জাকির হোসেন লিটন
প্রকাশ : ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:৩৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

এনআইডি ২০২৬ সালে স্বরাষ্ট্রে নেওয়ার পরামর্শ

এনআইডি ২০২৬ সালে স্বরাষ্ট্রে নেওয়ার পরামর্শ

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম (এনআইডি) নির্বাচন কমিশনের পরিবর্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অধীনে ন্যস্ত করার জন্য তিন মেয়াদে পরিকল্পনার সুপারিশ করেছে কারিগরি সাব-কমিটি। স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি–এ সুপারিশে ধাপে ধাপে কার্যক্রম সম্পন্ন করার পরামর্শ দেওয়া হয়। সুপারিশ অনুযায়ী, ২০২৬ সালে সুরক্ষা সেবা বিভাগের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রমের ডাটাবেজ এবং নির্বাচন কমিশনের ভোটার তালিকার ডাটাবেজ স্বতন্ত্রভাবে পরিচালিত হতে পারে বলে মতামত দেয় কমিটি।

এ সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় বিধিমালা প্রণয়ন, অবকাঠামো তৈরি, জনবল নিয়োগ, ডাটা সেন্টার ও ডিজাস্টার রিকভারি সেন্টার স্থাপনসহ নানা পরামর্শ দেওয়া হয়। এনআইডি ডাটাবেজ পরিচালনার জন্য বিদ্যমান জনবল ও অবকাঠামো হস্তান্তরের রোডম্যাপ প্রদানের লক্ষ্যে গঠিত সাব-কমিটির প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে আসে। সম্প্রতি কারিগরি মূল কমিটির কাছে এ প্রতিবেদন হস্তান্তর করা হয়। প্রতিবেদনের অনুলিপি কালবেলার হাতে এসেছে।

গত বছর ১০ অক্টোবর আইনটিতে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হলেও বর্তমানে বহাল ২০১০ সালের আদলেই আইনটি করার নির্দেশনা দেয় মন্ত্রিসভা।

এর আগে ২০২১ সালের ১৭ মে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম নির্বাচন কমিশন থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করার সিদ্ধান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে নানা বিতর্ক শুরু হয়। সাবেক ইসি ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা সরকারি এ সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করে এনআইডি স্বরাষ্ট্রে নেওয়ার বিরোধিতা করেন। অন্যদিকে এনআইডি ইসি থেকে সরিয়ে স্বরাষ্ট্রে নেওয়ার জন্য তড়িঘড়ি করেন সরকারের কর্মকর্তারা।

তারা যে কোনো প্রকারে নির্বাচন কমিশন থেকে এনআইডি সরকারের নির্বাহী বিভাগের কাছে চান। এমন প্রেক্ষাপটে ওই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের পরিবর্তে সুরক্ষা সেবা বিভাগের অধীনে ন্যস্ত করার লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিবের (প্রশাসন ও অর্থ অনুবিভাগ) সভাপতিত্বে একটি কারিগরি কমিটি গঠন করা হয়। ওই কারিগরি কমিটির প্রথম সভায় এনআইডি ডাটাবেজ পরিচালনার জন্য বিদ্যমান জনবল ও অবকাঠামো হস্তান্তরের রোডম্যাপ প্রদানের লক্ষ্যে বিসিসির পরিচালক তারেক এম বরকতউল্লাহকে আহ্বায়ক করে ৪ সদস্যের সাব-কমিটি গঠন করা হয়।

ওই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর ওই সাব-কমিটির প্রথম সভায় কমিটির কাজের সুবিধার্থে বিজিডি ই-গভ সিআই আরটি-এর ৮ জন এবং নির্বাচন কমিশনের মনোনীত ২ জন সদস্যকে কো-অপ্ট করা হয়। কমিটির সভাগুলোর আলোচনা ও সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন থেকে বিদ্যমান জনবল কাঠামো, ভৌত ও কারিগরি অবকাঠামো এবং জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রমের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়। পরে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে একাধিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সাব-কমিটির সদস্যরা উপর্যুপরি আলোচনা, তথ্য পর্যালোচনা ও বিশেষজ্ঞ মতামতের ভিত্তিতে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বাস্তবায়ন পরিকল্পনা প্রস্তাব করে প্রতিবেদন জমা দেয়।

২১ পৃষ্ঠাব্যাপী প্রতিবেদনের শুরুতে জনবল সম্পর্কে বলা হয়, পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগে বিদ্যমান জনবল, ভৌত ও কারিগরি অবকাঠামো এবং সার্বিক কার্যক্রমে সুরক্ষা সেবা বিভাগের সঙ্গে সমন্বয়ের প্রয়োজন হতে পারে। বর্তমানে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ৬৪টি পদ রয়েছে। তবে মাঠপর্যায়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের প্রায় ৩ হাজার জনবল জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। এ ছাড়া আইডিইএ-২ প্রকল্পের প্রায় ২ হাজার ৫০০ জনবল এই কাজে নিয়োজিত। তা ছাড়া হালনাগাদ ও স্মার্ট কার্ড বিতরণে চুক্তিভিত্তিক অস্থায়ী জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়। সুরক্ষা সেবা বিভাগে প্রয়োজনীয় জনবলে কারিগরি ও ভৌত স্থাপন এবং প্রয়োজনীয় আইন ও বিধির সংশোধন ও পরিমার্জনের লক্ষ্যে সমন্বয়ের প্রয়োজন হতে পারে। তদানুযায়ী সাব-কমিটি তিনটি সময়াবদ্ধ পরিকল্পনাভিত্তিক নিম্নলিখিত তিনটি ধাপে রোডম্যাপ প্রণয়ন করে।

স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা (বর্তমান-ডিসেম্বর ২০২৩): এ সময়ের মধ্যে সুরক্ষা সেবা বিভাগ কর্তৃক জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করার জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী আইন/বিধি প্রণয়ন বা পরিমার্জনের কাজ করা যেতে পারে। একই সঙ্গে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম ও নির্বাচন কমিশনের ভোটারতালিকা প্রণয়ন ও সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম নির্বাচন কমিশন ও সুরক্ষা সেবা বিভাগ কর্তৃক পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে পরিচালিত হতে পারে। এ ছাড়া বিদ্যমান জনবল নির্বাচন কমিশন ও সুরক্ষা সেবা বিভাগ কর্তৃক পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে শেয়ারড রিসোর্চ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এনআইডি কার্যক্রম সুরক্ষা সেবা বিভাগে ন্যস্ত হওয়ার পর এ অনুবিভাগের বিদ্যমান যে সংখ্যক জনবল নির্বাচন কমিশনের প্রয়োজন হবে না, সে সংখ্যক জনবল বিধি মোতাবেক সুরক্ষা সেবা বিভাগের প্রস্তাবিত জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ/অধিদপ্তরে স্থানান্তরের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এ সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো (ব্ল্যাক, সার্ভার, নেটওয়ার্ক যন্ত্রাদি, স্টোরেজ, আনুষঙ্গিক বায়োমেট্রিক পানি প্রভৃতি) সংস্থাপনের জন্য বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা (ক্যাপাসিটি প্ল্যানিং) প্রণয়ন করতে পারে।

মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা ( জানুয়ারি ২০২৩-ডিসেম্বর ২০২৫): এ সময় স্বল্পমেয়াদি প্রস্তাবনা অনুযায়ী অবকাঠামো সংস্থাপনের ক্রয়/সংগ্রহ ও স্থাপন সম্পন্ন করা যেতে পারে। বিদ্যমান এনআইডি ডাটাবেজ ও প্রযুক্তি প্রতিস্থাপনের কাজ যথাযথভাবে সম্পাদন করা যেতে পারে। নতুন অবকাঠামোতে প্রতিস্থাপিত এনআইডি সিস্টেম যুগপৎভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট ও বিসিসির অধীন সফটওয়্যার কোয়ালিটি টেস্টিং সেন্টারের সংশ্লিষ্ট টেকনিক্যাল টিম দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। সুরক্ষা সেবা বিভাগ, নির্বাচন কমিশন থেকে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রমের অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ডাটাবেজ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সফটওয়্যার নিজস্ব সার্ভারে পর্যায়ক্রমে প্রতিলিপিকরণ সম্পন্ন করতে পারে। সুরক্ষা সেবা বিভাগ এবং নির্বাচন কমিশনের অ্যাপ্লিকেশন, ডাটাবেজ এবং অন্যান্য সফটওয়্যার স্বতন্ত্রভাবে পরিচালিত হলে তথ্যের বিশুদ্ধতা (ডাটা ইন্টেগরিটি) জনিত সমস্যার উদ্ভব হতে পারে। অতএব তথ্যের বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় বাস্তবভিত্তিক পলিসি প্রণয়ন করা যেতে পারে। এ মেয়াদে সুরক্ষা সেবা বিভাগ অনুমোদিত অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী জনবল নিয়োগ করতে পারে। সুরক্ষা সেবা বিভাগ নিয়োগকৃত জনবলের সক্ষমতা সৃষ্টির লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা করতে পারে। প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হলে সুরক্ষা সেবা বিভাগ নির্বাচন কমিশনের সহযোগিতায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে। সরকারী অফিস, দপ্তরের সঙ্গে নিরবচ্ছিন্নভাবে তথ্য আদান-প্রদান এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে জাতীয় ই-সার্ভিস বাস ব্যবহার করা যেতে পারে।

দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা (জানুয়ারি ২০২৬-তদূর্ধ্ব): এ সময়ে সুরক্ষা সেবা বিভাগের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রমের ডাটাবেজ এবং নির্বাচন কমিশনের ভোটার তালিকার ডাটাবেজ স্বতন্ত্রভাবে পরিচালিত হতে পারে। এর আলোকে ক্রমবর্ধমান তথ্য ও এর ব্যবহার উপযোগী অবকাঠামো সংস্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিতকরণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। ক্রমবর্ধমান সাইবার ঝুঁকি মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো সংস্থাপন করা যেতে পারে। সুরক্ষা সেবা বিভাগ কর্তৃক নিয়োগকৃত জনবল জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম যাতে স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পারে, সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। মধ্যমেয়াদি প্রস্তাবনায় উল্লিখিত আইএসও/আইইসি/বিডিএস মানদণ্ডগুলোর সনদায়নের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে এ সময়। সুরক্ষা সেবা বিভাগ জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি এসওপি প্রস্তুত করতে পারে এবং তা যথাযথ অনুমোদন সাপেক্ষে প্রতিপালন করতে পারে। সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে নিয়মিত ভিএপিটি এবং আইটি পরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে। সুরক্ষা সেবা বিভাগ কর্তৃক জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করার প্রয়োজন হতে পারে।

প্রতিবেদনে মূল সুপারিশমালা হিসেবে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জনবল ও সুরক্ষা সেবা বিভাগ কর্তৃক প্রয়োজনীয় অবকাঠামো স্থাপন করার কথা বলা হয়। জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন তথ্যের গোপনীয়তা বিশুদ্ধতা, প্রাপ্যতা, স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা বিধানের জন্য সুরক্ষা সেবা কর্তৃক নিজস্ব ডাটা সেন্টার স্থাপনের পরামর্শ দেওয়া হয়। বলা হয়, এটি করতে অন্যূন এক বছর সময়ের প্রয়োজন হতে পারে। এ সময়ের মধ্যে বিকল্প প্রস্তাব হিসেবে বিসিসিতে অবস্থিত জাতীয় ডাটা সেন্টার এবং গাজীপুরে অবস্থিত আইসিটি বিভাগের আওতাধীন বিডিসিসিএল ডাটা সেন্টারকে ব্যবহারের কথা বলা হয়। বলা হয়, ডাটা সেন্টারের অনুরূপ একটি অবকাঠামো ডিজাস্টার রিকভারি সাইট স্থাপন করা প্রয়োজন হতে পারে। সেজন্য বিকল্প হিসেবে বিডিসিসিএল, ডাটা সেন্টার, গাজীপুর এবং এমআরপি যশোহর ডাটা সেন্টারকে ব্যবহার করা যেতে পারে। নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নিজস্ব জনবল নিয়োগের আগ পর্যন্ত বিকল্প হিসেবে কারিগরি জনবলের আউটসোর্সিং করার কথা বলা হয়।

পরিশেষে এনআইডি কার্ড প্রিন্টিং বিএমটিএফকে কাজে লাগানোর পরামর্শ দিয়ে বলা হয়, বর্তমানে এনআইডি কার্ড প্রিন্টিং বিএমটিএফতে করা হয় এবং তারা নিজেরা কার্ড উৎপাদন করে। অতএব কার্ড প্রিন্টিং সেবা তাদের কাছ থেকে গ্রহণ করা যেতে পারে।

প্রতিবেদনের শেষে জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগের বর্তমান অবকাঠামো, জনবল এবং কার্যক্রম পর্যালোচনা করে এই রিপোর্ট প্রস্তুত করা হয়েছে। এই রিপোর্টে যে কারিগরি ও আর্থিক প্রাক্কলন করা হয়েছে তা আগামীতে সুরক্ষা সেবা বিভাগ কর্তৃক জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন পরিচালনার জন্য আরও পরিবর্ধন, পরিমার্জন ও পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়।

এ ব্যাপারে সাব-কমিটির আহ্বায়ক তারেক এম বরকতউল্লাহ কালবেলাকে বলেন, নানা তথ্যউপাত্ত সংগ্রহ ও পর্যালোচনা শেষে আমরা ইতোমধ্যেই সংশ্লিষ্ট বিভাগে প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। এখন বাস্তবায়নের দায়িত্ব তাদের।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নিষেধাজ্ঞায় পড়া মার্তিনেজকে ছাড়াই সেমিফাইনাল খেলবে অ্যাস্টন ভিলা

বিএনপি নেতা আব্দুল আউয়াল মিন্টু হাসপাতালে ভর্তি

হেলিকপ্টারে নতুন বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা

এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে প্রাণ গেল ৪০৭ জনের

আইভীকে হুংকার হেফাজত নেতার / আমাদের মান-ইজ্জতে হামলা হয়েছে, সাবধান হয়ে যাও

নামছে পানির স্তর, বাড়ছে সংকট

মিশা-ডিপজলকে মালা পরিয়ে বরণ করলেন নিপুন

তীব্র গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নির্দেশনা

সিরিয়ায় ফের শক্তি দেখাল আইএস, ২৮ সেনা নিহত

বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

১০

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত এলো

১১

আদালতে ছিলেন ট্রাম্প, বাইরে নিজ শরীরে আগুন দিলেন যুবক

১২

দীর্ঘকাল পর বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দৌড়ালেন ক্রিকেটাররা

১৩

কুকুরের কামড়ে একই এলাকার শিশুসহ আহত ৪

১৪

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল আরেক দেশ

১৫

বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার খবর কী

১৬

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ২৭ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৭

ছাতকে ১৪৪ ধারা জারি

১৮

দাবদাহে নষ্ট হচ্ছে আমের গুটি, দুশ্চিন্তায় চাষিরা

১৯

শনিবার দিনটি কেমন যাবে আপনার?

২০
*/ ?>
X