার শিক্ষকরা সমাবেশ করে তাদের নিরাপত্তা চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন। স্মারকলিপিতে টেকনাফ উপজেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের জোরপূর্বক পদত্যাগ দাবি, হুমকি-ধমকি, বিভিন্নভাবে হেনস্তা ও নাজেহালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। এ কাণ্ড দেশের আরও নানান জায়গায় ঘটেছে। কেন, কারা তৈরি করেছেন এ অবস্থাটা? এ প্রশ্নের জবাব আছে। তবে দু-চার কথায় জবাব দেওয়া সম্ভব নয়। সরকার পতনের নমুনা দেখে শিক্ষক নামের চতুর দলবাজরা আগেভাগে পালিয়েছেন। এ শ্রেণিটা টানা কতগুলো অবাধে-উৎসাহে কী না করেছেন, কী হতে পারে পরিণতি—সেই আমলনামা নিজেদের কাছে রেখেছেন। আলামত বুঝে এ পেশার বাকিদের অনিরাপদ রেখে নিজেরা চম্পটও দিয়েছেন। দেশের উচ্চশিক্ষা পর্যায় থেকে গ্রামের প্রাইমারি স্কুল পর্যন্ত চম্পট দেওয়া শিক্ষকের তালিকা বেশ দীর্ঘ। তাদের কৃতকর্মের ফেরে এখন নাহালত ভোগ করা শিক্ষকের তালিকা নিশ্চয়ই আরও বেশি হবে। আর এ সুযোগে ব্যক্তিস্বার্থে মহলবিশেষের শিক্ষক অপমান-অপদস্থের তালিকা অবশ্যই আরও বেশি। এ ধরনের কিছু ঘটনার তথ্য গণমাধ্যমে আসছে।

সারা দেশে গত দুই সপ্তাহে বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চরম অকথ্য বিশৃঙ্খলা যাচ্ছে। এ সময়ে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান পালিয়েছেন। অপদস্থ হয়ে পদ ছেড়েছেন। আবার কেউ স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আবার প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে জোর করে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। বছরের পর বছর ধরে দলবাজি ও দুর্নীতি ও অপকর্মের কারণে ফেঁসেছেন অনেকে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ধাওয়ায় ভেগে যাওয়া সংখ্যাও অনেক। জবরদস্তির ঘটনা অনেক। দলবাজি, নোট-গাইড কোম্পানি থেকে টাকা খাওয়া, সহকর্মীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারসহ নানা অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ থাকলে ব্যবস্থা নেওয়ার নিয়মতান্ত্রিক ও যথাযথ প্রক্রিয়া থাকলেও তা অনুসরণ করা হচ্ছে না। শিক্ষা মন্ত্রণালয় চিঠি দিয়েছে মঙ্গলবার। এর আগে গত ২১ আগস্ট শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, শিক্ষাঙ্গনে বলপ্রয়োগ বা কাউকে ব্যক্তিগতভাবে অপমানিত করা যাবে না। যে যত অন্যায় করেছে, নিয়মমাফিক যত দ্রুত পারা যায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাস্তবে কে শোনে কার কথা!

শিক্ষক মাত্রই বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। তিনি শিক্ষার্থীর শিক্ষক, অভিভাবকেরও শিক্ষক। এক-একজন বহু শিক্ষকেরও শিক্ষক। একজন শিক্ষার্থীর প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠার পেছনে মা-বাবার চেয়ে শিক্ষকদের অবদান কম নয়। কখনো কখনো আরও বেশি। কিন্তু টানা গত কয়েকটা বছর শিক্ষকদের অনেকে আর শিক্ষক থাকেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ে লাল-নীল-সাদা গোলাপি ভাগ প্রকাশ্যে। অজগাঁয়ের প্রাইমারি বা মাদ্রাসার শিক্ষকও দলবাজির মগডালে উঠে গেছেন। শিক্ষা থেকে বহু দূরের বিষয় হয়ে পড়েছিল তাদের মূল বিষয়। এমপি, স্থানীয় আতিপাতি নেতার আশপাশে তাঁবেদারির প্রতিযোগিতা, দলীয় মিছিল-সমাবেশে আগে থাকা, বিচার-আচার, দেনদরবার, জমির দালালি কোনোটা বাদ দেননি। ছাত্রী, ছাত্রীর বোন বা মা-খালার শ্লীলতাহানি করে সিনা টান করে বীরত্ব দেখানোর ঘটনা পর্যন্ত বাদ দেননি। ভেতরে ভেতরে তারা অভিশাপ কামিয়েছেন আর চিহ্নিত হয়েছেন। এর একটা নগদ জের তারা ভুগছেন। কেউ পালিয়ে বেঁচেছেন। কেউ অপদস্থ হচ্ছেন। সংখ্যায় মোটেই তারা অনেক নন। কিন্তু গড়পড়তা হিসাবে ফেলে দিয়েছেন প্রকৃত শিক্ষকদেরও। দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, সম্পদপ্রীতি, অন্যায়-অবিচার, গর্ব-অহংকার ইত্যাদি শেখাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক লাগে না। পাড়া-মহল্লা, অলিগলিতেই এসবের সবক দেওয়া শিক্ষকে ভরা।

অপকর্মের বীজ বপনে গত কয়েক বছর প্রাতিষ্ঠানিক কিছু শিক্ষকের রেখে যাওয়া অবদান গোটা শিক্ষকসমাজকে কালিমালিপ্ত করেছে। সব শিক্ষককে এখন এর পরিণাম ভুগতে হচ্ছে। তারা এখন চাহিবামাত্র সম্মান পাবেন, চারদিকে আদাব-সালাম পাবেন, তা ভাবলে ভুল করবেন। তাদেরই প্রমাণ করতে হবে তারা দলবাজ নন, পালিয়ে যাওয়াদের মতো দুশ্চরিত্রের নন। কাজটা বড় কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ। কবি কাদের নেওয়াজের ‘শিক্ষকের মর্যাদা’ কবিতা শুনিয়ে সম্মান আদায় করার দিন কবেই শেষ হয়ে গেছে। জ্ঞান বা বিদ্যার্জনের জন্য শিক্ষকদের ভূমিকাকে দ্বিতীয় জন্মদাতার সঙ্গে তুলনা করে শাহ মুহম্মদ সগীর কবিতার ছন্দে লিখেছেন, ‘ওস্তাদে প্রণাম করো পিতা হন্তে বাড়, দোসর জনম দিলা তিঁহ সে আহ্মার।...’ শিক্ষক ভক্তি জাগাতে এমন কত কবিতা রয়েছে আমাদের ভান্ডারে। ‘শিক্ষক সেবিলে উন্নতি হয়’—এটি এক সময়ের নির্মোহ দীক্ষা। সেটা বাস্তবে চলে এসেছে, ‘শিক্ষক ছেঁচিলে উন্নতি হয়’ সবকে। চাণক্য শ্লোকে রয়েছে, ‘শিক্ষককে কখনো অবহেলা করা উচিত নয়। সৃষ্টি ও ধ্বংসের দুয়েরই বীজ লুকিয়ে রয়েছে শিক্ষকের মধ্যে।’ বাস্তবে তাদের মধ্যে অন্য কিছু লুকিয়ে থাকার ঘটনা বেশি। কেবল ৫ আগস্টের পর নয়, শিক্ষকদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা, কান ধরে ওঠবস করানো, ঘাড় ধরে পুকুরে ফেলে দেওয়া, গলায় জুতার মালা দেওয়া, জেল খাটানোর বহু ঘটনা আছে কয়েক বছর ধরে। আবার ক্ষমতাধর ছাত্রের কাছ থেকে অস্ত্র চালানো শেখার সচিত্র খবরও আমাদের দেখতে হয়েছে।

সভ্য মানুষ তথা প্রকৃত মানুষ তৈরির মহান কারিগর শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মর্যাদা শুধু কবিতায় সীমাবদ্ধ তা কিন্তু নয়, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মর্যাদা জাতিসংঘের শিক্ষাবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকো এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও সনদেও স্বীকৃত। যারা শিক্ষকতার মহান পেশায় যুক্তদের জন্য জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা ইউনেসকো এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও যৌথ উদ্যোগে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মর্যাদাবিষয়ক সনদ তৈরি করেছে। প্রাচীন ভারতীয় শিক্ষাকাঠামোর একটি ভিন্ন চিত্র ছিল। শিক্ষকের অপরিসীম মর্যাদা ছিল। তখনো বইপত্রের যুগ শুরু হয়নি। প্রাথমিক শিক্ষার একটি ধারা ছিল গুরুগৃহে জ্ঞানচর্চা। রাজা-মন্ত্রীর ছেলেরা গুরুগৃহে বিদ্যাচর্চা করতেন। গুরু অর্থাৎ সন্ন্যাসীরা বনের ভেতর কুটিরে জীবনযাপন করতেন। ধর্মচর্চা করতেন। রাজা-মন্ত্রী তাদের ছেলেদের নিয়ে এসে করজোড়ে প্রার্থনা জানাতেন। অনুনয় করতেন গুরু যাতে তাদের সন্তানদের দায়িত্ব নেন। রাজপুত্র, মন্ত্রীপুত্ররা গুরুর কুটিরে থেকে গুরুর সেবা করে জ্ঞানার্জন করতেন।

আগের সেই দিনগুলোকে গত ১৫-১৬ বছরে বাঘে খেয়েছে বললে তা হবে নিতান্তই খণ্ডিত কথা। ১৫-১৬ বছর শিক্ষক অপমানে তেজ বেড়েছে। শুরুটা বহু আগেরই। শিক্ষকরাও অসম্মানিত হওয়ার যাবতীয় পথঘাট বেছে নিয়েছেন। বলা হয়ে থাকে শিক্ষায় বিনিয়োগ হলে শিক্ষিত ও চৌকস জনগোষ্ঠী তৈরি হবে। নতুন নতুন গবেষণার ফলে দেশ থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক অঙ্গন আলোকিত হবে। যথারীতি শিক্ষায় বিনিয়োগ বেড়েছে। শিক্ষকদের বেতন ওই হারে বাড়েনি। তাদের অন্যভাবে কামাই রোজগারে আসক্ত করা হয়েছে। ১৮৫০-এর দশকে বাঙালিদের মধ্যে যারা সবচেয়ে বেশি বেতন পেতেন, বিদ্যাসাগর তাদের অন্যতম। তা সত্ত্বেও শুধু শিক্ষানীতিতে সরকারের সঙ্গে একমত হতে পারলেন না বলে, আদর্শের কারণে চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন। সাধারণ লোকেরা তখন নাকি তার সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘বিদ্যাসাগর চাকরি ছাড়লে খাবেন কী করে?’ তার উত্তরে বিদ্যাসাগর বলেছিলেন, তিনি আলু, পটোল বিক্রি করবেন, তাও ভালো।

আজকের ভালোর খোঁজ অন্যদিকে। এর পেছনে সামাজিক একাধিক কারণ অবশ্যই রয়েছে। শিক্ষকদের নিজেদের দায় রয়েছে সবচেয়ে বেশি। শিক্ষকরা সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে চান কি না, সেটা তাদের বিষয়। শিক্ষকের গাল আছে থাপ্পড় দেওয়ার জন্য, শিক্ষককে চড় দেওয়া যায়, পেটানো যায়, জোর করে পদত্যাগ করানো যায়, অল্প দরে রাজনৈতিক কর্মীও বানানো যায়। সমাজের কি গাল আছে? এই থাপ্পড়-অপমান কি সমাজের গায়ে লাগতে পারে না? বিষয়টা নির্ভর করছে রাষ্ট্রের ওপর। কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ নিতে গিয়ে সংবাদের শিরোনাম হওয়া সেই শিক্ষকের মতো বদলোকগুলোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হায়ার করে নিয়ে আসবেন, না দৃষ্টান্ত রাখার মতো কিছু করবেন, তা রাষ্ট্রের বিষয়। এখানে রাস্তা দুটি। নিদারুণ এ বাস্তবতার মধ্যে ডুবিয়ে রাখা নইলে একটা বিহিতে আসা। বিহিত শব্দটা তিন অক্ষরের। কাজটি সময়সাপেক্ষ। প্রধান অন্তর্বর্তী সরকারে বেশ কজন বরেণ্য শিক্ষাবিদ আছেন। প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জীবনের অনেকটা সময়ও কেটেছে শিক্ষকতায়। তিনি শিক্ষকদের বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে নিতে পারেন। শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদও একজন শিক্ষক। সবাইকে সতর্ক করে তিনি বলেছেন, জোরপূর্বক পদত্যাগে বাধ্য করে অস্থিরতা সৃষ্টি করলে প্রশাসন ভেঙে পড়তে পারে। শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পেতে অসুবিধা হবে। অর্থলোভী-ব্যক্তিত্বহীন, দলচাটা শিক্ষকদের সমস্যা হবে না। আয়-রোজগারসহ আলিশান জীবন তাদের। এ শ্রেণিটার যেনতেন নয়, দৃষ্টান্তমূলক বিচার সময়ের দাবি।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মিনা ফারাহকে জামায়াত আমিরের ফোন

২৪ চেতনায় সবাইকে জাগ্রত হতে হবে : শামীম

পাওনা টাকা নিয়ে ঝগড়া, ভাতিজাকে খুন করে গ্রেপ্তার চাচা

আর পি সাহা বিশ্ববিদ্যালয়ে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

মাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে : মৎস্য উপদেষ্টা

আজিজুল হক কলেজে কনসার্ট চলাকালে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তাপসসহ ৩০ জনের নামে মামলা

কিছু মানুষের ব্রেইন সিটিস্ক্যান করে দেখার ইচ্ছা, কীভাবে এত ক্রিমিনাল হতে পারে?

কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে তৃণমূলের আস্থা হুদাতে

১ হাজারে দৈনিক সুদ ১০০ টাকা!

১০

বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটেনের রাজা

১১

‘ড্রেসিংয়ে গেলে বলতেন আন্দোলনে গেছিলা ক্যান’

১২

৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ : যুবদল সম্পাদক

১৩

শহীদ শাকিলের কবরে ছাত্র ফেডারেশনের শ্রদ্ধা নিবেদন

১৪

দুই দিনের ব্যবধানে সোনার দাম বৃদ্ধি, ভরি কত?

১৫

সাগরে লুঘচাপের মধ্যেই বৃষ্টি নিয়ে বড় দুঃসংবাদ   

১৬

আ.লীগের ধ্বংসস্তূপ থেকে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ : রাশেদ প্রধান

১৭

সাতছড়ি উদ্যান দখল করে প্রভাবশালীদের লেবু চাষ

১৮

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কমিটি নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সংঘর্ষ

১৯

এবার মারা গেলেন পরীমণির প্রথম সিনেমার পরিচালক

২০
X